শুক্রবার, ২৬ মে, ২০১৭

ইন্দিরার আমলে ও গো হত্যা বন্ধের আন্দলন শুরু হয়েছিল কি নৃশংষ ভাবে আনন্দোলন কারিদের দমন করেছিল পড়ুন,

1966 সালে গোহত্যা বন্ধের আন্দলোন করার জন্য হাজার হাজার সাধু সন্ন্যাসিদের, ইন্দ্রাগাঁধী (খান) নির্দেশে নৃশংষ ভাবে গুলি করে মেরে ছিল, সেই ইতিহাস চাপিয়ে রাখা হয়েছিল ।পড়ুন হিন্দু বিরোধী ইন্দিরা মন্ত্রী থাকায় নৃশংষ কথা,
ইন্দিরার সরকার প্রথম থেকেই হিন্দু ধর্ম হিন্দু দের পছন্দ করতো না , তবে সামনা সামনি বিরোধিতা করতো না পিছন দিয়ে ছুরি মারত হিন্দু দের , গো রক্ষা মহাঅভিজান সমিতির ততকালিন মন্ত্রীদের মধ্যে একজন পুরো ঘটনার ইতিহাস এবং লেখক আচার্য সোহনলাল রামরংঙের মতে 7 নভেম্বর 1966 সালে সকাল আঠ টার সময় থেকে সংসদের বাইরে লোকজন জমা হতে শুরু করে ওই সময় কার্তিক মাস শুক্ল পক্ষ অষ্টমী তিথি ছিল, গোপাঅষ্টমি নামে পরিচিত, গো রক্ষা সমিতির সঞ্চালক সনাতন করপাত্র মহারাজ সত্যাগ্রহ আন্দলন শুরু করেছিল। করপাত্র মহারাজের নেতৃত্বে জগন্নাথ পুরি, যোতীষপিঠ, দারকা পিঠের শংকরাচার্য, বল্লভ সম্প্রদায় , রামানুজ সম্প্রদায়,মধ্য সম্প্রদায়,রামানন্দ আচার্য, আর্য সমাজ, নাথ সম্প্রদায়, জৈন, শিখ, বৌদ্ধ, আরও হাজারো সম্প্রদায়,নাগা সন্যাসি,পন্ডিত লক্ষিনারায়ণ জি , চন্দন তিলক লাগিয়ে সবাই কে , লাল কেল্লা মাঠের থেকে আরম্ভ করে পাবড়ি বাজার হয়ে পটেল চেকের পাশ হয়ে সংসদ ভবনে যাওয়ার জন্য এই বিশাল মিছিল হেঁটে যাওয়া আরম্ভ করে ,রাস্তায় উপর মানুষ ফুল বৃষ্টি করেছিল।প্রতিটা অলি গোলি ফুলের বিছানা হয়েছিল, আর্চায সোহনলাল রামরংঙের মতে এ হিন্দু সমাজের সব থেকে বড়ো ইতিহাসিক দিন ছিল, দিল্লির পুরো জায়গায় লোক ভর্তি ছিল, সংসদভবন থেকে চাঁদনি চক পর্যন্ত,মাথা আর মাথা, দেখাযাচছিল, 10 লক্ষ মানুষ তার মধ্যে মেয়েরা 20 হাজার মতো জড়ো হয়েছিল,এদের দাবি ছিল সারা ভারত বর্ষে গো হত্যা বন্ধ করার আইন করতে হবে , কিন্তু সেদিন ইন্দিরা খান এই ভারতীয় হিন্দু দের কথায় কান দেয়নি , উল্টে হাজার হাজার বন্দুক ধারি পুলিশ দিয়ে সেদিন সংসদ ভবনের বাইরে ভিড়ের উপর এলোপাতাড়ি গুলি করে আনুমানিক 10 হাজার সাধু সননাসি দের নৃশংষ ভাবে গুলি করে হত্যা করে। যারা আহত এবং যাদের শরিরের মধ্যে অল্প প্রানের স্পন্দন ছিল তাদের কেও নিহতদের সঙ্গে লরিতে নিয়ে গিয়ে মাটিতে পুঁতে দেয় নদীতে ভাসিয়ে দেওয়া হয় ।লোক প্রকাশে বলা হয় দশ বিশজন মারা গেছে ,1 লক্ষ মানুষ কে জেলে ভরা হয় ' শুধু শংকরাচার্যকে ছেড়ে দেয় মুসলিম ইন্দিরা খান গানধি ।জেলের ভেতর ঠাণ্ডার জন্য উলংগ নাগা সন্যাসিরা জেলের জানালা দরজা ভেঙে আগুন পোহাতে থাকলে , পরে কয়েক লরি কাঠ জালানি নিয়ে আসে জেল কতৃপক্ষ। পরে এই কাল নাগিনি ইন্দিরা সম্পূর্ণ নির্দোষিকে দোষী বানিয়ে পদত্যাগ করানো হয় গুলজারলাল গৃহ মন্ত্রী কে , কিন্তু এই গৃহ মন্ত্রী গো রক্ষার পক্ষেই ছিল, ইন্দিরা নিজের দোষ ঢাকতে গৃহ মন্ত্রী কে পদত্যাগ করানো হয়,পরবর্তী কালে কোনও দিন এই গৃহ মন্ত্রী কে কোনও পদে বসায়নি । আর একমাস পর বন্দি দের ছেড়ে দেয় হিন্দু দের প্রবল চাপে পড়ে । সেই দিন সাধু সন্তদের ভাষন ছিল এই কংগ্রেস সরকার বাইরের সরকার, এদের মন্ত্রী থাকার আর নেই দরকার,সংসদ ভবনের ভিতর থেকে বের করে নিয়ে আসো দেশদ্রোহিদের। কিন্তু পদ লোভী বেইমান মুসলিম ইন্দিরা হিন্দু দের উপর এভাবে অত্যাচার চালিয়েছিল, কিন্তু এই ইতিহাস এখন কার যুবকরা জানেই না , এই রকম কতশত হিন্দু নির্যাতনের ইতিহাস দাবিয়ে রাখা হয়েছে কংগ্রেসের লাল চোখ দেখিয়ে , তখন থেকে আজ পর্যন্ত গো হত্যার বিরুদ্ধে আন্দলোন চলছে ,আমি ব্যথিত, মর্মাহত, এই লেখাটি হিন্দি সংস্করণ, যদি কেউ হিন্দিতে পোস্ট চান দেব ।
জয় হিন্দু ।

