রবিবার, ১৯ মার্চ, ২০১৭

ভারত বর্ষের বর্তমানে রাজনীতির নেতাদের যা দুরবস্থা তাতে করে , ত্যাগী যোগী মুনিঋষিদের ভোট দেওয়া উচিত,

<script async src="//pagead2.googlesyndication.com/pagead/js/adsbygoogle.js"></script> <script> (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({ google_ad_client: "ca-pub-4934217465148674", enable_page_level_ads: true }); </script>

যখনই ধর্ম সংকট, পাপ অন্যায় , হানাহানি দুরাচারিদের বাড়বাড়ন্ত বেড়ে গিয়ে সাধারণ মানুষ
অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে ।
তখনই কোনও না কোনও অবতার বা মুনি ঋষির দের আবির্ভাব হয়েছে, রাজনীতি তে ,
পুরাণ ও তাই বলে এসেছে ,
যেমন পরশুরাম ইত্যাদি মুনিঋষিদের
পৃথিবী শাসন করতে দেখা গিয়েছে ,
আবার যখন ন্যায় ধর্মে ফিরেছে সব মানুষ তখন তারা ফিরে গিয়েছে ,
ঈশ্বর সাধনায় ।
এখন যেমন উত্তর প্রদেশে যোগী আদিত্যনাথ মন্ত্রী হয়েছেন,
তবে দেখার শাসন কেমন করে ,
লোভ লালসা কাম, বর্তমানে মানুষ আর
ন্যায় ধর্মের পথে বেশির ভাগই,  কেউই নেই,
যদি বা ন্যায় ধর্ম পালন করতে চায় অনেকে , কিন্তু অন্যায় কারি পাপি লম্পট চোর ঘুষখোর খুনি লোভী নেতাদের জন্য, তাদের চাপে'
ধার্মিক ও অধার্মিক হয়ে উঠছে ,
তাই ত্যাগী যোগী মুনিঋষিদের ভোটে
জিতিয়ে ভারত কে সচ্ছ করার জন্য
প্রত্যেক ভারতীয় সাধারণ মানুষ দের
এগিয়ে আসা উচিত,
না হলে , আপনার পরবর্তী প্রজন্মের
অকাল বোধন রোধ করা সম্ভব নয় ।

আপনারা কি বলেন  ?

শুক্রবার, ১৭ মার্চ, ২০১৭

রোজভ্যালির এজেন্ট হওয়ার আর বর্তমানের অবস্থার নির্মম কাহিনী পড়ুন,

আজ আপনাদের বলবো এক এজেন্ট কাম
ডিপোজিটরের কাহিনী ,নাম-( নীল )
হতেও পারে আপনার জীবনের ঘটনার সঙ্গে মিল,
ভারতের এক প্রত্যন্ত গ্রামের গরিব, গরিবদের মধ্যে মধ্যবিত্ত, একদিন হঠাত্
প্রাকৃতিক দুর্যোগে গ্রাম তচনচ হয়ে গেলো
আর গ্রামের মানুষ জন গ্রাম ছাড়তে
আরম্ভ করলো,

আর ওইসময় ভারতের
বিভিন্ন রাজ্যে অর্থ লগ্নি সংস্থার এজেন্ট দের রমরমিয়ে টাকা তোলা চলতো ,
তার ব্যাতিক্রম ছিল না পশ্চিমবঙ্গ ও
ওই সময় নীলের চরম আর্থিক সংকটের
জন্য তখন ভাবতে লাগল সংসার কি
ভাবে চালানো যায় , যদি মাসে অন্তত
এক দেড় হাজার টাকা মিলে যায় তো
কোনও সমস্যাই থাকবে না সংসার চালানো,
তবে নীলের আর্থিক সংকট থাকলেও,
সংসারে একবেলা খেয়ে পরে মানসিক সুখ টুকু ছিল ।
ব্যাস এক পুরনো এজেন্টের সহযোগিতায় , রোজভ্যালির এজেন্ট হয়ে
গেল আর বিভিন্ন জনের কাছ থেকে মাত্র
90-100- 200 টাকা করে মাসে মাসে কোম্পানিতে জমা করিয়ে ,
প্রথম কমিশন 36 টাকা , পর 500-1000
টাকা করে পেতে থাকলো , কিন্তু মনের
মধ্যে কিন্তুবোধ ছিল ঠকে যাওয়ার বা
প্রতারনার, না খুবই বিশ্বাস হয়েছিল
কোম্পানির অফিস গুলো তে যখন দেখতো, ভারতীয় রাষ্ট্রপতি দের কোম্পানির মালিক কে দেওয়া পুরস্কারের

