মঙ্গলবার, ২৩ জানুয়ারী, ২০২৪

রোজভ্যালি চিটফান্ড কোম্পানির টাকা ফেরতের অর্ডার কপি ২০২৩ সারা ভারতবর্ষের জন্য

রোজভ্যালি চিটফান্ড কোম্পানির টাকা ফেরতের অর্ডার কপি ২০২৩ সারা ভারতবর্ষের জন্য

 আমানতকারীদের জন্য যে শেষ অর্ডারটা হয়েছে এবং এই এডিসি ডিসপোজাল কমিটির দ্বারা সারা ভারতবর্ষের আমানতকারীরা আবেদন করতে পারবেন তাই বাংলায় বিবরণ করে আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করলাম আর একটু অপেক্ষা করুন কমিটি খুব দ্রুত ওয়েবসাইট খুলে দেবে এবং আবার পুনরায় পেপার পত্রিকার মাধ্যমে আপনাদেরকে জানিয়ে দেওয়া হবে কমিটির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ
1. প্রার্থনা (ক) অনুমোদিত। আবেদনকারীকে 2015 সালের APOT 287-এ পক্ষের উত্তরদাতা হিসাবে যুক্ত করা হবে। রিট পিটিশনের কারণ শিরোনামে প্রয়োজনীয় সংশোধন করতে বিভাগকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

2. রিট পিটিশনের অনুলিপি যোগ করা উত্তরদাতাকে দেওয়া হবে।

3. 2023 সালের GA 5 নিষ্পত্তি করা হয়েছে। অতএব, প্রার্থনা (b) নিষ্ফল হিসাবে নিষ্পত্তি করা হয়। 2023 সালের GA 7-এ আবেদনকারীকে তার অভিযোগ তুলে ধরার স্বাধীনতা থাকতে হবে।

4. এই নির্দেশের সাথে 2023 সালের GA 6 নিষ্পত্তি করা হয়।5. ছুটির পর এক সপ্তাহের মধ্যে এফিডেভিট-ইন-বিরোধিতা দাখিল করতে হবে। এর দুই সপ্তাহ পর জবাব দিতে হবে।

6. ছুটির তিন সপ্তাহ পরে (7.12.2023) বিষয়টি উপস্থিত হবে৷

Re: WPA 27005 of 2016

7. পক্ষগুলির সম্মতিতে নিম্নলিখিত আদেশটি পাস করা হয়:

8. এটি রেকর্ড করা হয়েছে যে জনাব রমাধন ডাগর, ডেপুটি ডিরেক্টর (ইডি) যিনি সম্পদ নিষ্পত্তি কমিটির সদস্য ছিলেন, তখন থেকে তাকে বদলি করা হয়েছে এবং এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট ইতিমধ্যেই এডিসিতে তার স্থলাভিষিক্ত হিসাবে জনাব অজয় ​​লুহাচকে মনোনীত করেছে।

9. পক্ষের সম্মতি দ্বারা সম্পত্তি নিষ্পত্তি কমিটিকে রুম নম্বর ব্যবহার ও দখল করার জন্য ছুটি দেওয়া হয়। 401 এবং 402 4র্থ তলায় 5, ম্যাঙ্গো লেন, কলকাতার রোজ ভ্যালি গ্রুপ অফ কোম্পানির অ্যাসেটটি অ্যাসেট ডিসপোজাল কমিটির অতিরিক্ত অফিস হিসাবে ব্যবহার করার জন্য, যতক্ষণ না রাজ্য সরকার সম্পদের কাজ করার জন্য একটি বিকল্প জায়গা প্রদান করে। নিষ্পত্তি কমিটি।

10. কোম্পানিকে আমানতকারীদের কাছ থেকে দাবি আমন্ত্রণ, দাবির যাচাইকরণ এবং পরবর্তী পরিশোধের জন্য এক ব্যক্তি কমিটির জন্য উপলব্ধ একই লাইনে সম্পদ নিষ্পত্তি কমিটির জন্য একটি ওয়েবসাইট তৈরি এবং বজায় রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। 

11. উপরে নির্দেশিত ওয়েবসাইটটি তৈরি হয়ে গেলে, রোজ ভ্যালি গ্রুপ অফ কোম্পানির আমানতকারী/বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে দাবি আমন্ত্রণ জানিয়ে ইংরেজি, হিন্দি এবং আঞ্চলিক ভাষায় নেতৃস্থানীয় সংবাদপত্রে বিজ্ঞাপন প্রকাশ করার জন্য সম্পদ নিষ্পত্তি কমিটি SEBI-কে নির্দেশ দিতে পারে।

12. SEBI ই-নিলামের মাধ্যমে রোজ ভ্যালি গ্রুপ অফ কোম্পানির সম্পদ বিক্রির বিজ্ঞাপনও প্রকাশ করবে যা সময়ে সময়ে সম্পদ নিষ্পত্তি কমিটি দ্বারা চিহ্নিত এবং নির্দেশিত হতে পারে।

13. উপরোক্ত অনুচ্ছেদ 4 এবং 5-এ উল্লেখিত নির্দেশাবলীর ক্ষেত্রে SEBI দ্বারা ধার্য করা প্রশাসনিক খরচ সহ সমস্ত খরচ, খরচগুলি বিক্রয়ের অর্থের উপর প্রথম চার্জ হবে৷ তাদের খরচ, খরচ ইত্যাদি সমন্বয় করার পরে ব্যালেন্সের পরিমাণ ADC অ্যাকাউন্টে স্থানান্তর করা হবে। যাইহোক, SEBI অগ্রিম/প্রদানের হিসাব দেখিয়ে যথাযথ বিল জমা দেবে যাতে প্রয়োজনে ADC দ্বারা রিপোর্টের মাধ্যমে আদালতের সামনে পেশ করা যায়।

14. সম্পত্তির সমস্ত বিক্রয় সম্পদ নিষ্পত্তি কমিটির তত্ত্বাবধানে হবে এবং এই আদালতের অনুমোদন সাপেক্ষে হবে৷

