শনিবার, ২০ নভেম্বর, ২০২১

কৃষি আইন তিনটিতে কি ছিল যা প্রত্যাহার করল মোদি সরকার দেখুন ও পড়ুন বুঝুন।

1- অত্যাবশ্যক পণ্য আইন’ বা ‘দ্য এসেনশিয়াল কমোডিটিজ (অ্যামেন্ডমেন্ট) অ্যাক্ট।

 2 -কৃষি পণ্য লেনদেন ও বাণিজ্য উন্নয়ন আইন’ বা ‘ফারমার্স প্রডিউস ট্রেড অ্যান্ড কমার্স- (প্রমোশন অ্যান্ড ফ্যাসিলিয়েশন) অ্যাক্ট।

 3- কৃষক সুরক্ষা ও ক্ষমতায়ন {মূল্য এবং কৃষি পরিষেবাসংক্রান্ত} আইন’ বা ‘ফারমার্স {এমপাওয়ারমেন্ট অ্যান্ড প্রোটেকশন} অ্যাগ্রিমেন্ট অন প্রাইস অ্যান্ড ফার্ম সার্ভিসেস অ্যাক্ট>

কেন্দ্র সরকারের দাবি ছিল, মূলত তিনটি উদ্দেশ্য পূরণের জন্য এই তিনটি কৃষি আইন কার্যকর করা হচ্ছে।

 প্রথমটি  কৃষিক্ষেত্রে ফড়িয়া বা দালালদের আধিপত্য কমিয়ে কৃষকের আয় বাড়ানো।

 দ্বিতীয়টি -হচ্ছে রাজ্যগুলোতে চুক্তিভিত্তিক চাষের ব্যবস্থা আইনসিদ্ধ করা য়

তৃতীয়টি হচ্ছে কৃষিপণ্য বিপণন নিয়ে যে আইন রয়েছে, তা দূর করে আন্তরাজ্য কৃষিপণ্যের অবাধ বাণিজ্যের রাস্তা খুলে দেওয়া)

অত্যাবশ্যক পণ্য {সংশোধনী} আইনের মাধ্যমে বেসরকারি সংস্থাগুলোকে সরাসরি কৃষকদের থেকে কৃষিপণ্য কিনে মজুত ও বিক্রির অধিকার দেওয়া হয়। 

আন্দোলনকারী কৃষক এবং বিরোধীদের অভিযোগ, এই আইন আসলে সরকারি সহায়ক মূল্য তুলে দেওয়ার গোড়াপত্তন। কৃষকের উৎপাদিত কৃষিপণ্য কেনার দায় সরকার নিজেদের মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলতে চাইছে। আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়, বর্তমানে সরকার কৃষকদের যে পরিমাণ সহায়ক মূল্য দেয়, তা বেসরকারি সংস্থা বা কোনো ব্যবসায়ী দেবে না। 

_তা ছাড়া সরকার চাল, ডাল, গম, ভোজ্যতেল, তৈলবীজ ইত্যাদি অত্যাবশ্যকীয় পণ্য মজুতের ঊর্ধ্বসীমা বলে কিছু না রাখায় অত্যাবশ্যকীয় পণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা ঘুরপথে চলে যাবে বড় ব্যবসায়ীদের হাতে/

বিতর্কিত কৃষি আইনে নতুন আইনে একসঙ্গে খামারের পণ্য বিক্রয়, মূল্য নির্ধারণ ও সংরক্ষণ সম্পর্কিত নীতিগুলো শিথিল করা হয়। এ নীতিগুলো কয়েক দশক ধরে ভারতের কৃষকদের মুক্ত বাজার থেকে রক্ষা করেছে। সবচেয়ে বড় পরিবর্তনগুলোর মধ্যে একটি হলো, আইনে কৃষকদের পণ্যগুলো সরাসরি বেসরকারি ক্রেতাদের কাছে বাজারমূল্যে বিক্রি করার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। অধিকাংশ কৃষক বর্তমানে তাঁদের বেশির ভাগ পণ্য সরকারনিয়ন্ত্রিত পাইকারি বাজারে বিক্রি করে।

 এ আইনে ক্রেতারা ভবিষ্যতে বিক্রির জন্য চাল, গম ডালের মতো খাবার মজুত করার অনুমতি পাবেন, যা আগে সরকারি-অনুমোদিত এজেন্টরা করতে পারত,

বিক্ষোভকারী বলছে, কৃষিপণ্য বিক্রয় এবং উচ্চ ভর্তুকির ভারতের কঠোর আইন কয়েক দশক ধরে কৃষকদের বাজার শক্তি থেকে রক্ষা করেছে, তাই এটি পরিবর্তন করার দরকার নেই.