ছবি , আর বিভিন্ন বড়ো বড়ো নেতাদের
সঙ্গে চিটফান্ড মালিক দের,বিভিন্ন নামিদামি প্রভাব শালি ব্যাক্তিদের অসংখ্য ছবি ,
আর বিভিন্ন থানার সামনে বড় বড়
অফিস খুলে মাইক দিয়ে, শতশত সংবাদ
মাধ্যমে টিভি চ্যানেল গুলো তে গলা
ফাটিয়ে চিত্কার করে টাকা তুলতো ,

টাকা তোলার কথা বলতো , সরকারি
অনুমতি পত্র দেখে আর লক্ষ কোটি মানুষ
দিনের পর দিন টাকা জমা দিত,
তা দেখে মনে হতো, যদি এগুলো ভুয়ো কোম্পানি হতো তাহলে, মন্ত্রী শান্ত্রি লক্ষ কোটি মানুষ তো ছুটতো না এর পেছনে

, ভারতীয় প্রশাসনের লোকজন ও তো চুপ থাকতো না , বুকে বল পেতাম মনে নানা ভয় , এতো বছর ধরে চলা অর্থ লগ্নি সংস্থাতে
প্রতারিত হওয়ার ভয় কেটে যেত ।
নতুন উদ্যমে আবার টাকা তোলার কাজ
চলতো , নিজেও কোম্পানির থেকে
পাওয়া কমিশনের কিছু, আর জমানো কিছু , নিকট আত্মিয় দের থেকে ও টাকা
নিয়ে জমা দিত ওইসব কোম্পানি গুলো
তে ,
দু একবার টাকা ম্যাচুরিটি ও পাওয়া গিয়ে
ছে কোম্পানির থেকে ,
এজেন্ট হয়ে টাকা ইনকামের জন্য ভারত
সরকার ট্যাক্স ও নিতো , ট্যাক্স রিটার্ন ও
পাওয়া যেত,
মনটা ভরে যেত সহজে কত সম্মানের
সঙ্গে কাজ করছি ভেবে ,
অনেকে তো সংসারে একটু সচ্ছলতার
জন্য চাকুরি না পেয়ে এজেন্ট হয়েছিল ।

অনেক কোম্পানির সচ্ছল এজেন্ট রা
টাই কোর্ট পরে দামি বুট সুট দামি মটর
সাইকেল, চারচাকা চড়ে টাকা তুলতো
তখন তাদের মতো হওয়ার স্বপ্ন দেখতো
নীল'কবে যে এমন হবো ।
অনেক এজেন্ট চাকরি না পাওয়ার স্বাদ
পেত এখানে ।

না তা আর হয়ে ওঠা হয়নি নীলের ।
হঠাত্ করে একদিন, সেই গ্রামের প্রাকৃতিক দুর্যোগের মতোই সব স্বপ্ন ভেঙে
তচনচ হয়ে গেল,
যে দিন শুনলো সমস্ত চিটফান্ড কোম্পানি নাকি ভুয়ো,
তখন থেকে অসুস্থ
হয়ে পড়লো, ষ্টোক হার্ট ফেল কি জিনিস
বুঝতাম না, কিন্তু তখন শরীরের মধ্যে
যে ক্রিয়া বিক্রিয়া গুলো হতে লাগলো
তখন মনে হতে লাগলো এই বুঝি
মারা যাচ্ছি , ডাক্তার বাবুকে সমস্যার
কথা খুলে বলতেই বললেন এই লক্ষণ
গুলোই নাকি ওই সব মারাত্মক রোগ ।

পরে পরে হাঁসি খুশি জীবনটা বদলে গেল, এক মুমূর্ষু রোগীর ন্যায় , এখন মনে সুখ শান্তি সব চলে গেছে।
নিজের, আত্মিয় বন্ধুর, পাড়াপড়শির অনেক টাকা তুলে কোম্পানিতে দিয়েছি
তাদের কটুবাক্য, কারও বা বুকফাটা হাহাকার শুনে বাড়ির থেকে বেরনো বন্ধ করে দিয়েছে নীল।

মাঝে মাঝে আমানতকারীদের চাপে বাড়ি থেকে গোপনে ঘুরে বেড়াতে হয়
ফাঁকে ফাঁকে।
মাঝে মাঝে মনে হয় আত্মঘাতী হই,
কিন্তু মনটা কে শক্ত করে ভাবি যদি
অলৌকিক কোনও শক্তি থাকতো তাহলে এই ভারতীয় নেতা মন্ত্রী প্রশাসন নোংরা বিচার ব্যবস্থাকে পদদলিত করে ,
দু হাতে নির্মম ভাবে ধংস করে দিতাম,

