728.90

৪ জুন, ২০২৫

শিক্ষার নামে ভারতবর্ষে লুঠতরাজ চলছে, ৫০ টাকার বই ৫০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

শিক্ষার নামে ভারতবর্ষে লুঠতরাজ চলছে প্রতি বছর একটি শব্দ দুটি শব্দ পাল্টে দিয়ে নতুন বই বিক্রি হচ্ছে প্রতিবছর বই বাতিল হয়ে যাচ্ছে। ৫০ টাকার বই কথাও ৫০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সবাই চুপ আরো বিশদে জানতে হলে পড়ুন।

ভারতবর্ষে ২০০২ সালের আগে পর্যন্ত শিক্ষা চিকিৎসা ন্যায় ব্যবস্থা বা বিচার ব্যবস্থা পৃথিবীর মধ্যে সর্বোচ্চ মানা হতো।
 আমাদের শিক্ষা বিচার এবং চিকিৎসা ব্যবস্থা কম লাভে চলত।

 আর দেখুন আজ সব থেকে বেশি লুটতরাজ টাকা ইনকাম চলছে শিক্ষা বিচার চিকিৎসা ব্যবস্থাতে এখন স্কুলে ভর্তি চলছে। এডমিশন চলছে। একদম ছোট থেকে ছোট বড় স্কুলগুলোতে লুট তোরাজ চলছে। একদম ছোট স্কুলগুলো কেজি নার্সারি স্কুলগুলোতে চার থেকে পাঁচ হাজার টাকার বই কিনতে হচ্ছে আর এর থেকে একটু উচ্চমানের ভালো স্কুল হলে তো কথাই নেই ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকার বই কিনতে হচ্ছে।

 আর এর থেকে বেশি স্কুল ড্রেসের ক্ষেত্রেও লুট চলছে। ছোটখাটো স্কুল চার থেকে পাঁচ হাজার টাকার সেট, একটু মধ্যবিত্ত ১০ থেকে ১৫ হাজার আরো একটু উচ্চতর স্কুল হলে তো কুড়ি থেকে ২৫ হাজার টাকার স্কুল ড্রেস কিনতে খরচ পড়ে যায় মোটামুটি লুটতরাজ সমস্ত ক্ষেত্রেই হয়ে যাচ্ছে শিক্ষা ক্ষেত্রে লু ট বিচারব্যবস্থায় লুঠ চিকিৎসা ব্যবস্থাতে লুঠ।

 আগে স্কুলে একবার ভর্তি ফি বা এডমিশন করালেই হত এখন তো প্রতিবছর ভর্তি ফি লাগছে। মানে প্রতিটা ক্লাসে নতুন করে ভর্তি হতে হচ্ছে। এটা কেমন নিয়ম।
 দুঃখের বিষয় এই সমস্ত কিছু সরকারেরও জানা আছে শিক্ষামন্ত্রী ও জানা আছে চিকিৎসা মন্ত্রীরা যারা আছে প্রশাসন শাসন কিছু দেশে প্রতিবাদ করে এমন সংগঠনদেরও জানা আছে। এই যে কোচিন মাফিয়া শিক্ষা মাফিয়া বই মাফিয়া স্কুল  মাফিয়া এরা পুরো শিক্ষা ব্যবস্থাকে হাইজ্যাক করে নিয়েছে।

 সরকার তো চুপচাপ বসে আছে কোথাও এই ব্যবস্থার জন্য সাধারণ পরিবারের গার্ডিয়ানরা প্রতিবাদ করলেই তাকে সেখান থেকে ঘাড় ধাক্কা দিয়ে বের করে দেওয়া হচ্ছে। 

