শনিবার, ৫ নভেম্বর, ২০২২

বৈদিক ঘড়ি পড়ুন

#বৈদিক_ ১ ঈশ্বর-পরমব্রহ্ম।
২. পক্ষ - শুক্ল পক্ষ, কৃষ্ণ পক্ষ।
৩. অনাদি তত্ত্ব- পরমাত্মা, জীবাত্মা, প্রকৃতি।
৪. বেদ - ঋগ্বেদ, যজুর্বেদ, সামবেদ, অথর্ববেদ।
৫. মহাভূত - ক্ষিত, জল, পাবক, আকাশ, সমীরা। 
৬. দর্শন - সাংখ্য, যোগ, ন্যায়, পূর্ব মীমাংসা, উত্তর মীমাংসা(ব্রহ্মসূত্র), বৈশেষিক।
৭. মর্যদা/ সপ্ত মহাপরাধ- চুরি, ব্যভিচার, হত্যা/ভ্রুননিধন, অগ্নিসংযোগ, নেশা/মদ্যপান, অসততা, অশ্লীলতা।
৮. যোগ - যম, নিয়ম, আসন, প্রাণায়াম, প্রত্যাহার, ধারনা, ধ্যান, সমাধি।
৯. নবদ্বার- দুই চক্ষু, দুই কর্ণ, দুই নাসারন্ধ্র, মুখ, পায়ু ও উপস্থ।
১০. দিশা-উর্ধ্ব, ইশান,পূর্ব, আগ্নেয়, দক্ষিণ,নৈঋত্য, পশ্চিম,বায়ব্য, উত্তর, অধো।
১১.উপনিষদ-ঈশ,ঐতরেয়,শেতাশ্বতর,কঠ,কেন, ছান্দোগ্য, প্রশ্ন, তৈত্তিরীয়, বৃহদারণ্যক,মাণ্ডুক্য, মুণ্ডক।
১২.আদিত্য-দ্বাদশ আদিত্য।

সোমবার, ৩১ অক্টোবর, ২০২২

কোয়াটার পাউরুটি, দেব গম্বুজ পাউরুটি ,গরিবের পাউরুটি, সালাই রুটি।

কম দামে বিশেষ করে গরিবরা প্রতিদিন সকালে চায়ের দোকানে চা আর রুটির চায়ের সঙ্গে ডুবিয়ে খেতে পছন্দ করে এই রুটিটি, 

এই রুটিটির নাম বিভিন্ন আঞ্চলিক ভাষায় আছে, আমার জানা এই রূটি অনেকে কোয়ার্টার ,
দেব গম্বুজ ,
গরিবের পাউরুটি এবং সালাই রুটি নামেও ডাকে।

 বর্তমান এই রুটি, আমি যখন পোস্ট করছি কয়েকদিন আগে পাঁচ টাকা দাম ছিল পার পিস,
 এখন গ্রামাঞ্চলে নয় থেকে 10 টাকা শহরে ৮ টাকা বিক্রয় হচ্ছে এখন এবং গরম চায়ে ডুবিয়ে গরম দুধে ডুবিয়ে খেতে ভারি মজা গরিবের পাউরুটি হিসেবে পরিচিতি বেশি।

হিন্দু অর্থ হিন্দু কাদের বলে

1-হিন্দু কারা
"হিন্দু" শব্দের উৎপত্তি "হীনম দুষ্যতি ইতি হিন্দু" থেকে হয়েছে, অর্থাৎ যে অজ্ঞানতা ও হীনতাকে ত্যাগ করে, তাকেই হিন্দু বলে, হিন্দু শব্দ হাজার হাজার বছর প্রাচীন, সংস্কৃত শব্দের থেকে এসেছে, যদি সন্ধি বিচ্ছেদ করা হয় তাহলে পাওয়া যাবে
হীন+দু-হীন ভাবনা+থেকে দূর, অর্থাৎ যে হীন ভাবনার থেকে বা দুর্ভাবনা থেকে দূরে থাকে বা মুক্ত থাকে তাকেই হিন্দু বলে, আমাদের বারবার মিথ্যা বলা হয় যে মুঘলরা হিন্দু শব্দটা দিয়েছে, যেটা সিন্ধু থেকে "হিন্দু" হয়েছে, যেটা হিন্দুদের ভুল বোঝানো হয়েছে।