নাঃ হয় না , পারিনা আমাদেরি তৈরি করা শক্তি দিয়ে আমাদের কেই দুর্বল করে শোষণ করছে এই ভারতীয় প্রশাসন,
কি আর করবো মাঝে মাঝে ভাগ্য কে
দোষ দিই আর ভাবি কবে যে টাকা পাবো
আর অভিশাপ দিই ভারতীয় নোংরা প্রশাসনের লোকজন দের যারা গরিব এজেন্ট আমানতকারীদের টাকা দিতে দিচ্ছে না, সুখশান্তি সব ছিনিয়ে নিয়েছে,

হা ভগবান ওরা আর ওদের পরিবারের লোকজন যেন নির্মম ভাবে গাড়ি চাপা পড়ে ট্রেনে কাটা হয়ে প্লেন একসিডেন্ট হয়ে , বিশাক্ত সাপের ছোবলে , হার্ট ফেল হয়ে , মুখ দিয়ে গলগল করে কাঁচা রক্ত
ওঠে মরে যেন চরম ভাবে মৃত্যু হয় ওদের ।
দুর্বল দের তো অভিশাপ,  আর চির রোগী দের, ভগবান ছাড়া কেউ নেই ।

আচ্ছা বলুন তো এই চিটফান্ড কান্ডের
জন্য ভারতীয় সমস্ত প্রশাসন, কেন্দ্রীয় রাজ্য সরকার দ্বায়ী নয় কি  ?

এদের কি অভিশাপ প্রাপ্য নয় ,
অবশ্যই সাহসী হলে  উত্তর দেবেন,

          এই ঘটনা আমার নিজের,
এইঘটনার সঙ্গে কারও মিল থাকলে বলবেন । ভয়, কান্না , আর আত্মঘাতী হওয়া টা মুর্খের কাজ,
এই অবস্থার মোকাবিলা করাই বুদ্ধিমানের কাজ, বুদ্ধি দিয়েই এদের শাস্তি দিতে হবে ।

বুধবার, ১৫ মার্চ, ২০১৭

চিটফান্ড মামলায় সেবিকে বকে দিল হাইকোর্ট,

শুধু ধমক আর ধমক কাজের কাজ কিছুই
হচ্ছে না ।
অ্যালকেমিস্ট মামলায়  হাইকোর্টের বিচার পতিরা তদন্তের গাফিলতি নিয়ে
সেবিকে ধমকের শুরে বললেন,
কি করছেন আমানতকারীদের টাকা ফেরত নিয়ে আপনারা ,
তখন সেবির উকিল আমতা আমতা করে
বলেন, এই যে শুধু ফাইল করেছি স্যার,
ডিভিশন বেঞ্চের জয়মাল্য বাগচি এবং অনুরুদ্ধ বসু বলেন, শুধু ফাইল করলে গরিব আমানতকারীদের টাকা ফেরত হবে তো  ?
সেবির উকিলের মুখে বাক্য নেই নিশ্চুপ,
এই কেসের সমস্ত ডিটেল,
28 মার্চ হাজির করবেন,
আরও বলেন আপনারা অন্তত এফআইআর তো করে তদন্ত শুরু করতে পারতেন ।
শুধু ধমকে আর চমকে কি কিছু হচ্ছে,
না,কিছুই হচ্ছে না ,
গরিব এজেন্ট গরিব আমানতকারীদের টাকা ফেরত নিয়ে তদন্ত কারিরা শুধুই
এই হচ্ছে আর হচ্ছে ,

মনে হয় ভারতীয় বিচার পতি রা পেঁচা ,

তদন্তকারির দল বলছে ধুত তোরা, যত পারিস চেঁচা ।


আমি বুঝতে পারছি না , গরিব দোষ করলে থানায় নিয়ে গিয়ে পুলিশ পিটিয়ে পিটিয়ে মেরে ফেলে ,

আর এই সব সেবি হাবিযাবির দল লক্ষ লক্ষ টাকা গরিবের মুখ দিয়ে রক্ত ওঠা পয়সায় বেতন ভোগি , এরা দোষী হলে শুধুই বকুনি ব্যাস, 
আমার মনে হয় , হাইকোর্টের বিচার পতিরা যদি 

ধমক আর চমকের পাশাপাশি 'ঠাস ঠাস করে গালে গালে চড়াতো মাঝে মাঝে ,
তাহলে মনে হয় এতদিনে আমানতকারীদের টাকা ফেরত হয়ে যেত,

           আপনারা কি বলেন  ?

