মঙ্গলবার, ২৪ জানুয়ারী, ২০১৭

পাঁচ বছরের জন্য ভোটে জিতে ইচ্ছে মতো কাজ করার দিন শেষ হবে যদি ভারতীয় সংবিধানে এই সংযোজন টি করা হয় ।

পাঁচ বছর অন্তর ভোট হয় আর ভোটে জিতেই নেতা মন্ত্রী রা তাদের ইচ্ছে মতো কাজ করে ,
যারা ভোট দেয় তাদের জীবন দুর্বিষহ করে তোলে। সংবিধান অনুযায়ী এদের সব অন্যায় মুখ বুজে সহ্য করে যেতে হয় সাধারণ মানুষ দের।

 এই পাঁচ বছর আবার ক্ষমতায় থেকে কায়দা করে আবার কি ভাবে শত শত বছর গদি দখলে রাখা যায় তার সব রকম চেষ্টা অন্যায় ভাবে চালিয়ে যায় ,  

এটা কিসের গণতন্ত্র  ?

এর বিকল্প কিছু হওয়া দরকার, সংবিধান পরিবর্তন এবং সংযোজন হওয়া প্রয়োজন, 

ভোটে জিতে কাজ করা অবস্থায়  প্রতি সরকারিদপ্তরে পঞ্চায়েত অফিসে একটা বিকল্প ভোটের ব্যবস্থা হওয়া দরকার, এই রকম।


অফিসে একটা আঁধার কার্ডের লিঙ্ক যুক্ত ডিসপ্লে বোড় থাকবে আর সেইখানেই কাজ ভালো খারাপের ভোট দেওয়ার ব্যবস্থা থাকবে , ভোট ফিরিয়ে নেওয়া ।
1- কাজ খারাপ -ভোট
2- কাজ ভালো -ভোট
3- বিরোধী দলের নেতা ভালো - ভোট
যদি ' 1- নম্বরে বেশি ভোট পড়ে , তাহলে পঞ্চায়েতের উচিত্ ওই এলাকার সমস্ত ভোটার দের নিয়ে বসে তাদের ভালো কিসে হবে মতামত নিয়ে কাজ করা ,
আর যদি মানুষ বিরক্ত হয়ে 3 নম্বরে বেশি ভোট দেয় তাহলে বর্তমান পঞ্চায়েত কে চেয়ার ছেড়ে দিতে হবে  বিরোধী দলকে ।
ভোট হবে আধার কার্ডের লিঙ্কের মতো ওই এলাকার সমস্ত ভোটার দের লিঙ্ক থাকবে ।

  প্রতি ভোটারের আঙুলের ছাপ দিয়ে ভোট দেবে যাতে নকল হবে না ।একজন ভোটার যত খুশি ভোট দিক তার নামটাই বার বার দেখাবে , আবার 

নকল ভোট দিয়ে কেউই কোনও ব্যাক্তিকে ছোটও এবং বড় করতে পারবে না ।
যতদিন এই পঞ্চায়েত চলবে প্রতি দিন যে কোনও ভোটার তার ভোট দিতে পরবেন ইচ্ছে মতো , ভোট মাইনাস প্লাস হতে থাকবে ,
আমার মতে এতে শাসকদের কাজ করতে আরও সুবিধে হবে সত ভাবে । তাতে দুই দিনে হতে পারে আর দশদিনে যে দিকে ভোট বেশি পড়বে সেই নিয়ম লাগু হবে ।

আর একই পদ্ধতি তে সরকারি সমস্ত দপ্তরে কর্ম চারি দের ।

ক্ষেত্রে ও করা উচিত প্রতি থানা কোর্ট কাচারি অফিসে ভালো খারাপের ভোট নেওয়া উচিত ।

ওই অফিসে ওই এলাকার যতজন জনগণের কাজ হয় তারা  তাদের ভোট দিতে পারবে , অফিসে দেওয়ালে একটা ইলেকট্রনিক্স আধার কার্ড নম্বরে লিঙ্ক যুক্ত ডিসপ্লে বোর্ড আঙুলের ছাপের ভোট যন্ত্র ব্যবস্থা থাকবে ,