2
কোথা থেকে এসেছে এই হিন্দু শব্দ আর কোথা থেকেই উৎপত্তি
হিন্দু শব্দ বেদ থেকেই উৎপত্তি হয়েছে, কিছু লোক বলে সিন্ধু শব্দ থেকে হিন্দু শব্দটি এসেছে, আর এটি ফারসি শব্দ, কিন্তু এরকম কিছুই নয়, এটা শুধু মিথ্যা প্রচার, আমাদের বেদ ও পুরাণেও হিন্দু শব্দের উল্লেখ পাওয়া যায়, বিশদে জানা যাক হিন্দু শব্দের উৎপত্তি কোথা থেকে এসেছে, "ঋগ্বেদের বৃহস্পতি অগ্যমে" হিন্দু শব্দের উল্লেখ এইরকম
"হিমালয়ং সমারম্ভম যাওদ্ ইন্দুসরোবরং তং দেব

 3-দেশং হিন্দুস্তানং প্রচক্ষতে" অর্থাৎ
হিমালয় থেকে ইন্দু সরোবর পর্যন্ত বিস্তৃত।
 দেবনির্মিত দেশকে হিন্দুস্থান বলা হয়, শুধু বেদ নয় শৈব গ্রন্থেও হিন্দু শব্দের উল্লেখ এইরকম করা হয়েছে,,,, হীনম চ হিন্দুরীত্যুচ্চ দুষ্যতেব তে প্রিয়ে, অর্থাৎ যে অজ্ঞানতা ও হীনতাকে ত্যাগ করে তাকেই হিন্দু বলা হয়, এইরকম প্রায় একই কথা "কল্পদ্রুমে" লেখা আছে, হীনম দুষ্যতি ইতি হিন্দু, অর্থাৎ অজ্ঞানতা হীনতা ত্যাগ করা ব্যক্তিকেই হিন্দু বলা হয়,

4-পারিজাত হরণে হিন্দুকে কিছুটা এইরকম ভাবে ব্যক্ত করা হয়েছে
"হিনাস্তি তপসা পাপাং দৈহিকাং দুষ্টং, হেতিভি: শত্রুবর্গ স চ হিন্দুরভিধিয়তে" অর্থাৎ যে নিজের তপস্যার দ্বারা দুষ্ট ও শত্রুর পাপ নাশ করে সেই হলো হিন্দু, মাধব দীগ্বিজয়ে হিন্দু শব্দের ব্যাখ্যা কিছুটা এইরকম উল্লেখ করা হয়েছে
ওমকারামন্ত্রমুলাধ্যায়া পুনর্জন্ম দৃঢ়াশ্চয় গৌভক্ত ভারত গরুহিন্দুহিসন দুষক, অর্থাৎ যে ওমকারকে ঈশ্বরীও শব্দ মানে, কর্মে বিশ্বাস করে, গো-পালক হয়, অশুভ অধর্মকে দূরে রাখে সেই হিন্দু হয়, 

5 -শুধু এটাই নয় আমাদের ঋগ্বেদে হিন্দু । নামের অনেক পরাক্রমী ও দানবীর রাজার নাম উল্লেখ আছে, যারা 46 হাজার গোমাতা দানে দিয়েছিল, আর "ঋগ্বেদ মন্ডলেও" এর উল্লেখ আছে, অশুভ ও অধর্মকে সর্বদা দূর করার প্রয়াসকারীকে, ও সনাতন ধর্মের পালন পোষণকারীকে হিন্দু বলা হয়, 
"হিনস্তু দুরিতাম ।

সংগৃহীত

বৃহস্পতিবার, ২০ অক্টোবর, ২০২২

দুর্নীতি মুক্ত রাষ্ট্র গড়তে পড়ুন

 দুর্নীতি ঘুষ হয়রানি থেকে মুক্ত হতে গেলে ।
ভারতের সমস্ত সরকারি প্রশাসনিক দপ্তরে বিশেষ করে পুলিশ জমি দপ্তর এইসব কর্মচারীদের শরীরের ভেতরে মাইক্রোচিপ অডিও লোকেশন সিস্টেম চিপ লাগানো হোক ।
অনেক দুর্নীতি কমবে ,
এদের সমস্ত যাবতীয় তথ্য সরকারি ভারতীয় সার্ভারে মজুদ থাকবে। এবং চোখের মনিতে মাইক্রো ক্যামেরা ফিটিং করলেও ভালো হবে
 যা শুধুমাত্র প্রয়োজন পড়লে এই সার্ভারের সমস্ত কিছু ডিটেলস সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি প্রধানমন্ত্রী এবং রাষ্ট্রপতি দপ্তর পরীক্ষা করতে পারবে। 
এবং যদি সম্ভব হয় ভারতবর্ষ প্রতি রাজ্যে বিশেষ করে পুলিশের পুরো দায়িত্বটি হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির একটি কমিটি গড়ে তাদের হাতে রাখা উচিত। তাহলে পুলিশ নিরপেক্ষভাবে কাজ করতে পারবে।
যদি এই সার্ভার কেউ হ্যাক করে বেআইনিভাবে তাহলে তাকে তৎক্ষণাৎ ফাঁসি এবং তার পুরো পরিবারকে ১০০ বছরের জেলে বন্দি রাখা হবে। আপনাদের কি মত ?

সোমবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২২

আত্মা হলো অবিনশ্বর

পৃথিবীতে সমস্ত প্রাণী দেহই নশ্বর ।
দেহ হল পচনশীল যার শেষ আছে।
 মৃত্যুই চিরসত্য ।
দেহের মধ্যে যে প্রাণ থাকে যা জীবন্ত মনে হয় সেই প্রাণ হলো অবিনশ্বর ,যার অপর নাম আত্মা।
 আত্মার মৃত্যু নেই।
 আত্মার পুনর্জন্ম হয়।
 আমাদের এই ব্রহ্মাণ্ডে লক্ষ কোটি গ্লাকসি আছে, আত্মা বিভিন্ন গ্যালাক্সিতে বিভিন্ন সময় কোটি কোটি বছর বিচরণ করতে করতে জন্ম নেয়।
 পুরানো পোশাক ছেড়ে যেমন আমরা নতুন পোশাক ধারণ করি ,
আত্মাও পুরনো পচনশীল দেহ ছেড়ে নতুন দেহে প্রবেশ করে ।
ওম নমঃ শিবায়।

দুঃখ

দুঃখ হল সুখ সাধের মসলা।
 যদি দুঃখ মসলা সুখ সাধে না মেশানো হয় তাহলে সুখ স্বাদের কোন অনুভব করা যাবে না।
দুঃখ মসলা ছাড়া, সুখ সাধের ভালো মন্দ বিচার করা যাবে না

দুঃখ হলো সুখ সাধের মসলা দুঃখ মসলা না থাকলে সুখের স্বাদ পাওয়া যায় না।

আপনি কি মানুষ্য জীবনের ঘাত প্রতিঘাতে খুবই দুঃখ পান তাহলে এই কথাগুলি মেনে চলুন দুঃখ আর আসবে না মনে ।
ভগবান কৃষ্ণ বলেছেন পরিবর্তনই সংসারের নিয়ম,
আপনি যদি বড় কোন দুঃখ বা সুখ পান তা আপনার ভাগ্যে আগে থেকেই বিধাতা লিখে দিয়েছিল ।
আর ছোটখাটো ঘনঘন দুঃখ আর সুখ পান তাহলে আপনার নিজের কর্ম দোষেই তা হয়।
দুঃখ পেয়ে আপনি যদি মানসিকভাবে শারীরিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়েন ভেঙে পড়েন সেটাই আপনার জীবনের চরম ব্যর্থতা বলে প্রমাণ হয়।
 যখন দুঃখ আসবে সেটাকে যদি আপনি জীবনের অল্প সময়ের অভিনয়ে বলে অভিনয় করে যান তাহলে আপনার বা আপনি ততটা ভেঙে পড়বেন না। 
প্রকৃতি যদি আপনাকে জোর করে থামিয়ে দেয় তার পরে আবার নতুন জীবন শুরু হবে তাই এ নিয়ে মনে দুঃখ করে লাভ নেই ।
শরীর নশ্বর আমাদের আত্মা অবিনশ্বর এর মৃত্যু নেই। 
একটি পুরনো পোশাক ছেড়ে আরেকটি নতুন পোশাক পরার নামই জীবন।

রোজভ্যালি চিটফান্ড কোম্পানির টাকা ফেরতের অর্ডার কপি ২০২৩ সারা ভারতবর্ষের জন্য

রোজভ্যালি চিটফান্ড কোম্পানির টাকা ফেরতের অর্ডার কপি ২০২৩ সারা ভারতবর্ষের জন্য  আমানতকারীদের জন্য যে শেষ অর্ডারটা হয়েছে এবং এই এডিসি ডিসপোজা...

A