মঙ্গলবার, ১৪ মার্চ, ২০১৭

অতীতের কর্ম ইতিহাস, বর্তমানে কর্মির কর্মে মিল খুঁজে পায় ।

ইতিহাস, বড়ো বিচিত্র এ সৃষ্টি এ জীবন,
আজ যা কিছু সবই মানুষের মাঝেই
কিছু মানুষের বিশ্বাস, ইতিহাসের কর্মির
কর্ম আর বর্তমান কর্মির কর্ম মিল, আর
দর্শন চেহারায় ও ফেরে ।
তাই মানুষের বিশ্বাস,
মনে হয় 'ইনিই সেই মহাপুরুষ ।

ভারতীয় রাজনীতি, বর্তমানে বিষাক্ত হয়ে গিয়েছে ।

আচ্ছা আপনারা বলুন তো ,
বর্তমানে ভারতে কয়েজন নেতা 'সত্যিকারের দেশের দশের কাজ করার জন্য নেতা হয়  ?
লোভে পাপ,পাপে নিদারুণ মৃত্যু ।
সাধারণ মানুষ আর অসাধারণের ক্ষেত্রেই
সমান প্রযোজ্য ।

কিছু কিছু ইচ্ছে মানুষ ভয়ে প্রকাশ করেনা 'তা কিন্তু ভালো বোঝা যায় ,

এই ছবি টি আমি প্রায় অনেক দিন আগে
ফেসবুকে পোষ্ট্ করেছিলাম,
প্রচুর লাইক কমেন্টস এবং 50 লক্ষের ও
বেশি শেয়ার করেছেন মানুষ জন ।
এ থেকে কি বোঝা যায় না মানুষ কি চায়।
অবশ্য রাষ্ট্র অনুযায়ী বেশির ভাগ
মানুষ যা চাইবে সেটাই করা উচিত,

মানুষের ভাগ্য মানুষ নিজেই পছন্দ করেছে পড়ুন ।

গাধাকে সৃষ্টি করার পরে সৃষ্টিকর্তা
বললেন,
তুই আজীবন কঠোর পরিশ্রম
করবি, অন্যের
বোঝা বয়ে বেড়াবি। তোর মাথায়
কোনো বুদ্ধিও থাকবেনা। কিন্তু মনুষ্য সমাজে কিছু অপারগ কাজের ক্ষেত্রে তোর নামটা উধাহরন সরূপ উচ্চারিত হবে মুহুর মুহু ।
তোকে আয়ু দিলাম ৫০ বছর।
গাধা -সে কি এত কষ্ট করে আমি এত
দীর্ঘদিন বাঁচতে চাইনা।
প্লিজ, আমার আয়ু
কমিয়ে ২০ বছর করে দিন।
সৃষ্টিকর্তা -যাহ, তাই দিলাম।
কুকুরকে বললেন -তুই
হবি মানুষের সবচেয়ে বিশ্বস্ত বন্ধু,
কিন্তু মানুষের উচ্ছিষ্ট খেয়ে বেঁচে
থাকবি। আর কিছু কিছু কাজের ক্ষেত্রে মানুষ দের মধ্যে তোর নামটা উদাহরণ সরুপ উচ্চারিত হবে মূহূরমুহূর, যেমন কুকুরের বাচ্চা , তোর আয়ু হবে ৩০ বছর-শুনে, কুকুর
ঈশ্বরকে বলল - দয়া করে একটু শর্ট করে
ঐটা ১৫ করান। এতদিন বাঁচতে চাইনা প্রভু-।
ঈশ্বর এইবারও রাজি হয়ে গেলেন।
এরপর
উনি বানরকে বললেন -হে বানর, তোর
একমাত্র কাজ হবে লাফিয়ে লাফিয়ে
এক গাছ
থেকে আরেক গাছে যাওয়া, আর দাঁত বের করে খেঁকিয়ে
তামাশা দেখিয়ে মানুষকে বিনোদন
দেওয়া।
আর তোর নামটা উধাহরন সরুপ মানুষ দের মধ্যে মানুষ কে ডাকবে মুহূর মুহূ, যেমন বাঁনরের বাচ্চা ।
তোর আয়ু দিলাম ২০ বছর।
সে
আবেগে কেঁদে ঈশ্বরকে বলল -দিবেনই
যখন ১০ বছর দেন, আমি এত বড় জীবন দিয়ে কি করব  ?
ঈশ্বর'আচ্ছা ঠিক আছে ,
ঈশ্বর এইবার মানুষ কে বলল -তুমি হবে
সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ জীব।
সবচেয়ে জ্ঞানী এবং বিচক্ষণ।
তোমার আয়ুও হবে ২০ বছর।
লোভী মানুষ,  সে তো খুশিতে পাগল হয়ে গেল,কিন্তু
এত মহত জীবন নিয়ে মাত্র ২০বছর ? সে
করজোড়ে প্রভুকে বলল -একটা অনুরোধ, রাখা যায়না ঈশ্বর জী ?
আপনি আমাকে গাধার ফেরত
দেওয়া ৩০ বছর, কুকুরের ১৫ বছর, বানরের ১০ বছর দিয়ে দেন।
ঈশ্বর বললেন - নিজের ভালো পাগলেও
বোঝে, তুই বুঝলি না।আচ্ছা ঠিক আছে
যাহ, দিলাম।
সেই থেকে মানুষরা, সত্যিকারের মানুষ হিসেবে
বাঁচে ২০ বছর, পরের ৩০ বছর গাধার মত সংসারের বোঝা টানে,
তার পরের ১৫ বছর ছেলে
মেয়ে যা দেয় তাই খেয়ে পরে বেঁচে
থাকে কুকুরের মতো,
আর তার পরের দশ
বছর বানরের মত, কখনও এক সন্তানের
বাসা তো কখনও আরেক সন্তানের
বাসায় ঘোরে আর নাতি নাতনিদের
বিনোদন
দেওয়াই হয় এদের প্রধান দায়িত্ব।
এর জন্য মানুষরাই দ্বায়ী ।
বিধাতা দ্বায়ী নয় ।
আর সেই থেকেই বেশি কিছু চাওয়া
পাওয়া টা অভ্যাস হয়ে গিয়েছে মানুষ
নামের প্রাণীটির  ,
সে নেতা হোক আর মন্ত্রী ।
আবার না পেলে ছিনিয়ে নেওয়া টা ও
অভ্যাসে পরিনত হয়েছে , সে যেমন করেই হোক ।