15. ADC-এর চেয়ারম্যানের পারিশ্রমিক ধার্য করা হয়েছে টাকা। প্রতি মাসে 2,00,000/-। MPS-এ পাস করা 23.12.2015 তারিখের আদেশে নির্দেশিত নির্দেশ পালনের জন্য ADC-কে স্বাধীনতা দিতে হবে।কোম্পানির গ্রুপ, প্রতিষ্ঠানের খরচ এবং তার কর্মীদের তহবিলের বাইরে যা সম্পদ নিষ্পত্তি কমিটির অ্যাকাউন্টে স্থানান্তরিত হবে বা বিক্রয় আয় গঠন করবে।
16. এই ধরনের বিক্রয় পরিচালিত না হওয়া পর্যন্ত কোম্পানী টাকা প্রদান করতে থাকবে৷ খরচ মেটাতে এডিসিকে প্রতি মাসে 2,00,000/- টাকা। কোম্পানী টাকা দিতে হবে. 10,00,000/- এডিসি চেয়ারম্যানের অ্যাডহক পারিশ্রমিকের প্রতি।
17. সম্পদ নিষ্পত্তি কমিটি একজন নোডাল অফিসার এবং একজন ব্যক্তিগত সচিব এবং তার পছন্দের একজন স্টেনোগ্রাফার নিয়োগ করতে স্বাধীন।

18. স্বাধীনতার উল্লেখ।
(অজয় কুমার গুপ্ত, জে।)
Joymalya Bagchi, J.

রবিবার, ৩ ডিসেম্বর, ২০২৩

FANTV সত্তিকারের অ্যাপ এখনই ইন্সটল করুন ইনকাম করুন খুবই সহজ

Fan tv এটি ভারতীয় অ্যাপস ইউটিউবের মতোই এখানে ভিডিও আপলোড করা হয় কিন্তু মজার বিষয় এখানে  ভিডিও দেখলে লাইক শেয়ার কমেন্ট ফলো করলে ভিডিও আপলোড করলে আপনি টাকা পাবেন এখানে সেরকম কোনো শর্ত নেই যেহেতু নতুন সঙ্গে সঙ্গে ইন্সটল করুন নয়তো দেরি হয়ে যেতে পারে।

 এখানে বেশিরভাগই প্রথম থেকেই amazon গিফট ভাউচার পাবেন। অ্যামাজন গিফট ভাউচার খুব সহজেই আপনার amazon এ্যাপস ইন্সটল করে ওখানে টাকাটি ভাঙ্গিয়ে নিতে পারেন রিচার্জ বা আপনার ব্যাংকে ট্রান্সফার ও করা যায় বা সরাসরি আপনি ফান টিভি কয়েনে কনভার্ট করতে পারেন তবে ফান টিভিতে ৩০০ টাকা থেকে দুই হাজার টাকা পর্যন্ত তোলা যায় দশটা থেকে চারটির মধ্যে।

 কেওয়াইসি অবশ্য পূরণ করতে হবে তার জন্য প্রথমে আপনাকে অরিজিনাল প্যান কার্ড আধার কার্ড আপনার সেলফি ফটো এবং একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট পাশে রাখতে হবে কেওয়াইসি পূরণ করা খুবই সহজ।

 আমার কোট রেফারেল কোড টি অবশ্যই পূরণ করবেন তাহলে আপনি এখান থেকেও কিছু কয়েন পাবেন cod  66BXUK 
https://fantv.app.link/refer?ic=66BXUK
প্লে স্টোরে গিয়ে ডাউনলোড করুন এই লিংকে ক্লিক করে ওপেন করুন বাম সাইটে মেম্বার দেখুন অনেক অপশন দেখতে পাবেন।
 এর কাস্টমার কেয়ার ২৪ ঘন্টা আপনার জন্য আছে, whatsapp ইমেইল এবং ফোনে আপনি এদের সঙ্গে কথা বলতে পারবেন। আপনার একটি ছবি লাগান একটি মোবাইল নাম্বার দিন আপনার বয়স যোগ করুন যেকোনো আপনি নাম দিতে পারেন তারপর প্রথমে ৩০ মিনিট ভিডিও দেখুন এইভাবে ভিডিও দেখতে থাকুন অপশন গুলো ভালো করে দেখে নিন। এক থেকে সাত দিন এবং লেবেল এক থেকে পাঁচ যত আপনি লেভেল পূরণ করতে পারবেন যেমন condition এত মিনিট ভিডিও দেখতে হবে তাহলে এত লেবেল বের হতে পারবেন। 

এই ফান টিভিতে আপনার কনটেন্ট আপলোড করে সঙ্গে সঙ্গে মনিটাইজেশন করতে পারবেন নিচে মনিটাইজেশনের অপশন থাকে মনিটাইজেশন অন করে দেবেন এবং পাবলিক করে দেবেন আরও বিশদে জানতে কমেন্টে জানান।
কিছু নিয়ম এই অ্যাপস ইনস্টল করে সমস্ত ফর্ম ফিলাপ করে আপনার নাম ডিটেলস দিয়ে কেওয়াইসি পূরণ করে প্রথমে ৪/৫ দিন ভিডিও দেখুন তার পরে হয়তো আপনাকে ভিডিও আপলোড করার আবার আপডেট দেবে এখানে ইনকামের অনেক রাস্তা আছে যেমন কোন গানে যদি আপনি টাকা লাগান কুড়ি টাকা থেকে লাগানো যায় আরো কম সেখানে গান ভিউ বাড়লে আপনার টাকাও বাড়বে তবে আমার পরামর্শ আপনি আপনার ব্যাংক থেকে টাকা এখানে পাঠাবেন না এখানে ইনকাম করুন আমাজন গিফট ভাউচার থেকে টাকা ভাঙ্গিয়ে এখানেই আপনি টাকা লাগান আপনার নিজের থেকে টাকা দেবেন না পরপর দশ দিন এক হাজার করে কয়েন ইনভেস্ট করলে এখানেই ১০০ টাকা অ্যামাজনে ভাউচার পেয়ে যাবেন বা ১২০০ কয়েন ১৩০০ কয়েন লেভেল পূর্ণ করলে বা আপনি রেফার করলে সেখান থেকেও ভালো ইনকাম আছে।