ওই অফিসে যতজন কর্ম চারি সবার নামের পাশে ভালো খারাপ ভোট অপশন থাকবে যার বেশি মাইনাস প্লাস হওয়ার উপরে তাকে চাকরি থেকে বসিয়ে দিতে হবে , যে যেমন কর্ম করবে তেমনই ফল পাবে ,

এখন তো অনেকে চাকরি পাওয়ার পর খামখেয়ালি পনা করে মনে করে আমি যাই করি না কেন কেউ আমাকে চাকরি থেকে সরাতে পারবে না ,ভোট ব্যবস্থা হলে অনেক দুর্নীতি কমে যাবে ।

আমাদের ভারত বর্ষে কোটি কোটি সত বেকার যুবক যুবতী থাকতে কেন যে আমারা অসত সরকারি কর্মিদের যেনেবুঝেও কাজ থেকে সরাই না । 

যারা এদের লক্ষ নজর করার দায়িত্বে থাকে তারাও তো অসত হয় যার জন্য এত অনাচার ।

আমার মতে এই ব্যবস্থা হলে ,

তবেই হবে আসল গণতন্ত্র ব্যবস্থা ,

রাম রাজত্ব, 
আপনাদের মতামত অবশ্য দেবেন ।

শনিবার, ৭ জানুয়ারী, ২০১৭

গরিব এজেন্ট গরিব আমানত কারি দের আজ দেওয়ালে পিঠ ঠেকে গিয়েছে, কি করবেন এখন ?