বইতে নিগোসেফ করে না ৫০ টাকার বই এমআরপি থেকে বিক্রি করে যে বই সিআরপি তে ৫০ টাকায় পাওয়া যায় সেই একই বই সেই একই সিলেবাস সেই একই চ্যাপ্টার প্রাইভেট ক্ষেত্রে ৫০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। 
আর এইসব সরকার দেখছে জবলপুরের ডিএম শুধুমাত্র সিএনজির বই চালু করেছে যা খুবই কম দাম ।
এই ব্যবস্থা সারা ভারতবর্ষে করা উচিত শুধুমাত্র  জবলপুরে কেন? সমস্ত ভারতের রাজ্যে সবাই কম দামের  বই কিনে পড়ুক বই ছাপানো নামে বই বিক্রির নামে ব্যবসা চলছে। শিক্ষামন্ত্রীর বিষয়টা দেখা উচিত এই যে প্রাইভেট ওই দোকানগুলো দশ টাকার বই ১০০ টাকায় বিক্রি করছে এটা কি ঠিক হচ্ছে।
 এনসিআরটির বই তিন চার বছর করে চলে তাহলে কেন প্রাইভেট থেকে বই কিনতে হবে ncrt প্রতিবছর সিলেবাস চেঞ্জ করে না। কিন্তু প্রাইভেটের ক্ষেত্রে প্রতিবছর সিলেবাস চেঞ্জ করে দেয়। এই প্রাইভেট সংস্থাগুলো দুটো চ্যাপ্টার পাল্টে দিয়ে বলে যে পরের বছর সেই পুরনো বইগুলো আর চলবে না নতুন করে বই কিনতে হবে যাদের দুটো বাচ্চা ধরুন বড় টি ফাইভে পড়ে ছোট ছেলেটি ফোরে পরের বছর ছোট ছেলেটি ফাইভে উঠলে তার দাদার বইগুলো শেয়ার করতে পারবে না কারণ নতুন করে আবার বই কিনতে হবে ভাবুন কিভাবে মানুষকে নিগড়ে পয়সা নেয়া হচ্ছে। 
শিক্ষামন্ত্রী সরকার চুপ করে আছে। কেন এখানে কি কোন গভীর ষড়যন্ত্র আছে মানুষকে নিংড়ে নেওয়ার মাত্র একটি দুটি পাতা আলাদা করে দিই বলছে নতুন বই পরের বছর কিনতে হবে প্রতিবছর আলাদা আলাদা করে নতুন বই কিনতে হবে প্রতি ক্লাসে। এটা কেমন বিচার আসলে কিছু কিছু স্কুল ওদের থেকে কমিশন খায় যার কারণে এইসব হচ্ছে কোথাও কোথাও স্কুল গুলি ঠিক করে দেয় যে আমাদের নির্বাচিত বই দোকানগুলি থেকে বই কিনতে হবে এবারে ধরুন স্কুলের কাছেই চারটি বই দোকান আছে। ওই বই দোকানগুলি থেকে কয়েক লক্ষ টাকা করে ওই স্কুলগুলি নিয়ে নেয় এবারে ওই স্কুলের ছাত্র গুলিকে ওই বই দোকান থেকেই বই কিনতে হবে স্কুল মাফিয়া আর বই পাবলিশ করে যারা একটি সিন্ডিকেট তৈরি হয়েছে। 
এটি একটি চক্র যা মানুষের থেকে পয়সা লুটে নেবে। আর এই শিক্ষা ব্যবস্থা এমন হয়ে গেছে যারা ভদ্র শিক্ষিত সমাজের লোকজন বাচ্চা পড়াতে এত খরচ মাত্র একটি করে ছেলে নিচ্ছে। এখানে জনসংখ্যা কমে যাচ্ছে। এবং একটি গোষ্ঠীর মানুষ তারা ছেলেদেরকে পড়ায় না। তারা শিক্ষা ব্যবস্থাকে ভালো চোখে নেয় না। তাই তাদের জনসংখ্যা বেড়ে যাচ্ছে এবং ভারতবর্ষে এই গোষ্ঠীর জনসংখ্যা অশিক্ষিতের জনসংখ্যা বেড়ে যাচ্ছে তাই এত অনাচার অত্যাচার চলছে চারিদিকে।
 আমি সরকারকে অনুরোধ করব এই রাইট টু এডুকেশন আইন পাল্টান পুরো দেশে মেন্ডেটরি করুন যে কোন স্কুল যে কোন রাজ্যে সারা রাজ্যে সমস্ত শিক্ষা বোর্ড সবাইকে একসঙ্গে march করে মানে যত রকমের ভারতবর্ষের শিক্ষা বোর্ড আলাদা আলাদা রকমের আছে সবাইকে একসঙ্গে মার্চ করে একই নিয়মে কম খরচে সারা ভারতবর্ষে শিক্ষা ব্যবস্থা চালু করা হোক কেন হবে না?
 যদি সারা ভারতবর্ষে একটাই রেলবোর্ডের মাধ্যমে সমস্ত রাজ্যের কোনায় কোনায় রেল পরিষেবা দেওয়া যেতে পারে তাহলে শিক্ষা ব্যবস্থা নয় কেন।
 শিক্ষা ব্যবস্থায় বিভিন্ন রাজ্যের কোনায় কোনায় আলাদা আলাদা শিক্ষা বোর্ড সমিতি এসব হবে আলাদা নিয়ম হবে একই যদি নেতাজি রবীন্দ্রনাথ গান্ধীর গল্প হয় তাহলে প্রতিবছর কেন আলাদা করে বই কিনতে হবে একই ক্লাসে। একই তো গল্প এমন তো নয় যে প্রতিবছর একটা করে নতুন গান্ধীজীর জন্ম হচ্ছে নেতাজির জন্ম হচ্ছে ভারতবর্ষের ম্যাপ প্রতি বছর পাল্টে যাচ্ছে প্রতিবছর মানুষের ধান গাছের রং পরিবর্তন হয়ে যাচ্ছে এমন তো নয় তাহলে কেন কেন শিক্ষা ব্যবস্থায় এত টাকা এত দুর্নীতি হবে।

 আমার মতে সারা ভারতবর্ষে একটাই স্কুল বোর্ডের মাধ্যমে সারা ভারতবর্ষের সবাই পড়তে পারে যে যার নিজের নিজের রাজ্যের ভাষায় পড়তে পারে। যেমন রেল চলছে। এনসিআরটি তারা কি বিশেষভাবে সক্ষম নয় যার কারণে প্রাইভেট শিক্ষা বোর্ডের উপর দায়িত্ব ছেড়ে দিতে হয়।