 এখানকার কয়েন আপনি এক মাসের মধ্যেই তুলে নিতে হবে বা ফান টিভিতে কনভার্ট করে নেবে, ভবিষ্যতে ফান্ড টিভি থেকে আপনি টাকাটা পেয়ে যাবেন কারণ ফান টিভিতে তিনশত টাকা থেকে ২০০০ টাকা পর্যন্ত তোলা যায় শর্তগুলো পূরণ করলে ফান টিভি যে কনভার্ট করা কয়েনগুলি ওখানে আপনি টাকাতে রুপান্তরিত করতে পারেন। আর খুব তাড়াতাড়ি যদি টাকা নিতে চান তাহলে আমাজন গিফট ভাউচার ভাঙ্গাতে পারেন ।
পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

সোমবার, ২৩ জানুয়ারী, ২০২৩

মহাভারতের থেকে যে যে রাজারা ভারতবর্ষকে শাসন করেছে দেখে নিন list

1)মহাভারতে উল্লেখিত কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধের পরবর্তী  রাজাদের তালিকাঃ ইন্দ্রপ্রস্থের শেষ রাজা যশপাল। যুধিষ্ঠির থেকে যশপাল পর্যন্ত ১২৪ জন রাজা রাজত্ব করেছিলেন মোট ৪,১৭৫ বছর ৯ মাস ১৪ দিন। এরই মধ্যে রাজা যুধিষ্ঠির প্রভৃতি আনুমানিক ৩০ পুরুষ ১৭৭০ বছর ১১ মাস ১০ দিন রাজত্ব করে।  
০১। রাজা যুধিষ্ঠির = ৩৬ বছর ৯ মাস ১৪ দিন।
০২। রাজা পরীক্ষিত = ৬০ বছর ৮ মাস ২৫ দিন।
০৩। রাজা জনমেজয় = ৮৪ বছর ৭ মাস ২৩ দিন।
০৪। রাজা অশ্বমেধ = ৮২ বছর ৮ মাস ৩২ দিন।
০৫। দ্বিতীয় রাম = ৮৮ বছর ২ মাস ৮ দিন।
০৬। ছত্রমল = ৮১ বছর ১১ মাস ২৭ দিন।

2) ০৭। চিত্ররথ = ৭৫ বছর ৩ মাস ১৮ দিন।
০৮। দুষ্টশৈল্য = ৭৫ বছর ১০ মাস ২৪ দিন।
০৯। রাজাউগ্র সেন = ৭৮ বছর ৭ মাস ২১ দিন।
১০। শূরসেন = ৭৮ বছর ৭ মাস ২১ দিন।
১১। ভুবনপতি = ৬৯ বছর ৫ মাস ৫ দিন।
১২। রণজিৎ = ৬৫ বছর ১০ মাস ৪ দিন।
১৩। ঋক্ষক = ৬৪ বছর ৭ মাস ৪ দিন।
১৪। সুখদেব = ৬২-০-২৪
১৫। নরহরিদেব = ৫১-১০-০২
১৬। সুচিরথ = ৪২-১১-০২
১৭। শূরসেন (২য়) = ৫৮-১০-০৮
১৮। পর্বতসেন = ৫৫-০৮-১০
১৯। মেধাবী = ৫২-১০-১০

3) ২০। সোনচীর = ৫০-০৮-২১
২১। ভীমদেব = ৪৭-০৯-২০
২২। নৃহরিদেব = ৪৫-১১-২৩
২৩। পূর্ণমল = ৪৪-০৮-০৭
২৪। করদবী = ৮৮-১০-০৮
২৫। অলংমিক = ৫০-১১-০৮
২৬। উদয়পাল = ৩৮-০৯-০
২৭। দুবনমল = ৪০-১০-২৬
২৮। দমাত = ৩২-০-০
২৯। ভীমপাল = ৫৮-০৫-০৮
৩০। ক্ষেমক = ৪৮-১১-২১ 
পাণ্ডু বংশের রাজত্ব এখানেই শেষ হয়ে যায়। রাজা ক্ষেমকের প্রধান মন্ত্রী বিশ্রবা ক্ষেমক রাজাকে নিহত করে সিংহাসন অধিকার করে ও পরবর্তীতে তাঁর ১৪ পুরুষ ৫০০ বছর ৩ মাস ১৭ দিন রাজত্ব করে।

4) ১। বিশ্রবা = ১৭-০৩-২৯
২। পুরসেনী = ৪২-০৮-২১
৩। বীরসেনী = ৫২-১০-০৭
৪। ফবঙ্গশায়ী = ৪৭-০৮-২৩
৫। হরিজিৎ = ৩৫-০৯-১৭
৬। পরমসেনী = ৪৪-০২-২৩
৭। সুখপাতাল = ৩০-০২-২১
৮। কদ্রুত = ৪২-০৯-২৪
৯। সজ্জ = ৩২-০২-১৪
১০। ফমরচূড় = ২৭-০৩-১৬
১১। অমীপাল = ২২-১১-২৫
১২। দশরথ = ২৫-০৪-১২
১৩। বীরসাল = ৩১-০৮-১১
১৪। বীরসালসেন = ৪১-০০-১৪
রাজা বীরসাল সেনের প্রধান মন্ত্রী বীরমহা প্রধান তাঁহাকে হত্যা করে রাজ্যাধিকার করে। তাঁর বংশ ১৬ পুরুষ ৪৪৫ বৎসর ৫ মাস ৩ দিন রাজত্ব করে।