শুক্রবার, ১৯ মে, ২০১৭

লম্বা বড় গাছ থেকে ও বিদ্যুত্ উত্পাদন সম্ভব ।

আমি কয়েক বছর আগেই
গোল আলু , কাঁচা আম, কলা গাছে , এবং
শুধু জলে খালের জল নোনা জল পুকুর পাতালের জলেই বিদ্যুত্ তৈরি করা সম্ভব
তা আমি আমার ইউটিউবে ভিডিও করে
দেখিয়েছি ,
তবে এবারে ভাবনা টা অন্য রকম একটু ব্যায় সাপেখ্য কিন্তু একেবার মাত্র,
আপনার বাড়ির লম্বা গাছে ও কারেন্ট বা
বিদ্যুত্ তৈরি করা সম্ভব,

বুধবার, ৩ মে, ২০১৭

বাহুবলী যে ফিল্ম টি তৈরি হয়েছে সেই মহেশমতি আজও আছে কোথায় অবস্থিত পড়ুন,

বাহুবলী ছবি তে যে মহেশমতি রাজ্যের নাম বলা হয় ,ওখানকার হেহয় বংশের রাজারা বাস করতেন ।
চেদি জনপদ রাজধানী মহেশমতি , এইটা ছিল নর্মদার তটে ইন্দোর জেলার মধ্যপ্রদেশে মহেশ্বর নামক জায়গায়
পশ্চিম রেলওয়ে খন্ড মার্গ বড়বাহা ষ্টেশন থেকে 35 36 মাইল দূরে অবস্থিত
এই মহেশমতি রাজ্য ছিল ।
মহাভারতের সময় এখানে রাজা নিলের রাজ্য ছিল যাকে সহদেব যুদ্ধ করে হারিয়েছে ।
রাজা নিল মহাভারতে যুদ্ধের সময় কৌরবদের হয়ে যুদ্ধ করেছিলেন,
এবং মারা যায় ,
বৌদ্ধ সাহিত্যে মহেশমতি দক্ষিন অবন্তী জনপদ মুখ্য নগর বলা আছে ।
বুদ্ধ কালে এই নগরি বিশ্বে নামডাক ছিল বানিজ্য কেন্দ্র হিসাবে ।
পরবতীর্কালে ওজ্জয়নির প্রতিষ্ঠা বাড়ার সাথে সাথে , এই মহেশমতির গৌরব কম হতে থাকে ।
গুপ্ত কালে পঞ্চ বিংশতি পর্যন্ত মহেশমতির উল্লিখিত ছিল, কালিদাস রঘুবংশ তে ইন্দুমতীর স্বয়ঁবর সভার প্রসঙ্গে নর্মদা তটে স্থিত তটে মহেশমতির বর্ননা আছে ।
এখানকার রাজা প্রতিপ বলা আছে ।
কালিদাসের লেখায় মহেশমতি নরেশ
কে অনুপরাজ ও বলেছে , এই সময় মহেশমতি প্রদেশ নর্মদা নদীর তটের নিকট হওয়ার জন্য অনুপ বলা হতো ।
পৌরাণিক বইতে মহেশমতি হেহয় বংশের কার্ত্ব বির্য অর্জুন অথবা সহস্র বায়ুর রাজধানী বলা আছে ।
কিংবদন্তি হয়ে আছে এই রাজা সহস্র হাতে নর্মদার জল আটকে দিয়ে ছিল ।
মহেশ্বরে ইন্দরের মহারানি অহিল্যাবাই
নর্মদার উত্তরে তটে অনেক ঘাট তৈরি করে ছিল ।
যা আজও বর্তমানে আছে ।
এই ধর্ম প্রান রানি 1767 সময় ইন্দর ছেড়ে এই পবিত্র জায়গায় বসবাস করছিলেন ।