কিন্তু সরকারের যুক্তি ছিল, ছোট কৃষকদের চাষকে লাভজনক করার সময় এসেছে এবং নতুন আইনে তা করা সম্ভব হবে।

মোদি তাঁর বক্তৃতায় বলেছেন, দেশের ছোট কৃষকদের কথা ভেবেই তিনটি কৃষি বিল আনা হয়েছিল। দেশের কৃষক সংগঠন, কৃষি অর্থনীতিবিদদের এই দাবি বহুদিনের।

ভারতীয় কিষান ইউনিয়ন( BKU )নেতা রাকেশ টিকাত বলেছেন, বিতর্কিত কৃষি আইন দেশটির পার্লামেন্টে বাতিল হলেই কেবল তাঁদের চলমান আন্দোলন প্রত্যাহার করা হবে/

এদিকে মোদির সমর্থনে টুইট বার্তায় অমিত শাহ বলেছেন, কৃষি আইন নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ঘোষণা এক দৃষ্টান্তমূলক পদক্ষেপ।

এই ছিল নতুন কৃষি আইন যা প্রত্যাহার হয়েছে।

এই আইনের কিছু ভালোমন্দ পর্য আলোচনা করছি সরকার চাইছিল সারা ভারতবর্ষের শতকরা মাত্র 6 জন কৃষক ন্যূনতম তার মনের মতন কৃষি পণ্যের দাম পায় সাথে সারা ভারতবর্ষের ছোট-বড় সমস্ত কৃষকরা তারা তাদের মনের মতো নিজের ইচ্ছায় যেকোনো ব্যবসায়ীকে তাদের ফসল মনের মত দাম পেতে বিক্রি করতে পারে সেই স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছিল নতুন কৃষি আইনে এবং তার সাথে সরকার ও ন্যূনতম দাম দিয়ে ফসল কিনবে।

 সকলের এটা নিয়ে ভয়ের কোন কারণ নেই কিন্তু তারপরে কৃষকদের যেসব বড় বড় মান্ডিতে ধান বিক্রয় করতে হয় সেখানে একটা টাকা দিতে হয়।

 কৃষকদের এই নতুন আইনের ফলে সেই মান্ডি গুলো সব বন্ধ হয়ে যাবে আবার যারা আন্দোলন করছে তাদের যুক্তি ভবিষ্যতে যদি কৃষক তার ইচ্ছামতো যেকোনো ব্যবসায়ীকে ফসল বিক্রি করে আর সরকার সরাসরি কৃষকের থেকে ফসল না কেনে তাহলে হয়তো ব্যবসায়ীরা জোট বেঁধে তাদের মনের মত দাম নির্ধারণ করবে এবং কৃষকদের থেকে কম মূল্যে ।

এবং সরকারের হাত কৃষকদের মাথার উপর থেকে উঠে যাবে তাতে কৃষকদের ক্ষতি হতে পারে।

 এই কারণে কৃষক আন্দোলন তবে এই কৃষক আন্দোলন সারা ভারতবর্ষের মধ্যে মাত্র 2---3 টি রাজ্যের লোকেরা বেশি করেছে অন্যান্য রাজ্যের লোকেরা এই কৃষি আইন নিয়ে সেভাবে প্রতিবাদ করেনি

। তবে আমার মতে কেন্দ্র সরকারের উচিত ছিল প্রতি পাড়ায় পাড়ায় বিভিন্ন ভাষাভাষী এলাকায় সেই ভাষাতে মাইকিং করে পোষ্টার দিয়ে বাংলায় বড় বড় হরফে লিখে পুরনো কৃষি আইন এবং সুবিধা এবং নতুন তিনটি কৃষি আইনের সুবিধা সম্পর্কে জানানো উচিত ছিল

 প্রতি ছোট-বড় কৃষকদের গ্রামগুলোতে এই নতুন তিনটি কৃষি বিল ভারতের 100 জনের 90 জন কৃষক জানিনা আইনটিতে কি ছিল তার সুবিধা কি এটা কেন্দ্র সরকারের অপদার্থতা তাদের কর্মচারীদের অপদার্থতা আসলে বর্তমান দিনে সরকারি অফিসে চাকরি পায় বেশিরভাগ অযোগ্যরাই চাকরি পায় যার কারনে দেশের হাল এইরকম ।

যেকোনো নতুন আইন বের হলে তা পাড়ায় পাড়ায় সারা গ্রামে প্রতিটা মানুষকে মাইকিং করে জানানো উচিত আইন সম্পর্কে মানুষ যদি না জানে জানতে পারে তাহলে সে আইনের মূল্য কি থাকবে আসলে এটি প্রতিটি রাজ্য সরকার এবং কেন্দ্র সরকারের ব্যর্থতা এখানে প্রমাণ করে বুদ্ধিহীন সরকার চালাচ্ছে।