5)- ১। রাজা বীরমহা = ৩৫-১০-০৮
২। অজিত সিংহ = ২৭-০৭-১৯
৩। সর্বদত্ত = ২৮-০৩-১০
৪। ভুবনপতি = ১৫-০৪-১০
৫। বীরসেন (প্রথম) = ২১-০২-১৩
৬। মহীপাল = ৪০-০৮-০৭
৭। শত্রুশাল = ২৬-০৪-০৩
৮। সঙ্গরাজ = ১৭-০২-১০
৯। তেজপাল = ২৮-১১-১০
১০। মানিক চাঁদ = ৩৭-০৭-২১
১১। কামসেনী = ৪২-০৫-১০
১২। শত্রুমর্দন = ০৮-১১-১৩
১৩। জীবনলোক = ২৮-০৯-১৭
১৪। হরিরাও = ২৬-১০-২৯
১৫। বীরসেন (২য়) = ৩৫-০২-২০
১৬। আদিত্যকেতু = ২৩-১১-১৩
প্রয়োগের রাজা ‘ধন্ধব’ মগধদেশের রাজা আদিত্য কেতুকে হত্যা করে রাজ্যাধিকার করে। তাঁহার বংশ ৯ পুরুষ, ৩৭৪ বছর ১১ মাস ২৬ দিন রাজত্ব করে। 

6)- ১ রাজা ধন্ধর ৪২-০৭-২৪
২মহর্ষি ৪১-০২-২৯
৩ সনরচ্চী ৫০-১০-১৯
৪মহাযুদ্ধ ২০-০৩-০৮
৫দূরনাথ ২৮-০৫-২৫
৬জীবনরাজ ৪৫-০২-০৫
৭রুদ্রসেন ৪৭-০৪-২৮
৮ অরীলক ৫২-১০-০৮
৯রাজপাল ৩৬-০০-০০
সামন্ত মহান পাল রাজা রাজপালকে হত্যা করে রাজ্যাধিকার করে। সামন্ত মহান পালের ১ পুরুষ ১৪ বছর রাজত্ব করেছেন ও তাঁর কোন বৃদ্ধি নেই। এরপর রাজা বিক্রমাদিত্য অবন্তিকা (উজ্জায়নী) হইতে আক্রমণ চালাইয়া রাজা মহানপালকে হত্যা করে রাজ্যাধীকার করেন। তাঁহার বংশ ১ পুরুষ ৩৯ বছর রাজত্ব করেন। 
7) তাঁহারও কোন বৃদ্ধি নাই। শালিবাহনের মন্ত্রী সমুদ্রপাল, যোগীপৈঠনের রাজা বিক্রমাদিত্যকে হত্যা করে রাজ্যাধিকার করেন।
এবং তাঁহার বংশ ১৬ পুরুষ, ৩৭২ বছর, ৪ মাস ২৭ দিন রাজত্ব করেন। 
১। সমুদ্রপাল = ৫৪-০২-২০
২। চন্দ্রপাল = ৩৬-০৫-০৪
৩। সাহায়পাল = ১১-০৪-১১
৪। দেবপাল = ২৭-০১-১৭
৫। নরসিংহপাল = ১৮-০০-২০
৬। সামপাল = ২৭-০১-১৭
৭। রঘুপাল = ২২-০৩-২৫
৮। গোবিন্দপাল = ২৭-০১-১৭
৯। অমৃতপাল = ৩৬-১০-১৩
১০। বলীপাল = ১৩-০৮-০৪
১১। মহীপাল = ১৩-০৮-০৪
রাজা মহাবাহু রাজ্য পরিত্যাগ করিয়া তপস্যার্থে বনে গমন করেন। 

8) ইহা শুনিয়া বঙ্গ দেশের রাজা আধীসেন ইন্দ্রপ্রস্থে আসিয়া নিজে রাজত্ব করেন। তাঁর বংশ ১২ পুরুষ, ১৫১ বৎসর ১১ মাস ২ দিন রাজত্ব করে। 
১। রাজা আধীসেন = ১৮-০৫-২১
২। বিলাবলসেন = ১২-০৪-০২
৩। কেশবসেন = ১৫-০৭-১২
৪। মাধবসেন = ১২-০৪-০২
৫। ময়ূরসেন = ২০-১১-২৭
৬। ভীমসেন = ০৫-১০-০৯
৭। কল্যানসেন = ০৪-০৮-২১
৮। হরিসেন = ১২-০০-২৫
৯। ক্ষেমসেন = ০৮-১১-১৫
১০। নারায়ণসেন = ০২-০২-২৯
১১। লক্ষ্মীসেন = ২৬-১০-০০
১২। দামোদর সেন = ১১-০৫-১৯
রাজা দামোদরসেন তাঁর পাত্রমিত্রদিগকে অনেক কষ্ট দিতেন। 

9) এই নিমিত্ত তাঁর জনৈক পাত্রমিত্র দীপ্তসিংহ সৈন্য সংগ্রহ করিয়া তাঁহার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে ও তাঁকে যুদ্ধে নিহত করে স্বয়ং রাজত্ব করেন এবং  তাঁহার বংশ ৬ পুরুষ, ১০৭ বৎসর ৬ মাস ২ দিন রাজত্ব করে। 
১। দীপসিংহ = ১৭-০১-১৬
২। রাজসিংহ = ১৪-০৫-০০
৩। রণসিংহ = ০৯-০৮-১১
৪। নরসিংহ = ১৩-০২-২৯
৬। জীবনসিংহ = ০৮-০০-০১
কোন কারণ বশতঃ রাজা জীবনসিংহ তাঁহার সমস্ত সৈন্য উত্তরদিকে প্রেরণ করেন। বৈরাটের রাজা পৃথ্বীরাজ চৌহান সেই সংবাদ পেয়ে জীবনসিংহকে আক্রমণ করেন এবং তাঁহাকে যুদ্ধে নিহত করিয়া ইন্দ্রপ্রস্থে রাজত্ব করেন 