 এনসিআরটির একটি সুবিধা একটি বই তিন চার বছর পড়া যায়। মানে ক্লাস ফোরের এই বছর যেই বইটি এনসিআরটি থেকে কেনা হয়েছে। সেই একই বই চার পাঁচ বছর ওই একই ক্লাসে পড়া যাবে ধরুন আপনার চারটি ছেলে বড় ছেলেটি পড়ে পড়ে সে যেই বইটি কিনলো তারপরের ক্লাস থ্রি দ্বিতীয় শ্রেণী ক্লাস ওয়ানের ছেলেগুলিও ওই ফোর ক্লাসে এসে ওই একই বইটি পড়তে পারবে। আপনার বই কেনার খরচটি অনেক কমে যাবে।

 প্রাইভেট যারা বই বিক্রি করে তারা প্রতিবছর একটি দুটি পাতা পাল্টে দিয়ে বলবে যে প্রতি বছর একই ক্লাসের নতুন বই কিনতে হবে এইসব বন্ধ হওয়া উচিত এই যে স্কুল ড্রেসের নামে লুঠ চলছে ভারত সরকারের উচিত সমস্ত রাজ্যের সমস্ত স্কুলে সাধারণ কমদামের পোশাক চালু করা উচিত সারা ভারতবর্ষে কেন্দ্র বিদ্যালয় গুলি যে আছে সেসব কিন্তু সাধারণ মানের পোশাক এবং একই নিয়মে চলছে সমস্ত স্কুলে একই ধরনের পোশাক করা উচিত না হলে এই পোশাক দোকানদাররা আলাদা আলাদা ভাবে লুট চালাচ্ছে। অবশ্যই এখানে কমিশনের সিস্টেম আছে স্কুলে প্রতি বছর ভর্তি করার নামে লোক বই কিনার নামে লুট পোশাক কেনার নামে লুট সবেতে লুট চলছে ভারতবর্ষে সমস্ত শিক্ষা ক্ষেত্রে একই আইন প্রয়োগ করা উচিত।

 যে স্কুল নিয়ম মানবে না এরকম দু'চারটে স্কুল সরকার যদি বন্ধ করে দেয় তাহলে দেখবেন সমস্ত স্কুল নিয়ম মেনে চলছে। আবার অনেক স্কুলে উন্নয়নের ফ্রি একটাও রুম বাড়ছে না স্কুলের কোন উন্নয়ন হচ্ছে না কিন্তু প্রতি বছর উন্নয়নের নামে ছাত্রদের থেকে টাকা নেওয়া হচ্ছে। আপনি আবার একটু খেয়াল করে দেখুন একই ক্লাসের পাশাপাশি দুটি স্কুল। একজন নিচ্ছে ২৫০ টাকা ভর্তি ফি আবার সেই একই ক্লাসে পাশের স্কুলটি নিচ্ছে ২ হাজার টাকা ভর্তি ফি ভাবা যায় কিন্তু যে ২ হাজার টাকায় বেশি নিচ্ছে তার স্কুলের ছাত্রদের পড়াশোনার মান কিন্তু ততো ভালো নয়। যে কম নিচ্ছে তার স্কুলের ছাত্রদের রেজাল্ট অনেক ভালো এরকম অনেক উদাহরণ আছে। 

ভারতবর্ষের শিক্ষা বিচার এবং চিকিৎসা ব্যবস্থা আগে ফ্রি ছিল মানে এখানে সেভাবে পয়সা কড়ি কোন দিতো হতো না এখন তো ব্যবসার নামে লুট চলছে তবে শিক্ষা স্বাস্থ্য বিচার ব্যবস্থার নামে এতটা লুটতরাজ না করলে কি নয় ?

সরকারকে আমি অনুরোধ করছি সরকার চালাচ্ছেন দয়া করে এইগুলোকে একটু দেখুন। না হলে মানুষের আস্থা দিন দিন কমে যাচ্ছে আপনাদের থেকে। মানুষই যদি সবকিছু করে নেবে নিজে নিজে তাহলে সরকারের থাকা দরকার কি এত শিক্ষায় ফি বাড়ার পরেও কি এমন পড়াচ্ছে ছাত্রদের ছাত্ররা বাবা-মাকে সম্মান করে না পরিবার ভেঙে টুকরো হয়ে যাচ্ছে স্বাস্থ্য ভালো যাচ্ছে না সামাজিক অবক্ষয় চারিদিকে তাহলে শিক্ষাতে এত টাকা খরচ করে লাভ কি হচ্ছে।

 শিক্ষাতে ভারতীয় সংস্কৃতি ঋষি মহাৠষীদের অভিজ্ঞতা শেখানো হচ্ছে না।
 সেখানে হুমায়ুন বাবর যাদের শিক্ষা শেখানো হলে সারা পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে। হিংসা বেড়ে যাবে তাদের শিক্ষাই শেখানো হচ্ছে ভারতবর্ষে সমস্ত স্কুলে একই নিয়ম হওয়া উচিত আসলে এই শিক্ষা ব্যবস্থা নামে একটি খেল চলছে খেলা চলার কারণ এই যে শিক্ষা মাফিয়া এরা একটি বড় টাকা ডোনেট করে পাটি ফান্ডে। 