শুক্রবার, ৫ মার্চ, ২০২১

বিড়ালের লেজের পিছন দিয়ে এক ধরনের গামা রশ্মি বের হয় যা মানুষকে বিভ্রান্ত করে

কালো বিড়াল দেখলে রাস্তায় দাঁড়িয়ে যান।
 না কোন কুসংস্কার নয় ।
নাসা কি বলছে শুনুন পুরান কোথা থেকে রাস্তায় যদি কোনো, বিশেষ করে কালো বেড়াল যদি রাস্তা পার হয় কিছুক্ষণ থেমে যেতে হয় অথবা পিছিয়ে যেতে হয় ।

তার কারণ বর্তমান আধুনিক যুগে এটাকে কু-সংস্কার বলে কিন্তু বর্তমানে আমেরিকা চীনের উপরে গোপনে তার স্যাটেলাইট যন্ত্র দিয়ে নজরদারি করত ।

একবার একটি গভীর জঙ্গলে তাদের সেই যন্ত্রটি খারাপ হয়ে ভেঙে পড়ে যায় পরে আবার আমেরিকা ওইখানেই আরো একটি যন্ত্র পাঠায় সেই যন্ত্র বিকল হয়ে যায় পরে আমেরিকার গুপ্তচরেরা তদন্ত করে জানতে পারলো ওই চীনের ওই জঙ্গলের মধ্যে একটি বিড়ালের মন্দির আছে।

 সেখানে অনেক বিড়ালও আছে ওই বিড়ালের মন্দির থেকে গামা রশ্মি বের হচ্ছিল সেই রশ্মির কারণে ওই যন্ত্রাংশ ক্ষতি হয়েছিল পরবর্তীকালে নাসা একটি বিড়াল নিয়ে তাদের গবেষণাগারে রেখে গবেষণা করে বুঝতে পারেন বিড়ালের পেছনের অংশ দিয়ে এক ধরনের তীব্র গামা রশ্মি বের হয় ।

অবশ্য যখন বিড়াল মানুষ দেখতে পায তখন ওই রশ্মি বের হতে থাকে। ় সেই রশ্মি মানুষের মস্তিষ্ক কে বিভ্রান্ত করে দেয়, কিছু জায়গা জুড়ে ছড়িয়ে পড়ে ।
যার জন্য মানুষ বিড়াল দেখলে খানিকটা পিছিয়ে যায় অথবা বাড়ি ফিরে যায় কিছুক্ষণ পরে আবার যাত্রা শুরু করে ।

তার একটাই কারণ ওই রশ্মি কিছুক্ষণের জন্য ওই এলাকায় বিশেষ করে অন্য প্রাণীদের মস্তিষ্কের মধ্যে বিভ্রান্তি তৈরি করে যার কারণে মানুষের ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা থাকে বিড়াল রাস্তা কাটলে এই জন্যে দাঁড়িয়ে যেতে হয় কিছুক্ষণের জন্য কারণ ওই রশ্মির প্রভাব যতক্ষণ না শেষ হয়ে যাচ্ছে বিশেষ করে বিড়াল যখন মানুষের দিকে তাকায় বা মানুষের সামনাসামনি চলে আসে তখন তার লেজের পিছন দিয়ে ওই রশ্মি বের হতে থাকে ।
 অন্যান্য বিড়ালের তুলনায় একদম পুরো শরীর কালো হলে সেই বিড়ালের ওই রশ্মির প্রভাব বেশি থাকে এটা পুরাণের মুনি-ঋষিরা বুঝতে পেরেছিলেন যার কারণে তাদের পুরাণের বইগুলোতে উল্লেখ করে গিয়েছিলেন অবশ্য একটা কথা মানতেই হয় কিছু না ঘটলে কিছু রটে না কেউ যদি কিছু বলে তার সঠিকভাবে খোঁজখবর করে মন্তব্য করা উচিত বা কাজ করা উচিত।

যেমন অনেকে বলে যারা বিড়াল পোষে বা বিড়ালের সঙ্গে একই বিছানায় শয়ন করে থাকে প্রতিদিন তাদের মস্তিষ্কের মধ্যে স্বাভাবিক সুস্থ মানুষদের থেকে একটু অন্যরকম চিন্তাভাবনা বিচরণ করে অনেকে বলে তাদের আত্মহত্যা করার প্রবণতা বেশিরভাগ মনের মধ্যে আসে,

 তাই আমার মতে যারা কমজোরি রা দুর্বল টাইপের তাদের বিড়াল পোষা উচিত নয় অবশ্য সবই আপনাদের চিন্তাভাবনার উপরে নির্ভর করে

 পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

রোজভ্যালি চিটফান্ড কোম্পানির টাকা ফেরতের অর্ডার কপি ২০২৩ সারা ভারতবর্ষের জন্য

রোজভ্যালি চিটফান্ড কোম্পানির টাকা ফেরতের অর্ডার কপি ২০২৩ সারা ভারতবর্ষের জন্য  আমানতকারীদের জন্য যে শেষ অর্ডারটা হয়েছে এবং এই এডিসি ডিসপোজা...

A