10)-এবং তাঁর বংশ ৫ পুরুষ, ৮৬ বৎসর ০ মাস ২০ দিন রাজত্ব করেছেন।১। পৃথ্বী রাজ ১২-০২-১৯
২ অভয়পাল ১৪-০৫-১৭
৩ দুর্জ্জব পাল ১১-০৪-১৪
৪ উদয়পাল ১১-০৭-০৩
৫ যশপাল ৩৬-০৪-২৭
১২৪৯ সালে গজনীর দুর্গ হতে সুলতান শাহাবুদ্দিন ঘোরী যশপালকে আক্রমণ করে তাঁকে প্রয়োগের দুর্গে বন্ধী করে- অতঃপর সুলতান শাহাবুদ্দিন ইদ্রপ্রস্থে (দিল্লীতে) রাজত্ব করিতে আরম্ভ করে। তাঁর বংশ ৫৩ বৎসর, ১ মাস ও ১৭ দিন রাজত্ব করেছে। 
ইন্দ্রপ্রস্ত তথা আর্যাবর্তের সকল রাজাদের ধারাবাহিক পরিচিতি ও রাজত্ব কালের পরিচয় প্রথম বারের মতো তুলে ধরেছিলেন 


11)-1মহর্ষি দয়ানন্দ সরস্বতী এই তথ্য সংগ্রহ করেছিলেন রাজপুতনার অন্তর্গত উদয়পুর মেদার রাজ্যের রাজধানী, চিতোরগড়ের শ্রিনাথদ্বার হতে প্রকাশিত ও বিদ্যার্থী সম্মিলিত হরিশ্চন্দ্র চন্দ্রিকা এবং মোহঞ্চন্দ্রিকা নামক পাক্ষিক পত্রিকা হতে। উক্ত পত্রিকাদ্বয়ের সম্পাদক মহাশয় ১৭৮২ বিক্রমাব্দে লিখিত একখানি গ্রন্থ তাহার কোন বন্ধুর নিকট হতে প্রাপ্ত হয়ে তা থেকে সংগ্রহ করে প্রচলিত ১৯৩৯ সালে মুদ্রন করেন।
▪️সংগৃহীত।

শনিবার, ৫ নভেম্বর, ২০২২

বৈদিক ঘড়ি পড়ুন

#বৈদিক_ ১ ঈশ্বর-পরমব্রহ্ম।
২. পক্ষ - শুক্ল পক্ষ, কৃষ্ণ পক্ষ।
৩. অনাদি তত্ত্ব- পরমাত্মা, জীবাত্মা, প্রকৃতি।
৪. বেদ - ঋগ্বেদ, যজুর্বেদ, সামবেদ, অথর্ববেদ।
৫. মহাভূত - ক্ষিত, জল, পাবক, আকাশ, সমীরা। 
৬. দর্শন - সাংখ্য, যোগ, ন্যায়, পূর্ব মীমাংসা, উত্তর মীমাংসা(ব্রহ্মসূত্র), বৈশেষিক।
৭. মর্যদা/ সপ্ত মহাপরাধ- চুরি, ব্যভিচার, হত্যা/ভ্রুননিধন, অগ্নিসংযোগ, নেশা/মদ্যপান, অসততা, অশ্লীলতা।
৮. যোগ - যম, নিয়ম, আসন, প্রাণায়াম, প্রত্যাহার, ধারনা, ধ্যান, সমাধি।
৯. নবদ্বার- দুই চক্ষু, দুই কর্ণ, দুই নাসারন্ধ্র, মুখ, পায়ু ও উপস্থ।
১০. দিশা-উর্ধ্ব, ইশান,পূর্ব, আগ্নেয়, দক্ষিণ,নৈঋত্য, পশ্চিম,বায়ব্য, উত্তর, অধো।
১১.উপনিষদ-ঈশ,ঐতরেয়,শেতাশ্বতর,কঠ,কেন, ছান্দোগ্য, প্রশ্ন, তৈত্তিরীয়, বৃহদারণ্যক,মাণ্ডুক্য, মুণ্ডক।
১২.আদিত্য-দ্বাদশ আদিত্য।

সোমবার, ৩১ অক্টোবর, ২০২২

কোয়াটার পাউরুটি, দেব গম্বুজ পাউরুটি ,গরিবের পাউরুটি, সালাই রুটি।

কম দামে বিশেষ করে গরিবরা প্রতিদিন সকালে চায়ের দোকানে চা আর রুটির চায়ের সঙ্গে ডুবিয়ে খেতে পছন্দ করে এই রুটিটি, 

এই রুটিটির নাম বিভিন্ন আঞ্চলিক ভাষায় আছে, আমার জানা এই রূটি অনেকে কোয়ার্টার ,
দেব গম্বুজ ,
গরিবের পাউরুটি এবং সালাই রুটি নামেও ডাকে।

 বর্তমান এই রুটি, আমি যখন পোস্ট করছি কয়েকদিন আগে পাঁচ টাকা দাম ছিল পার পিস,
 এখন গ্রামাঞ্চলে নয় থেকে 10 টাকা শহরে ৮ টাকা বিক্রয় হচ্ছে এখন এবং গরম চায়ে ডুবিয়ে গরম দুধে ডুবিয়ে খেতে ভারি মজা গরিবের পাউরুটি হিসেবে পরিচিতি বেশি।

হিন্দু অর্থ হিন্দু কাদের বলে

1-হিন্দু কারা
"হিন্দু" শব্দের উৎপত্তি "হীনম দুষ্যতি ইতি হিন্দু" থেকে হয়েছে, অর্থাৎ যে অজ্ঞানতা ও হীনতাকে ত্যাগ করে, তাকেই হিন্দু বলে, হিন্দু শব্দ হাজার হাজার বছর প্রাচীন, সংস্কৃত শব্দের থেকে এসেছে, যদি সন্ধি বিচ্ছেদ করা হয় তাহলে পাওয়া যাবে
হীন+দু-হীন ভাবনা+থেকে দূর, অর্থাৎ যে হীন ভাবনার থেকে বা দুর্ভাবনা থেকে দূরে থাকে বা মুক্ত থাকে তাকেই হিন্দু বলে, আমাদের বারবার মিথ্যা বলা হয় যে মুঘলরা হিন্দু শব্দটা দিয়েছে, যেটা সিন্ধু থেকে "হিন্দু" হয়েছে, যেটা হিন্দুদের ভুল বোঝানো হয়েছে।