এই ছবি গুলো যে দেখছেন, এইগুলো কি মিথ্যে না সত্যি প্রশ্ন থাকলো আপনাদের কাছে!
এই যে 23,300 র ও বেশি অর্থলগ্নি সংস্থা গুলো ,
ভারতীয় সংবিধান অনুযায়ী রিজার্ভ ব্যাঙ্কের অনুমতি ক্রমে জন্ম হয়েছিল, হয়েছে , হচ্ছে ও এক কথায় সরকার অনুমোদিত কোম্পানি,
যেখানে কোটি কোটি মানুষের কর্ম টাকা ইনভেস্ট আছে, রুজি রুটি , মানুষ মানুষের জন্য এই সিষ্টেম চলে আসছিল, কিন্তু কিছু অসাধু লোকের জন্য একটা গ্রুপ অপ কোম্পানি কে ,
কি জোর করে বন্ধ করে কোটি কোটি গরিব এজেন্ট গরিব আমানত কারিদের নিয়ে,
দাবা খেলা গুটির মতো, দড়ি বাঁধা পুতুলের মতো, ফুটবলের মতো এপায়ে ও পায়ে মেরে মেরে খেলা কি ঠিক হচ্ছে' প্রশ্ন থাকলো ভারতীয় সমস্ত ভোট চাওয়ার সময় ভেজা বিড়াল আর ক্ষমতা দখল করার পরে হিংস্র বাঘ রাজনৈতিক নেতা মন্ত্রী, সুপ্রিম, কোর্ট হাইকোর্ট, সমস্ত প্রশাসনের চাকুরি পাওয়ার আগে বিনয়ি শান্ত ভদ্র আর চাকরি পাওয়ার পর মেজাজি খিটখিটে B জমিদারি পাওয়ার ন্যায় শীর্ষ কর্তা ব্যক্তি দের  ?
আচ্ছা বলুন তো যে কোম্পানি সাধারণ গরিব এজেন্ট গরিব আমানত কারিদের টাকায় চলা ব্যবসা যদি রাষ্ট্রপতি পুরস্কার পায় তাহলে সাধারণ মানুষ কি সেই কোম্পানি কে তার ব্যবসা খারাপ ভেবে পিছিয়ে যাবে না এগিয়ে যাবে  ?
গৌতম কুন্ডু পরিচালিত মনের মানুষ ছবি টি রাষ্ট্রপতি পুরস্কার পেয়ে ছিল, সেই টাকা টা কি গরিবের ছিল না ।
এত বছর ধরে চলা একটা কোম্পানির কেউ যদি সরকারি কিছু নিয়ম ভঙ্গ করে, তার জন্য তাকে শাস্তি দেওয়া হোক, নিশ্চয়ই সবাই দোষী নয়, আর অনেকে বলছেন বহু মানুষের সার্থে বন্ধ করা হয়েছে কোম্পানি ,
ভালো কথা, যাদের এই কোম্পানি গুলো অডিট করার দায়িত্ব ছিল তাদের শাস্তি দেওয়া হচ্ছে না কেন,
দেশে এতো তো ব্যাঙ্ক আছে তাদের হেট রা অনেকেই আর্থিক কেলেংকারি করে , তা বলে
ব্যাঙ্ক টা কি বন্ধ করে দিয়ে মানুষের টাকা দিনের পর দিন ফেরত না দিয়ে , সাধারণ মানুষের সঙ্গে গ্যাম খেলা হয়, না ভবিষ্যতে হতেও পারে ভয় হয় ।
যদি এরকম হয় এখন থেকে কিন্তু মানুষের মনে ভিতির সঞ্চার হচ্ছে ।
মানুষ কিন্তু ধিরে ধিরে সরকারি আর্থিক প্রতিষ্ঠান গুলোর প্রতি বিশ্বাস হারিয়ে ফেলার আগে !
আমি ভারতীয় সমস্ত পদের শীর্ষ কর্তা ব্যাক্তিদের কাছে অনুরোধ করবো ,
অনেক তো অর্থলগ্নি সংস্থা গুলো নিয়ে ফুটবল খেললেন খেলছেন,
কতশত প্রান বলি হয়েছে আর লক্ষ কোটি সংসার উজাড় হয়ে ধংস হয়ে গিয়েছে ,
এখনও কি সাধ মেটেনি দাবা খেলার,
অনেক তো বুদ্ধু GB  মন্ত্রী শান্ত্রিরা কাদা ছোঁড়া ছুঁড়ি করছেন,
কাW কে তো একবার ও বলতে শুনলাম না যে গরিব এজেন্ট গরিব আমানত কারিরা মারা গেছে কোটি কোটি সংসার উজাড় হয়ে গেছে তাদের ক্ষতি পুরণ দেওয়া হোক,
সংবাদ মাধ্যম ও নিজের ফায়দা লোটায় ব্যাস্ত, কারন যতদিন মৃত্যু মিছিল চলবে ততদিন এদের কোটি কোটি টাকা লুটতেও তো সুবিধা হবে খবর বিক্রি করে, আবার কেউ গদির লোভে সাধারণ গরিব এজেন্ট গরিব আমানত কারিদের নিয়ে একটা নোংরা খেলা খেলেই চলেছে , ওয়াক থুঃ ঘেন্না হয় ।মনে হয় কেন বেঁচে আছি , কেন বেঁচে আছি , গানটার কথা ।
আমার অনুরোধ মানুষের টাকা গুলো কি ভাবে তাড়াতাড়ি ফেরত দেওয়া যায় তার ব্যবস্থা করে মানুষের বাহবা কুড়ান একটু।
পড়ার জন্য ধন্যবাদ,
কড়া ভাষায় লেখার জন্য আমি দুঃখিত, তবুও আমরা বুঝতে পারি খারাপ টা কি ,
যার জন্য দুঃখ প্রকাশ করলাম,
মন্ত্রী রা আপনারাও তো বুঝুন খারাপ টা ,

পাঠক অবশ্যই আপনার মন্তব্য কামনা করি ,
        
                   জয় হিন্দ ।

রোজভ্যালি চিটফান্ড কোম্পানির টাকা ফেরতের অর্ডার কপি ২০২৩ সারা ভারতবর্ষের জন্য

রোজভ্যালি চিটফান্ড কোম্পানির টাকা ফেরতের অর্ডার কপি ২০২৩ সারা ভারতবর্ষের জন্য  আমানতকারীদের জন্য যে শেষ অর্ডারটা হয়েছে এবং এই এডিসি ডিসপোজা...

A