তাই নেতারা চুপ করে থাকে। আর নেতারা চুপ আর যারা বই ছাপায় বই দোকানদার এরা পার্টিতে খুব বড় টাকা একটি ফান্ডিং করে যারা সমাজের সমাজবাদী লোক মানে সমাজের খারাপ কিছু নিয়ে প্রতিবাদ করে তারাও চুপ করে থাকে তারা শুধু একটি আন্দোলন করেই বসে থাকে কারণ সেখানেও ফান্ডিং হয়।

 এসব প্রতিবাদ সাধারণ মানুষকে দেখানোর জন্য হয়। বাস্তবে সব জায়গায় দুর্নীতি এই নিয়ে একটি কোটে কেস দায়ের হয়েছে যিনি কেস দায়ের করেছেন তার ইচ্ছে মানে এক শেসন সারা ভারতবর্ষে একই আইন সারা ভারতবর্ষে চালু করা উচিত। 

দেখা যাক কি হয় আপনাদের মতামত তুলে ধরবেন। ভারতে এনসিআরটির বই চালু করা উচিত তাতে স্কুলে যাওয়ার বাচ্চাদের বইয়ের ওজন কম হবে। এই যে এত রকমের বই এ একটা ব্যবসা আর এই যে বিভিন্ন রকমের পরীক্ষা হয় তাও আপনি ভেবে দেখুন। বিরাট একটি ব্যবসা এত কিছু করে কি লাভ হচ্ছে ।

সারা বছরে কোম্পানিতে আর সরকারি চাকরি হচ্ছে ?
প্রতি এক একটি রাজ্যে বছরে ৫-৬ লক্ষ ছেলে স্কুল শেষ করে বাড়িতে বসে থাকে তাদের গার্জিয়ান রা তাদের পিছনে কত টাকা খরচ করেছে সেটা হিসেব করলে চোখ কপালে উঠে যাবে। কিন্তু সেই টাকা যদি এতটা পড়াশোনার ক্ষেত্রে না খরচ করে রেখে দেওয়া যেত তারা সারা জীবন সে ভালো খেয়ে মেখে জীবন অতিবাহিত করতে পারে।

এখন তো শিক্ষায় কোটি কোটি টাকা খরচ করে একটি ছেলেকে জাস্ট জুয়ায় তুলে দেওয়ার মত হয়। যদি সে সরকারি বা কোম্পানির ভালো চাকরি না পায় পড়ার শেষে তার জীবন দুর্বিষহ হয়ে ওঠে তাই বাবা মাকে অতি গারিয়ান কে সতর্ক হওয়া উচিত বর্তমানে শিক্ষার নামে একটি লুটতরাজ ব্যবসা চলছে। তাই আপনার কত টাকা আছে ছেলেটা পড়ার পর কিন্তু কিছুই করতে পারবে না। তার সারা জীবনটা কিভাবে চলবে সেই ভাবে টাকা তার পিছনে খরচ করবেন। সতর্ক থাকবেন। 

 কিন্তু এই শিক্ষা স্বাস্থ্য বিচারের নামে মানুষের থেকে নিংড়ে নেওয়া হচ্ছে। সরকারের এসব কিছু বন্ধ করা উচিত আপনার কি মত ?

১৬ মে, ২০২৫

পরমাণু বোমা তৈরি করতে খরচ কত ?

পরমাণু বোমা তৈরি করতে খরচ কত এর সংরক্ষণ করতে খরচ কত পরমাণু বোমা কি শুধুই ভয় দেখানোর জন্য ?

প্রায় 80 বছর আগে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় পৃথিবীতে হিরোশিমা এবং নাগাসাকি শহরে দুটি পরমাণু বোমা ফেলা হয়েছিল। তার প্রভাব সারা বিশ্ব আজও দেখছে এবং ভোগ করছে। 

সেই পরমাণু বোমাতে একটি শহরে এক লক্ষ ৪০ হাজার মানুষ এবং আরেকটি শহরে ৮০ হাজার মানুষ ঝলসে পুড়ে মারা গিয়েছিল এই হিসাবটি বেসরকারি।
 সরকারি হিসেবে একটু কম।
 এখনো জাপানে হিরোশিমা নাগাসাকিতে বিকলাঙ্গ শিশুদের জন্ম হচ্ছে। এই পরমাণু বোমা পৃথিবীতে এখন খুবই আধুনিককরন হয়েছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় পরমাণু বোমাটির জা শক্তি ছিল বর্তমান পৃথিবীতে যে কয়েকটি রাষ্ট্র তে পরমাণু বোমা আছে তার কয়েক গুণ বেশি শক্তি এবং আরো মারাত্মক ভাবে তৈরি করা হয়েছে।

 বিশেষজ্ঞদের মতে বর্তমান যে পরমাণু বোমা তৈরি হয়েছে তা যদি একটি পৃথিবীতে কোন লোকালয়ে ফেলা হয় সেই জায়গাটি কয়েকশো বছর কোন প্রাণের গঠন হবে না মরুভূমিতে পরিণত হয়ে যাবে। 