নর্মদার তটে অহিল্যাবাই তথা হোলকর
বংশের নরেশের অনেক ক্ষত্রিয় হয়ে ছিল।
ভূতপূর্ব ইন্দর রাজধানীর অন্তরগত আধ রাজধানী এখানেই ছিল ।
এক পৌরাণিকে কথিত আছে মহেশমতি কে তৈরি করে ছিল এক মহিশমান নামক চন্দ্রবংশি নরেশ ছিল সহস্র বায়ু এর বংশধর, মহেশ্বরি নদী যা মহেশমতি বা মহিশমান নামে প্রসিদ্ধ ছিল ।
মহেশ্বর থেকে কিছু দুরে নর্মদার সঙ্গে মিলিত হয়ে ছিল ।
হরিবংশ পুরানে টিকাতে নিলকন্ঠ'
মহেশমতির অবস্থান বিংশ আর প্রুখ্স
পর্বতির মাঝখানে বিংপর উত্তরে আর প্রুখ্সের দক্ষিনে বলা আছে ।

মুম্বই ফিল্ম ইন্ডাষ্ট্রি তে তালগোল পাকাচ্ছে সব ।সবাই চিন্তায় পড়েছে ।
বাহুবলীর জয়জয়কার দেখে ।

বলিউড কোনও সময় যোগ্য ব্যাক্তি
কে ভালো কাজ করার দায়িত্ব ই দেয়নি,
বলিউডে দাউদের মত মুসলিমের রাজ চলার জন্য সব ফিল্মেই অকারন মুসলিম পাত্র ঢুকে গেছে জোর করে , নায়ক নায়িকা হিন্দু হওয়া সত্বেও গান গুলো তে আল্লা আল্লা গান গাইতে হয় , ইচ্ছে না থাকলে ও ।
সমস্ত সেনামাতে মুসলিম সভ্যতা কে মহান দেখানো হয় ।আর মুসলিম পাত্র কে বিরত্বে ভরা দেখানো হয় ।কেননা বলিউড মুসলিম সাম্রাজ্য পর দাঁড়িয়ে আছে ।কিন্তু ওদের পাপের ঘড়া পরিপূর্ণ হয়ে গেছে । সামনে ওদের বাপ বাহুবলী দাঁড়িয়ে আছে ।
বাহুবলী এমন এক ঘটনা তুলে ধরা হয়েছে যা ভারত বর্ষের ক্ষত্রিয় দের বিরতা ভারতের গৌরবের কথা হিন্দুত্বের কথা মাতৃভূমির কথা তুলে ধরা হয়েছে ।
যা আমরা ইতিহাসের পাতায় পড়ে এসেছি, বাহুবলী প্রমাণ করে দিয়েছে যে ভারতীয় নিজস্ ক্ষত্রিয় হিন্দু দের কাহিনী নিয়ে ফিল্ম তৈরি হলে তা ভারতীয় রা কত আগ্রহের সহিত দেখে ,
বাহুবলীর মতো ফিল্ম আরও আরও বেশি করে তৈরি হোক আমি তিরঞ্জন খাটুয়া চাই,
            আর আপনারা কি চান  ?

রোজভ্যালি চিটফান্ড কোম্পানির টাকা ফেরতের অর্ডার কপি ২০২৩ সারা ভারতবর্ষের জন্য

রোজভ্যালি চিটফান্ড কোম্পানির টাকা ফেরতের অর্ডার কপি ২০২৩ সারা ভারতবর্ষের জন্য  আমানতকারীদের জন্য যে শেষ অর্ডারটা হয়েছে এবং এই এডিসি ডিসপোজা...

A