আপনারা কি বলেন   ?

এ পর্যন্ত ভারতের সর্ব শ্রেষ্ঠ প্রধানমন্ত্রী মোদী জী ,

অবশ্যই কাজে খুশি হয়ে ভারতীয় নাগরিক গন, নরেন্দ্র দামোদর দাস মোদী
কে , ভারত স্বাধীনতার পর থেকে সর্ব শ্রেষ্ঠ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে মেনে নিয়েছে ।
বেশির ভাগই সাধারণ মানুষ ।
অবশ্য দেখার শেষ পর্যন্ত ভালো হলে ,
ভালো 'নয় তো সমস্ত ভালো কাজই
বদনামে পরিনত হবে , যদি একটা খারাপ
কিছু করে , সব ভালো যার শেষ ভালো ।

বুধবার, ৮ মার্চ, ২০১৭

এই এক ভয়ঙ্কর চিটফান্ড ROYAL INFRA PROPERTIES LIMITED কোম্পানি ,

সারদা কান্ডের সময় থেকে বন্ধ করে দিয়েছে,
এই কোম্পানির মালিক উত্তম দাস,  দেখে
মনে হয় , বাঙ্গাল- ছবি নিচে ।
হাজার হাজার কোটি টাকা তুলে ছে ,
পশ্চিমবঙ্গের একদম প্রত্যন্ত গ্রাম গুলোও
তে ,
লক্ষ কোটি গরিব এজেন্ট গরিব আমানতকারীদের নিশ্ব করে দিয়েছে ,
কতশত গরিব এজেন্ট ঘর ছাড়া,
হাজার হাজার সংসার ভেঙে তচনচ হয়ে গিয়েছে , কিন্তু ভারতীয় প্রশাসনের কোনও হেলদোলই নেই ।
অথচ এই কোম্পানির মালিক এবং বড়
লিডার রা 24ঘন্টা চ্যানেলে , বিভিন্ন পত্রিকা তে, রিতিমত রাষ্ট্রপতি রাষ্ট্র নেতাদের ছবি ছাপিয়ে পাশে, বিভিন্ন থানার ঢিল ছোঁড়া দুরত্বে ঘর ভাড়া নিয়ে টাকা তুলতো ,
ROYAL INFRA PROPERTIES LIMITED
এবং মালিকের ছবি ছাপিয়ে বিজ্ঞাপন
লাগিয়ে বড়ো করে , হাজার হাজার কোটি টাকা লুটে নিয়েছে ।
আচ্ছা বলুন তো আমরা ছোট্ট বেলায়
বই তে পড়েছি মহান জনেরা যে দিকে
যায় , মুরহ জন এবং সাধারণের উচিত্
তাদের পিছু পিছু ধায় ।
মানুষ এইসব বিজ্ঞাপনে আকৃষ্টহয়ে
এদের পতারনার শিকার হয়েছে,
কিন্তু রাষ্ট্র নায়ক রা কোনও এদের বিরুদ্ধে
কোনও ব্যবস্থাই নেয় নি ।
তবে অবিলম্বে এদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা না নিয়ে , গরিবদের টাকা ফেরত
না দিলে, সাধারণ মানুষ জনের এইসব
রাষ্ট্র নেতাদের প্রতি একরাশ ঘৃনার পাহাড় জমে উঠবে ।
এই কোম্পানির টি পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জায়গায় যেমন বেহালা হুগলি কাকদ্বীপ রায়দিঘি , রামগঙ্গা পাথর, সাগর, এমনকী
দিল্লি ইত্যাদি জায়গায় , হাজার হাজার কোটি টাকা লুটে নিয়ে গা ঢাকা দিয়েছে ।
এইসব চিটফান্ড কোম্পানির সাথে সাথে
সংবাদপত্র বিভিন্ন টিভি চ্যানেল, যারা যারা এই সব হারামি দের বিজ্ঞাপন দিয়ে কোটি কোটি টাকা নিয়ে ভারতীয় গরিব এজেন্ট গরিব আমানতকারীদের ভালো
বলে ঠকিয়েছে তাদের ফাঁসির দাবি
জানাচ্ছি ,
আপনারা কি বলেন  ?