এখন আসুন জেনে নিই এই পরমাণু বোমা তৈরি করতে খরচ কত একটি পরমাণু বোমা তৈরি করতে ৩ হাজার থেকে ৬ হাজার কোটি টাকা পর্যন্ত।
 শুধু বোমা তৈরি করলেই হবে না এর সংরক্ষণ করতে হবে। একে মাটির অনেক গভীরে ঠান্ডা জায়গায় মানে ঠান্ডা করে রাখতে হয়। 

এর সংরক্ষণ করতে প্রতি বছর হাজার হাজার কোটি টাকা খরচ এক সমীক্ষায় দেখা গেছে এই পরমাণু বোমা সংরক্ষণে এ পর্যন্ত 8 লক্ষ থেকে দশ লক্ষ কোটি টাকা খরচ হয়েছে একটি রাষ্ট্রের ।

এই পরমাণু বোমা কত দিন পর্যন্ত ভালো থাকে ৩০ থেকে ৪০ বছর পর্যন্ত ।

একে আবার নতুন করে তৈরি করতে হয়। আবার ৪০ থেকে ৫০ বছর ভালো থাকবে। এই পরমাণু বোমা তৈরি এবং সংরক্ষণ করতে প্রচুর টাকা খরচ হয় আবার এই পরমাণু বোমা শুধু তৈরি করে রাখলেই হয় না যদি কোন রাষ্ট্রের উপর আঘাত হানতে হয় এই বোমা কে একটি মিসাইল এর উপর ভর করে পাঠাতে হবে। 

এই এক একটি মিসাইল খরচ বড় ছোট পরমাণু বোমার উপর নির্ভর করে এবং বেশি কম পাল্লার সেরকম খরচ কম 35 থেকে 4০০ কোটি টাকা প্রতিটি মিসাইল একটি করে পারমাণবিক বোমা বহন করবে ।

আপনাদেরকে যতটুকু সম্ভব হিসেব দিতে পারলাম কারণ কি পরমাণু বোমা সম্পর্কে সাধারণ মানুষের সামনে সঠিকভাবে কোন লেখা বাহির করা নিষিদ্ধ। তাই আনুমানিক একটি হিসেব তুলে ধরলাম কমেন্ট করে জানান।

৪ মে, ২০২৫

রোজভ্যালী টাকা ফেরত দিচ্ছে ওয়েবসাইট কত দিন খোলা থাকতে পারে এ ডি সি ?

রোজ ভ্যালি চিট ফান্ড কোম্পানি টাকা ফেরত দিচ্ছে। তাড়াতাড়ি করুন বন্ধ হয়ে যাবে আবেদন করা ওয়েবসাইট

রোজভ্যালির এডিসি কমিটি টাকা ফেরত দিচ্ছে আমানতকারীদের অনেকদিন থেকে।

 একটি ওয়েবসাইট চালু হয়েছে এবং তাতে প্রায় এ পর্যন্ত 32 লক্ষেরও বেশি আমানতকারী আবেদন করেছেন। এবং এ পর্যন্ত প্রায় পাঁচ ছয় ধাপে অ্যাকাউন্ট ডিসপোজাল কমিটির দিলীপ সেট মহাশয় পরিচালনায় প্রায় ৫৪ হাজারেরও মতো প্রতারিত আমানতকারীরা টাকা ফেরত পেয়েছেন।

 এবং প্রায় এক লক্ষ কুড়ি হাজারেরও বেশি আমানতকারী আবেদনে বিভিন্ন রকমের ভুলের কারণে তারা টাকা ফেরত পায়নি। 

যারা আবেদন করেছেন তাদের বিভিন্ন রকমের ভুল হয়েছে যেমন ব্যাংক একাউন্টের সংখ্যা নামের বানানের দু একটি অক্ষর আধার কার্ডের কিছু সংখ্যা এইরকম ত্রুটি বিচ্যুতি হয়েছে সেই ভুলগুলি সংশোধন করার জন্য ADC কমিটি থেকে আবার পুনরায় মেসেজ করা হয়েছে বা তাদের জন্য আবার কেওয়াইসি এডিট করার জন্য অপশন খুলে দেওয়া হয়েছে তারা তাদের সার্টিফিকেট নাম্বার দিয়ে অ্যাপস ওপেন করে অথবা ওয়েবসাইটে গিয়ে ওই লিংকে গিয়ে আবার তারা সঠিকভাবে আবেদনটি সম্পূর্ণ করে সাবমিট করতে পারেন।
 ধরুন যাদের বানান ভুল আধার কার্ড ব্যাংক অ্যাকাউন্ট সার্টিফিকেটের সঙ্গে মানানসই বানান নেই তারা এফিট ওপিট একটি জমা দেবেন বিশেষ করে যারা এখনো আবেদন করেননি, বিভিন্ন রাজ্যে অনেকে হয়তো জানেই না বা গড়িমসি করছে আবেদন করব তারা তাড়াতাড়ি আবেদন করে দিন।

 সম্ভবত তিন থেকে চার মাসের মধ্যে আবেদন করার জন্য ওয়েবসাইটটি বন্ধ হয়ে যেতে পারে এবং যারা আবেদন করেছেন তাদের ভুল যদি থাকে তারা কমিটি থেকে মেসেজ পেলে আবার তারা কে ওইসি এডিট করতে পারবেন তার জন্য কোন সমস্যা হবে বলে মনে হয় না।