2
কোথা থেকে এসেছে এই হিন্দু শব্দ আর কোথা থেকেই উৎপত্তি
হিন্দু শব্দ বেদ থেকেই উৎপত্তি হয়েছে, কিছু লোক বলে সিন্ধু শব্দ থেকে হিন্দু শব্দটি এসেছে, আর এটি ফারসি শব্দ, কিন্তু এরকম কিছুই নয়, এটা শুধু মিথ্যা প্রচার, আমাদের বেদ ও পুরাণেও হিন্দু শব্দের উল্লেখ পাওয়া যায়, বিশদে জানা যাক হিন্দু শব্দের উৎপত্তি কোথা থেকে এসেছে, "ঋগ্বেদের বৃহস্পতি অগ্যমে" হিন্দু শব্দের উল্লেখ এইরকম
"হিমালয়ং সমারম্ভম যাওদ্ ইন্দুসরোবরং তং দেব

 3-দেশং হিন্দুস্তানং প্রচক্ষতে" অর্থাৎ
হিমালয় থেকে ইন্দু সরোবর পর্যন্ত বিস্তৃত।
 দেবনির্মিত দেশকে হিন্দুস্থান বলা হয়, শুধু বেদ নয় শৈব গ্রন্থেও হিন্দু শব্দের উল্লেখ এইরকম করা হয়েছে,,,, হীনম চ হিন্দুরীত্যুচ্চ দুষ্যতেব তে প্রিয়ে, অর্থাৎ যে অজ্ঞানতা ও হীনতাকে ত্যাগ করে তাকেই হিন্দু বলা হয়, এইরকম প্রায় একই কথা "কল্পদ্রুমে" লেখা আছে, হীনম দুষ্যতি ইতি হিন্দু, অর্থাৎ অজ্ঞানতা হীনতা ত্যাগ করা ব্যক্তিকেই হিন্দু বলা হয়,

4-পারিজাত হরণে হিন্দুকে কিছুটা এইরকম ভাবে ব্যক্ত করা হয়েছে
"হিনাস্তি তপসা পাপাং দৈহিকাং দুষ্টং, হেতিভি: শত্রুবর্গ স চ হিন্দুরভিধিয়তে" অর্থাৎ যে নিজের তপস্যার দ্বারা দুষ্ট ও শত্রুর পাপ নাশ করে সেই হলো হিন্দু, মাধব দীগ্বিজয়ে হিন্দু শব্দের ব্যাখ্যা কিছুটা এইরকম উল্লেখ করা হয়েছে
ওমকারামন্ত্রমুলাধ্যায়া পুনর্জন্ম দৃঢ়াশ্চয় গৌভক্ত ভারত গরুহিন্দুহিসন দুষক, অর্থাৎ যে ওমকারকে ঈশ্বরীও শব্দ মানে, কর্মে বিশ্বাস করে, গো-পালক হয়, অশুভ অধর্মকে দূরে রাখে সেই হিন্দু হয়, 

5 -শুধু এটাই নয় আমাদের ঋগ্বেদে হিন্দু । নামের অনেক পরাক্রমী ও দানবীর রাজার নাম উল্লেখ আছে, যারা 46 হাজার গোমাতা দানে দিয়েছিল, আর "ঋগ্বেদ মন্ডলেও" এর উল্লেখ আছে, অশুভ ও অধর্মকে সর্বদা দূর করার প্রয়াসকারীকে, ও সনাতন ধর্মের পালন পোষণকারীকে হিন্দু বলা হয়, 
"হিনস্তু দুরিতাম ।

সংগৃহীত

বৃহস্পতিবার, ২০ অক্টোবর, ২০২২

দুর্নীতি মুক্ত রাষ্ট্র গড়তে পড়ুন

 দুর্নীতি ঘুষ হয়রানি থেকে মুক্ত হতে গেলে ।
ভারতের সমস্ত সরকারি প্রশাসনিক দপ্তরে বিশেষ করে পুলিশ জমি দপ্তর এইসব কর্মচারীদের শরীরের ভেতরে মাইক্রোচিপ অডিও লোকেশন সিস্টেম চিপ লাগানো হোক ।
অনেক দুর্নীতি কমবে ,
এদের সমস্ত যাবতীয় তথ্য সরকারি ভারতীয় সার্ভারে মজুদ থাকবে। এবং চোখের মনিতে মাইক্রো ক্যামেরা ফিটিং করলেও ভালো হবে
 যা শুধুমাত্র প্রয়োজন পড়লে এই সার্ভারের সমস্ত কিছু ডিটেলস সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি প্রধানমন্ত্রী এবং রাষ্ট্রপতি দপ্তর পরীক্ষা করতে পারবে। 
এবং যদি সম্ভব হয় ভারতবর্ষ প্রতি রাজ্যে বিশেষ করে পুলিশের পুরো দায়িত্বটি হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির একটি কমিটি গড়ে তাদের হাতে রাখা উচিত। তাহলে পুলিশ নিরপেক্ষভাবে কাজ করতে পারবে।
যদি এই সার্ভার কেউ হ্যাক করে বেআইনিভাবে তাহলে তাকে তৎক্ষণাৎ ফাঁসি এবং তার পুরো পরিবারকে ১০০ বছরের জেলে বন্দি রাখা হবে। আপনাদের কি মত ?

সোমবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২২

আত্মা হলো অবিনশ্বর

পৃথিবীতে সমস্ত প্রাণী দেহই নশ্বর ।
দেহ হল পচনশীল যার শেষ আছে।
 মৃত্যুই চিরসত্য ।
দেহের মধ্যে যে প্রাণ থাকে যা জীবন্ত মনে হয় সেই প্রাণ হলো অবিনশ্বর ,যার অপর নাম আত্মা।
 আত্মার মৃত্যু নেই।
 আত্মার পুনর্জন্ম হয়।
 আমাদের এই ব্রহ্মাণ্ডে লক্ষ কোটি গ্লাকসি আছে, আত্মা বিভিন্ন গ্যালাক্সিতে বিভিন্ন সময় কোটি কোটি বছর বিচরণ করতে করতে জন্ম নেয়।
 পুরানো পোশাক ছেড়ে যেমন আমরা নতুন পোশাক ধারণ করি ,
আত্মাও পুরনো পচনশীল দেহ ছেড়ে নতুন দেহে প্রবেশ করে ।
ওম নমঃ শিবায়।