এই কোম্পানির হেট অফিস
খাদিনা মোড় -চিচুঁরা-হুগলি -712 101 , W.B INDIA .
এবং আরও ঠিকানা ছবি দেওয়া হলো ,

সমস্ত চিট ফান্ড কোম্পানির আমানতকারী রা কাগজ জমা দিন পড়ুন,

সমস্ত অর্থ লগ্নি সংস্থার প্রতারিত আমানতকারীদের টাকা ফেরত পেতে ,
আপনারা আপনার স্থানীয় থানায় জেরক্স কপি সহ আসল কপি নিয়ে যান থানাতে,
জেরক্স গুলো জমা নেবে ।

আসল গুলো ফেরত নিয়ে আসবেন,
দীর্ঘদিন গরিব এজেন্ট গরিব আমানতকারীদের সঙ্গে নিয়ে আম আদমি পার্টির নেতা কর্মিরা যে ভাবে
টাকা ফেরতের আন্দলন করেছে বা করছেন, সরকার বাধ্য হয়ে টাকা ফেরত দিতে রাজি হয়েছে ।
অতএব দেরি না করে , অবিলম্বে জেরক্স কপি জমা করুন ।

আপনার কোনও পরিচিত এজেন্ট গরিব আমানতকারীদের জানিয়ে দিন ।
এই প্রক্রিয়া শুধুই মাত্র এমপির জন্য,
মধ্যপ্রদেশ ।
পলিসি সার্টিফিকেট, ভোটার, আধার কার্ড, ব্যাঙ্ক একাউন্ট্ জেরক্স সহ নিয়ে জমা করতে বলুন ।

আমি গতকাল এক পোষ্টে জানিয়ে ছিলাম, কিন্তু দুঃখের বিষয় বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ার দেখলাম অবিশ্বাস করে কটুবাক্য ব্যাবহার করা হয়েছে।

বড়ো দুঃখ লাগে পরের খবর লিখতে ,
অবশ্য কিছু কিছু জন এমনই হয় ,

মনকে শান্ত করার মুরদ নেই,
গাঁড়ে খোঁচন দেওয়ার গোঁসাই,

এরা কোনও লুটে খাওয়া পার্টি ফারটির
ঢেঁকিচড়া মাল হবে ।
এমপির আমআদমি পার্টির নেতা কর্মি
দের অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই। সত্যিই
গরিব দরদী পার্টি ।
গরিবদের পাশে থাকার জন্য, ধন্যবাদ জানাই ।
এবার দেখার কতদিনে টাকা ফেরত আসে
একাউন্টে ।
যারা বিশ্বাস করছেন না , তাদের বলি
ফোনটা তো হাতে আছে , হ্যালো করে
দেখুন এমপির কোনও পরিচিত এজেন্ট কে বা থানাতে ।
অত আলসে হলে হয়  ?
   অবশ্যই আপনারা মন্তব্য করবেন,
খবর অবিশ্বাস করে কড়া কড়া গালাগালি করলে , মনটা ভেঙে যায় ।

মঙ্গলবার, ৭ মার্চ, ২০১৭

মধ্যপ্রদেশের রোজভ্যালি এজেন্ট যারা তাড়াতাড়ি কাগজ জমাদিন, আরও বিষদ জানতে পড়ুন।

এম পি তে রোজভ্যালির এজেন্ট এবং আমানতকারীরা আপনারা
রোজভ্যালির ওরিজিনাল সার্টিফিকেট, লাষ্ট রসিদ, ভোটার কার্ড, আধার কার্ড,
এবং পারলে ব্যাঙ্ক একাউন্ট্ জেরক্স এক কপি করে