 এ পর্যন্ত এডিসি কমিটি ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা পর্যন্ত টাকা ফেরত করেছেন একজন গ্রাহকের জন্য ।
তবে প্রথমে ২১ কোটি টাকার মত পেয়েছিলেন এবারে প্রায় কয়েকশো কোটি টাকা পেয়েছেন বা আরো কিছু সম্পত্তি আছে সেগুলো বিক্রি করেও আরো টাকা হবে তবে কমিটির লক্ষ্য দুই থেকে তিন বছরের মধ্যে সবার টাকা ফেরত করে দেওয়া।
 টাকা ফেরত পেয়েছেন যারা ধরুন আপনি এক লক্ষ টাকা দিয়েছেন। অথবা ৩০ হাজার টাকা দিয়েছিলেন আপনাকে 12 হাজার টাকা ফেরত দিয়েছে। আর বাদ বাকি টাকা ও কিস্তি অনুসারে আপনাকে ফেরত করবে এডিসি কমিটি। একসঙ্গে পুরোটা পাবেন না ।

যারা রোজভ্যালি বা অন্যান্য চিট ফান্ড কোম্পানির আবেদন করতে চান তারা একটি অ্যাপস এপিকে ফাইল ইনস্টল করে রাখতে পারেন যার মধ্যে আপনি সাহারা রোজভ্যালি বা তালুকদার কমিটির সমস্ত কোম্পানির একসঙ্গে আবেদন করতে পারবেন। অপশন দেওয়া আছে মানে ওই অ্যাপটিতে একসঙ্গে সমস্ত ওয়েবসাইটগুলোকে ওর ভেতরে রাখা আছে যাতে আপনি ওয়েবসাইটগুলো খুঁজেতে আপনাকে হয়রানি পেতে হয় ।

মাঝে মাঝে আপনি যে আবেদন করেছেন তার সার্টিফিকেট নাম্বার দিয়ে টেটাস চেক করতে পারবেন আবার আবেদনও করতে পারবেন লিংকটি এই ওয়েবসাইটে পেয়ে যাবেন অ্যাপস যদি ইন্সটল করতে চান প্রথমে এপিকে ফাইলটা ডাউনলোড করে আপনার chrome browser কে অনুমতি দিয়ে আপনার মোবাইলে ইন্সটল করে নিতে পারেন অ্যাপস লিংক 
ক্লিক করুন rose valley aap

১৮ এপ্রি, ২০২৫

সুপ্রিম কোর্টের জর্জ ভারতে কিভাবে তৈরি হয় কলেজিয়াম কি ?

সুপ্রিম কোর্টের জর্জ কিভাবে তৈরি হয় ভারতে? কলেজিয়াম কি? বিশদে জানতে হলে পড়ুন

সুপ্রিম কথার অর্থ সেই দেশের আইনের সর্বোচ্চ পদ অধিকারী তার উপরে একমাত্র সংসদ রাষ্ট্রপতি ভগবান ছাড়া মানুষদের মধ্যে কেউ নয় ।

 আর্টিকল 124 অধিনিয়মে ভারতবর্ষের সুপ্রিম কোর্ট তৈরি  মানে সর্বোচ্চ ন্যায়ালয় হয় ।
 সুপ্রিম কোর্টের জর্জ দের কিভাবে নিয়োগ করা হয় বা আপনি সুপ্রিম কোর্টের জর্জ কিভাবে হতে পারবেন।
1773 ইংরেজরা কলকাতাতে সুপ্রিম কোর্ট তৈরি করেছিল ওই সুপ্রিম কোর্ট অত পাওয়ারফুল ছিল না।
ভারতীয় অধিনিয়মে 1935 সালে সুপ্রিম কোর্ট তৈরি হয় ।
 ভারতবর্ষের প্রথমে সুপ্রিম কোর্ট ছিল কলকাতাতে। 1773 এর কিন্তু সেই সুপ্রিম কোর্টের বিরুদ্ধে আপিল করতে হলে লন্ডনে যেতে হতো। এ একটি মজার সুপ্রিম কোর্ট ছিল ভারতে। পরে তা পরিবর্তন করা হয়।
1935 সালের ভারত সরকার নতুন করে সুপ্রিম কোর্ট গঠন করে যা আর্টিকেল ১২৪ ধারা অনুযায়ী
সুপ্রিম কোর্টের মোট জর্জ সংখ্যা হয় ৩৩ প্লাস ১ চিফ জাস্টিস জর্জ মোট ৩৪ জন

সুপ্রিম কোর্টের ৫ সিনিয়র জর্জ হয় তাদের নিয়ে একটি কোলেজিয়াম গঠন করা হয়।
এই কলেজ-জিয়াম বিভিন্ন রকম চূড়ান্ত বা মূল্যবান সবচেয়ে বড় কঠিন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে থাকে।
সুপ্রিম কোর্টের জর্জ হতে গেলে কি কি যোগ্যতা লাগে ভারতবর্ষের বিভিন্ন হাইকোর্টের কম এর উপর ১০ বছরের অকালতি করার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
 বা পাঁচ বছর এর জর্জ হওয়ার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে ।
অথবা হাইকোর্টের জর্জ বা উকিল না হওয়ার পরেও যদি আইন সম্বন্ধে খুব ভালো জ্ঞান আছে তা প্রমাণ করতে হবে রাষ্ট্রপতির কাছে এবং রাষ্ট্রপতি যদি সম্মতি দেয় যে তিনি আইন সম্বন্ধে ভালো জানে তিনিও সুপ্রিম কোর্টের জর্জ হতে পারবেন।