দুঃখ

দুঃখ হল সুখ সাধের মসলা।
 যদি দুঃখ মসলা সুখ সাধে না মেশানো হয় তাহলে সুখ স্বাদের কোন অনুভব করা যাবে না।
দুঃখ মসলা ছাড়া, সুখ সাধের ভালো মন্দ বিচার করা যাবে না

দুঃখ হলো সুখ সাধের মসলা দুঃখ মসলা না থাকলে সুখের স্বাদ পাওয়া যায় না।

আপনি কি মানুষ্য জীবনের ঘাত প্রতিঘাতে খুবই দুঃখ পান তাহলে এই কথাগুলি মেনে চলুন দুঃখ আর আসবে না মনে ।
ভগবান কৃষ্ণ বলেছেন পরিবর্তনই সংসারের নিয়ম,
আপনি যদি বড় কোন দুঃখ বা সুখ পান তা আপনার ভাগ্যে আগে থেকেই বিধাতা লিখে দিয়েছিল ।
আর ছোটখাটো ঘনঘন দুঃখ আর সুখ পান তাহলে আপনার নিজের কর্ম দোষেই তা হয়।
দুঃখ পেয়ে আপনি যদি মানসিকভাবে শারীরিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়েন ভেঙে পড়েন সেটাই আপনার জীবনের চরম ব্যর্থতা বলে প্রমাণ হয়।
 যখন দুঃখ আসবে সেটাকে যদি আপনি জীবনের অল্প সময়ের অভিনয়ে বলে অভিনয় করে যান তাহলে আপনার বা আপনি ততটা ভেঙে পড়বেন না। 
প্রকৃতি যদি আপনাকে জোর করে থামিয়ে দেয় তার পরে আবার নতুন জীবন শুরু হবে তাই এ নিয়ে মনে দুঃখ করে লাভ নেই ।
শরীর নশ্বর আমাদের আত্মা অবিনশ্বর এর মৃত্যু নেই। 
একটি পুরনো পোশাক ছেড়ে আরেকটি নতুন পোশাক পরার নামই জীবন।

শনিবার, ২০ নভেম্বর, ২০২১

কৃষি আইন তিনটিতে কি ছিল যা প্রত্যাহার করল মোদি সরকার দেখুন ও পড়ুন বুঝুন।

1- অত্যাবশ্যক পণ্য আইন’ বা ‘দ্য এসেনশিয়াল কমোডিটিজ (অ্যামেন্ডমেন্ট) অ্যাক্ট।

 2 -কৃষি পণ্য লেনদেন ও বাণিজ্য উন্নয়ন আইন’ বা ‘ফারমার্স প্রডিউস ট্রেড অ্যান্ড কমার্স- (প্রমোশন অ্যান্ড ফ্যাসিলিয়েশন) অ্যাক্ট।

 3- কৃষক সুরক্ষা ও ক্ষমতায়ন {মূল্য এবং কৃষি পরিষেবাসংক্রান্ত} আইন’ বা ‘ফারমার্স {এমপাওয়ারমেন্ট অ্যান্ড প্রোটেকশন} অ্যাগ্রিমেন্ট অন প্রাইস অ্যান্ড ফার্ম সার্ভিসেস অ্যাক্ট>

কেন্দ্র সরকারের দাবি ছিল, মূলত তিনটি উদ্দেশ্য পূরণের জন্য এই তিনটি কৃষি আইন কার্যকর করা হচ্ছে।

 প্রথমটি  কৃষিক্ষেত্রে ফড়িয়া বা দালালদের আধিপত্য কমিয়ে কৃষকের আয় বাড়ানো।

 দ্বিতীয়টি -হচ্ছে রাজ্যগুলোতে চুক্তিভিত্তিক চাষের ব্যবস্থা আইনসিদ্ধ করা য়

তৃতীয়টি হচ্ছে কৃষিপণ্য বিপণন নিয়ে যে আইন রয়েছে, তা দূর করে আন্তরাজ্য কৃষিপণ্যের অবাধ বাণিজ্যের রাস্তা খুলে দেওয়া)

অত্যাবশ্যক পণ্য {সংশোধনী} আইনের মাধ্যমে বেসরকারি সংস্থাগুলোকে সরাসরি কৃষকদের থেকে কৃষিপণ্য কিনে মজুত ও বিক্রির অধিকার দেওয়া হয়। 

আন্দোলনকারী কৃষক এবং বিরোধীদের অভিযোগ, এই আইন আসলে সরকারি সহায়ক মূল্য তুলে দেওয়ার গোড়াপত্তন। কৃষকের উৎপাদিত কৃষিপণ্য কেনার দায় সরকার নিজেদের মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলতে চাইছে। আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়, বর্তমানে সরকার কৃষকদের যে পরিমাণ সহায়ক মূল্য দেয়, তা বেসরকারি সংস্থা বা কোনো ব্যবসায়ী দেবে না। 

_তা ছাড়া সরকার চাল, ডাল, গম, ভোজ্যতেল, তৈলবীজ ইত্যাদি অত্যাবশ্যকীয় পণ্য মজুতের ঊর্ধ্বসীমা বলে কিছু না রাখায় অত্যাবশ্যকীয় পণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা ঘুরপথে চলে যাবে বড় ব্যবসায়ীদের হাতে/

বিতর্কিত কৃষি আইনে নতুন আইনে একসঙ্গে খামারের পণ্য বিক্রয়, মূল্য নির্ধারণ ও সংরক্ষণ সম্পর্কিত নীতিগুলো শিথিল করা হয়। এ নীতিগুলো কয়েক দশক ধরে ভারতের কৃষকদের মুক্ত বাজার থেকে রক্ষা করেছে। সবচেয়ে বড় পরিবর্তনগুলোর মধ্যে একটি হলো, আইনে কৃষকদের পণ্যগুলো সরাসরি বেসরকারি ক্রেতাদের কাছে বাজারমূল্যে বিক্রি করার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। অধিকাংশ কৃষক বর্তমানে তাঁদের বেশির ভাগ পণ্য সরকারনিয়ন্ত্রিত পাইকারি বাজারে বিক্রি করে।

 এ আইনে ক্রেতারা ভবিষ্যতে বিক্রির জন্য চাল, গম ডালের মতো খাবার মজুত করার অনুমতি পাবেন, যা আগে সরকারি-অনুমোদিত এজেন্টরা করতে পারত,

বিক্ষোভকারী বলছে, কৃষিপণ্য বিক্রয় এবং উচ্চ ভর্তুকির ভারতের কঠোর আইন কয়েক দশক ধরে কৃষকদের বাজার শক্তি থেকে রক্ষা করেছে, তাই এটি পরিবর্তন করার দরকার নেই.