প্রতি পলিসি হোল্ডারের, 

 আসল এবং জেরক্স কপি নিয়ে
আপনারা আপনার পার্শবর্তি থানায় জমাদিন,
থানায় আসল গুলো দেখে মিলিয়ে জেরক্স কপি গুলো জমা নেবে ।
এবং আসল গুলো সঙ্গে ফেরত নিয়ে চলে আসবেন ।

বেশ কয়েক দিন কিছু হিন্দি পত্রিকা গুলো তে দিচ্ছে ,

আজ ছিনবাডা থানায় গিয়ে কথা হলো ,

সঙ্গে কয়েক শ এজেন্ট ছিলাম, 
দুই একের মধ্যে জেরক্স জমাদিন ।
যে এজেন্ট রা ভয়ে আমানতকারীদের টাকা ফেরত দিয়েছেন তারা থানার বড়োবাবুর সঙ্গে ওই বিষয়ে আলোচনা করুন, কি ভাবে আপনার টাকা ফেরত পাবেন ।
অবশ্যই সাহায্য পাবেন,
কিছু দিন আগে আমআদমি পার্টির লোকজন রোজভ্যালির এজেন্ট দের টাকা ফেরত পেতে সাহায্য করছেন, 

বিভিন্ন আন্দলনের সঙ্গে থেকে ।এজেন্ট দের সঙ্গে পায়ে পা মিলিয়ে চলার জন্য
অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই আমআদমি পার্টির এমপির লোকজন দের ।

এই খবরটা শুধুমাত্র এমপির জন্য, 

রবিবার, ৫ মার্চ, ২০১৭

আবিষ্কার টা ভালো অনেকে এটি মন্দভাবে ও প্রয়োগ করতে পারে তাই পড়ুন ।

রাস্তা ঘাটে ডাব কাটতে ধারালো অস্ত্র লাগে ,
যা ভয়ের কারন ও হয় ,
কিন্তু এই আবিষ্কার টি ভয়ের কারন নয় ,
কিন্তু ভয়ের কারন ও আছে ।
যেমন সহজে ফুটো করে জল বের করে খাওয়া যায় , আবার অনেক অসাধু ডাব বিক্রেতা এই ভাবে ফুটো খালি ডাবে প্লেন জল ঢুকিয়ে আবার বাজারে বার বার বিক্রি ও করতে পারে ।
আমার অভিজ্ঞতা আমাদের এক গ্রামে
আজ থেকে কুড়ি বছর আগে আমি তখন খুবই ছোট্ট, তখন একজন ডাবের ভেতর থেকে ইনজেকশনের মধ্যমে জল বের করে খেয়ে আবার কলের জল ঢুকিয়ে বিক্রি করে।

তবে থেকেই আমি যখন ডাব কিনে খাই ভালো করে দেখে নিই ।
ডাব খাওয়ার পর ওই টি কে কাঠারি দিয়ে আপনার সামনে দুই ভাগে কেটে দিতে বলুন, তাহলে হয় তো অনেকে নকল থেকে বাঁচবেন,
অবশ্য যিনি জল বের করে ছিল তিনি আমার বাবা ।

তাই আপনারা সতর্ক থাকবেন খাওয়ার সময় অবশ্য দেখে নেবেন ।

রোজভ্যালির প্রতারিত রা অনেক দিন আগেই টাকা ফেরত পেয়ে যেত, কিন্তু পড়ুন,

রোজভ্যালির প্রতারিতরা অনেক দিন আগেই টাকা ফেরত পেয়ে যেত, আইনি লড়াইটা কিন্তু রোজভ্যালির আমানতকারীদের পক্ষেই ছিল বা আছে ,
কিন্তু টাকা ফেরতের সব থেকে বড়ো বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে বর্তমান রাজনৈতিক নেতা মন্ত্রী আর কিছু লোভী হারামি প্রশাসনের অপদেবতা , অর্থ লোভী দানবদের জন্য ।
আমরা বর্তমান ভারতীয় সাধারণ নাগরিক রা আজ একটা আস্ত গোলির মধ্যে আটকে রয়েছি ,
যার উত্তর দক্ষিণে উঁচু দেওয়াল আর পূর্ব পশ্চিমে অর্থ লোভী নিজের সার্থ দখলকারী রাজনৈতিক নেতারা, এরা নক দাঁত বের করে নিজেদের মধ্যে লড়াই করে মরছে আর কাদা ছোঁড়া ছুঁড়ি করছে আর সাধারণ নাগরিক দের নিয়ে পাকজলে ফেলে পাক খাওয়াচ্ছে , এ বলে আমার সঙ্গে এসে ওকে মার।