কিন্তু বর্তমানে কলেজিয়াম কমিটি তারাই জর্জ হওয়ার জন্য রাষ্ট্রপতির কাছে একটি লিস্ট পাঠায় রাষ্ট্রপতি সেই লিস্ট থেকে বাছাই করে জর্জ হওয়ার জন্য সুপ্রিম কোর্টের অনুমতি পাঠায়।

 সুপ্রিম কোর্টের জর্জের চাকরি 65 বছর বয়স পর্যন্ত ।
তার আগে যদি পদ ত্যাগ করতে চায় তাহলে রাষ্ট্রপতির কাছে ত্যাগ পত্র পাঠাতে পারে এবং এই জর্জ হওয়ার জন্য রাষ্ট্রপতি শপথ বাক্য পাঠ করায়।

যদি সুপ্রিম কোর্টের কোন জর্জ ঠিকভাবে কাজ না করে বা তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ হয় তাহলে ভারতীয় সংসদ মনে করলে তাদের বাদ দিতে পারে ভোটাভুটিতে ।

তবে এখনো পর্যন্ত ভারতবর্ষে ভোটাভুটির মাধ্যমে কোন জর্জ বাদ হয়নি তবে একজন জর্জের নাম উঠেছিল এবং সেখানে ভোটাভুটিতে সেই জর্জ থেকে গিয়েছিল তিনার নাম
রামা স্বামী ।

তবে সুপ্রিম কোর্টের এইসব নিয়ম কি পাল্টানো উচিত? আপনারা কি মনে করেন কমেন্টে জানান

৭ মার্চ, ২০২৫

ভারতের সঙ্গে যুক্ত হতে চায় একটি নতুন রাষ্ট্র পড়ুন

ভারতের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার আবেদন জানাচ্ছে একটি নতুন রাষ্ট্রের মানুষ জন
 কে সেই রাষ্ট্র?
 জানতে হলে পড়ুন। 

আপনারা জানেন দীর্ঘদিন ধরে পাশের একটি রাষ্ট্রে জঙ্গিবাদ বেড়ে গিয়েছে।

খুন যখম হানাহানি ধর্ষণ প্রতিদিন শত শত লেগেই আছে, হ্যাঁ ঠিক ধরেছেন বাংলাদেশে

 বাংলাদেশ এখন সম্পূর্ণভাবে শেষ হয়ে গিয়েছে। এখানকার মানুষজন চিন্তায় পড়ে গেছে তারা বাঁচবে কিভাবে? 
বিশেষ করে মুসলিমরা এখানে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান পাহাড়ি উপজাতিদের উপর অত্যাচার বাড়িয়ে দিয়েছে। 
সংখ্যালঘুরা তারা নিরুপায় তাদেরকে কোন রাষ্ট্রই সাহায্য করছে না আবার বর্ডারে অন্য রাষ্ট্রে পালিয়ে যেতে দিচ্ছে না।

 মোটামুটি বাংলাদেশ এখন নরকে পরিণত হয়েছে বাংলাদেশের চট্টগ্রামের রংপুর আরো কয়েকটি জায়গায় চাকমা হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টানরা বেশিরভাগ বসবাস করে তাও ছিনিয়ে নেওয়ার জন্য বারে বারে জঙ্গিগোষ্ঠীরা আক্রমণ শানাচ্ছে। 

এবং তাদের সঙ্গে তাদের সরকার পুলিশ সেনারাও এইসব উপজাতিদের উপর অত্যাচার চালাচ্ছে। তার মানে বাংলাদেশের। জীবন সম্পদ জান্মাল বাঁচানোর জন্য অতিষ্ঠ হয়ে আছে কোন রাষ্ট্রই তাদের সাহায্যের হাত বাড়াচ্ছে না ।

এদিকে পাশে মায়ানমার সেখানেও তাদের জুনটা সরকারের বিরুদ্ধে বিদ্রোহী গোষ্ঠীরা একের পর এক প্রায় বলতে গেলে এখন সম্পূর্ণ মায়ানমার দখল করে নিয়েছে আরাকান আর্মিরা কিন্তু একটি রাষ্ট্র চালানো এত সোজা নয় ।

সেখানকার মানুষের সুখ দুঃখ সু-স্বভ্যতা গড়ে তুলতে অনেক বুদ্ধি অনেক কৌশল অনেক যন্ত্রপাতির দরকার হয় যার টাকা এইসব রাষ্ট্রগুলোতে নেই।
 আবার সামনে আছে ভারত বর্ষ এইসব রাষ্ট্রে এত সমস্যা হওয়ার কারণে এখানকার সাধারণ মানুষজন ভারতবর্ষে চলে আসার জন্য চেষ্টা করে তার কারণে ভারতের সেনারা অতন্দ্র প্রহরির ন্যায় দাঁড়িয়ে থাকে বর্ডারে। 
এবং মায়ানমার এখানকার মানুষজন এখন চাইছে ভারত বর্ষ তাদের সাহায্য করুন ভারত বর্ষ মুখ তুলে তাকাক তারা আবেদন করেছে ভারতবর্ষের সঙ্গে যুক্ত হতে হ্যাঁ বন্ধু। 