কিন্তু সরকারের যুক্তি ছিল, ছোট কৃষকদের চাষকে লাভজনক করার সময় এসেছে এবং নতুন আইনে তা করা সম্ভব হবে।

মোদি তাঁর বক্তৃতায় বলেছেন, দেশের ছোট কৃষকদের কথা ভেবেই তিনটি কৃষি বিল আনা হয়েছিল। দেশের কৃষক সংগঠন, কৃষি অর্থনীতিবিদদের এই দাবি বহুদিনের।

ভারতীয় কিষান ইউনিয়ন( BKU )নেতা রাকেশ টিকাত বলেছেন, বিতর্কিত কৃষি আইন দেশটির পার্লামেন্টে বাতিল হলেই কেবল তাঁদের চলমান আন্দোলন প্রত্যাহার করা হবে/

এদিকে মোদির সমর্থনে টুইট বার্তায় অমিত শাহ বলেছেন, কৃষি আইন নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ঘোষণা এক দৃষ্টান্তমূলক পদক্ষেপ।

এই ছিল নতুন কৃষি আইন যা প্রত্যাহার হয়েছে।

এই আইনের কিছু ভালোমন্দ পর্য আলোচনা করছি সরকার চাইছিল সারা ভারতবর্ষের শতকরা মাত্র 6 জন কৃষক ন্যূনতম তার মনের মতন কৃষি পণ্যের দাম পায় সাথে সারা ভারতবর্ষের ছোট-বড় সমস্ত কৃষকরা তারা তাদের মনের মতো নিজের ইচ্ছায় যেকোনো ব্যবসায়ীকে তাদের ফসল মনের মত দাম পেতে বিক্রি করতে পারে সেই স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছিল নতুন কৃষি আইনে এবং তার সাথে সরকার ও ন্যূনতম দাম দিয়ে ফসল কিনবে।

 সকলের এটা নিয়ে ভয়ের কোন কারণ নেই কিন্তু তারপরে কৃষকদের যেসব বড় বড় মান্ডিতে ধান বিক্রয় করতে হয় সেখানে একটা টাকা দিতে হয়।

 কৃষকদের এই নতুন আইনের ফলে সেই মান্ডি গুলো সব বন্ধ হয়ে যাবে আবার যারা আন্দোলন করছে তাদের যুক্তি ভবিষ্যতে যদি কৃষক তার ইচ্ছামতো যেকোনো ব্যবসায়ীকে ফসল বিক্রি করে আর সরকার সরাসরি কৃষকের থেকে ফসল না কেনে তাহলে হয়তো ব্যবসায়ীরা জোট বেঁধে তাদের মনের মত দাম নির্ধারণ করবে এবং কৃষকদের থেকে কম মূল্যে ।

এবং সরকারের হাত কৃষকদের মাথার উপর থেকে উঠে যাবে তাতে কৃষকদের ক্ষতি হতে পারে।

 এই কারণে কৃষক আন্দোলন তবে এই কৃষক আন্দোলন সারা ভারতবর্ষের মধ্যে মাত্র 2---3 টি রাজ্যের লোকেরা বেশি করেছে অন্যান্য রাজ্যের লোকেরা এই কৃষি আইন নিয়ে সেভাবে প্রতিবাদ করেনি

। তবে আমার মতে কেন্দ্র সরকারের উচিত ছিল প্রতি পাড়ায় পাড়ায় বিভিন্ন ভাষাভাষী এলাকায় সেই ভাষাতে মাইকিং করে পোষ্টার দিয়ে বাংলায় বড় বড় হরফে লিখে পুরনো কৃষি আইন এবং সুবিধা এবং নতুন তিনটি কৃষি আইনের সুবিধা সম্পর্কে জানানো উচিত ছিল

 প্রতি ছোট-বড় কৃষকদের গ্রামগুলোতে এই নতুন তিনটি কৃষি বিল ভারতের 100 জনের 90 জন কৃষক জানিনা আইনটিতে কি ছিল তার সুবিধা কি এটা কেন্দ্র সরকারের অপদার্থতা তাদের কর্মচারীদের অপদার্থতা আসলে বর্তমান দিনে সরকারি অফিসে চাকরি পায় বেশিরভাগ অযোগ্যরাই চাকরি পায় যার কারনে দেশের হাল এইরকম ।

যেকোনো নতুন আইন বের হলে তা পাড়ায় পাড়ায় সারা গ্রামে প্রতিটা মানুষকে মাইকিং করে জানানো উচিত আইন সম্পর্কে মানুষ যদি না জানে জানতে পারে তাহলে সে আইনের মূল্য কি থাকবে আসলে এটি প্রতিটি রাজ্য সরকার এবং কেন্দ্র সরকারের ব্যর্থতা এখানে প্রমাণ করে বুদ্ধিহীন সরকার চালাচ্ছে।



রোজভ্যালি চিটফান্ড কোম্পানির টাকা ফেরতের অর্ডার কপি ২০২৩ সারা ভারতবর্ষের জন্য

রোজভ্যালি চিটফান্ড কোম্পানির টাকা ফেরতের অর্ডার কপি ২০২৩ সারা ভারতবর্ষের জন্য  আমানতকারীদের জন্য যে শেষ অর্ডারটা হয়েছে এবং এই এডিসি ডিসপোজা...

A