ও বলে আমার সঙ্গে এসে তাকে মার ।
সত্যি বলতে বর্তমানে রাজনৈতিক নেতা মন্ত্রী প্রশাসনের লোকেদের 99% ভারতীয় সাধারণ নাগরিক রা' ভালোবেসে ভোট দেয় না 'ভয়ে ভোট দেয় ভয়েই নেতা প্রশাসনের সামনে নকল হেসে বলে তুমি ভালো,
আমি সিওর অপদেবতা, আর ভয়ঙ্কর রাক্ষসের মতোই বা অনেকেই শনি দেবতা কে অনিষ্ট যাথে না হয় তার ভয়েই পুজো করে বা মান্যতা দেয় ।

ঠিক তেমনই ভারতীয় রাজনৈতিক নেতা মন্ত্রী বিচারপতি প্রশাসনের লোকেদের ভয়েই মানুষ মান্যতা দেয় । কেউ সত্যিকারের ভালোবেসে ভোট দেয়না ।

পাঠকের মতামত অবশ্য দেবেন ।
আমি অনুরোধ করবো সমস্ত ভারতীয় রাজনৈতিক নেতাদের প্রশাসনের লোকেদের, আর অন্তত খামখেয়ালী না করে গরিব এজেন্ট গরিব আমানত কারিদের টাকা যত তাড়াতাড়ি পারেন ফেরত দিন । আর চেষ্টা করুন অপদেবতার মতো নয় 'দেবতাদের মতোই মানুষের ভালোবাসা পান সত্যি ভালোবাসা ।

অর্থলগ্নি সংস্থার মালিক কিন্তু সম্পত্তি টাকা জমি নিয়ে আকাশে চলে যায়নি ।সবই কিন্তু বেশির ভাগ ভারতীয় ব্যাঙ্কে আর ভারত সরকারের কাছেই আটক । আর বর্তমানে ভারত বিশ্বের তৃতীয় চতুর্থ শক্তি ধর দেশ ।সরকার চাইলে কিন্তু মাত্র কয়েক দিনেই সমস্যার সমাধান করা সম্ভব, মৌচাকের ন্যায় শ্রমিক মৌমাছিদের মতোই আমরা গরিব জনগন । পরিবারের শ্রমিক সদস্যরা ভালো থাকলে কিন্তু, পরিবারের মাথারা বেশি ভালো থাকতে পারে ' কোটি কোটি মানুষের চোখের জল মোছানো উচিত্।

ভারত সরকারের অনুরোধ রইল আমার ।

নমঃ শিবায়ও, নমঃ শিবায়ও, নমঃ শিবায়ও

বিশ্বের সব থেকে বড়ো শিবের মুর্তি ।
ভারত বর্ষে স্থাপিত হলো ।
হিন্দু ধর্মে শিব কে খুবই মান্যতা দেওয়া হয় ।
অবশ্য প্রথম সৃষ্টি কর্তা যিনি তিনি এক কন্যা সৃষ্টি করেন,
পরে সেই কন্যা তার পিতা কে বলেন আমি বিয়ে করতে চাই, তখন তিনি তাকে বর দেন
সেই আশীর্বাদে তিনটি সন্তানের জন্ম হয়
এবং তাদের মধ্যে এক জন কে বিয়ে করতে বলেন, কিন্তু কেউই বিয়ে করতে রাজি নয় .
অবশেষে একজনই বিবাহে রাজি হয় , কিন্তু শর্ত অনেক লক্ষ কোটি বার মরে জন্ম হতে হবে তার মাকে তবেই তিনি বিয়ে করবেন ।
মা রাজি ও হয়ে যায় এবং অবশেষে শর্ত পুরন করে বিয়ে হয় , তিনি হলেন দূর্গা ,
তিনটি ছেলে হলো শিব, নারায়ণ, ব্রম্ভা ।
আমি ব্রম্ভাণ্ডের সৃষ্টির কিছু সংখেপে বললাম । ওঁ নমঃ শিবায় ও ।

রোজভ্যালি চিটফান্ড কোম্পানির টাকা ফেরতের অর্ডার কপি ২০২৩ সারা ভারতবর্ষের জন্য

রোজভ্যালি চিটফান্ড কোম্পানির টাকা ফেরতের অর্ডার কপি ২০২৩ সারা ভারতবর্ষের জন্য  আমানতকারীদের জন্য যে শেষ অর্ডারটা হয়েছে এবং এই এডিসি ডিসপোজা...

A