এই মায়ানমার রাষ্ট্রটি ভারতবর্ষের সঙ্গে যুক্ত হতে চাইছে।
তবে মায়ানমার যুক্ত হয়ে গেলে ভারতের সঙ্গে পরে চট্টগ্রামও যুক্ত হয়ে যাবে কারণ এই চট্টগ্রাম রংপুরের বেশিরভাগই হিন্দু বৌদ্ধ চাকমা লোকেরা বসবাস করে। তারা চাইছে শান্তি। আর এই শান্তি একমাত্র ভারতবর্ষই দিতে পারে।
তবে সেখানে একজন ও এখন রোহিঙ্গা নেই। সবাইকে তাড়িয়ে দিয়েছে আরাকান আর্মি  সেনারা তাহলে কি এই মায়ানমারকে ভারতের সঙ্গে যুক্ত করা উচিত আপনারা কি বলেন ?
 কমেন্ট করে জানান

৬ মার্চ, ২০২৫

রোজভ্যালী এবং অন্যান্য চিটফান্ডের তাড়াতাড়ি টাকা ফেরত কিভাবে পড়ুন

রোজভ্যালী ছাড়াও অন্যান্য সমস্ত চিটফান্ডের টাকা কিভাবে তাড়াতাড়ি ফেরত পাবেন পড়ুন নিচের ব্লগ 

পৃথিবীতে এমন কোন জিনিস নাই যা মানুষ সহজে প্রাপ্ত করতে পারে।
 ইতিহাস ভূত বর্তমান আপনারা অনেকেই ভালো করে পরখ করেছেন।

 সকালে খিদে পেলে আপনি যে খাবারটি খাবেন আপনার মুখের মধ্যে খাবার প্রবেশ করানো পর্যন্ত অনেক কষ্ট করতে হয় এমনি এমনি খাবার পেটের মধ্যে চলে যায় না,
 আবার অনেকগুলো দাঁত দিয়ে শত শত বার চেবানোর পর পেটের মধ্যে প্রবেশ করে।

 আমি অনেকগুলি উদাহরণ দিয়ে লিখছি হয়তো আপনাদের পড়তে বিরক্ত লাগবে কিন্তু ধৈর্য ধরে পড়ুন আর যদি আমার নিজস্ব মত তুলে ধরছি যদি এই মতে করেন আশা করি অনেকটা সুফল
তাড়াতাড়ি টাকা ফের হতে পারে।

 আপনার শিশুটি যদি কান্না না করে তাহলে কিন্তু আপনি তাকে দুধ খাওয়ান না
 ঈশ্বর ভগবান এর কাছে আপনারা প্রার্থনা করেন উপঢৌকন দিয়ে প্রার্থনা করেন যাতে তার থেকে কিছু প্রাপ্ত হয়।

 বারে বারে ডাকলেও কিন্তু ঈশ্বর আপনাকে আশীর্বাদ করে না। 

অতএব মনুষ্য ফাঁদে পা দিয়ে চিটফান্ডে ভারতবর্ষের প্রায় ৭০ কোটিরও বেশি মানুষ প্রতারিত হয়েছিল কোন না কোন চিটফান্ডে। ছি ছিনিয়ে নেওয়া হয়েছিল সরকারি মদতে টাকাগুলোকে ।

এই সরকার ,
মানুষিই পরিচালনা করে সবাই নিজের আখের নিজের ভালো টার বোঝার জন্যই রাজনীতি সরকারের পরিচালনা করার জন্যই আসে।

 অতএব আপনার থেকে বা আপনাদের থেকে আমাদের থেকে যে টাকাগুলো লুণ্ঠন করা হয়েছিল তা আপনি ভাবছেন বাড়িতে বসে থাকবেন আর সহজে আপনার পকেটে গিয়ে ঢুকে যাবে অত সোজা ।

আপনি আমি আমাদের মধ্যে লক্ষ লক্ষ মানুষ আছে যারা কেউ লজ্জায় কেউ ভয়ে কেউ মান সম্মান ভয়ে বা কিছু ছোটখাটো স্বার্থর জন্য টাকা ফেরতের প্রকাশ্যে আন্দোলন করে না বা প্রতিবাদ করে না।

 আর কবে বুঝবেন বন্ধু এই পৃথিবীটা একটি কর্মক্ষেত্র এখানে আমাদের মত মনুষ্য প্রাণী ক্ষণিকের আয়ু নিয়ে বিভিন্ন ধরনের কর্ম করতে এসেছে।
 হিংসা মারামারি কাড়াকাড়ি দুঃখ সুখ আলো অন্ধকার লাভ লোকসান এগুলো সব আমাদের জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত একটি কর্ম ক্রিয়া এসব কাজ আমাদের করে এই নশ্বর দেহ ছাড়তে হবে আবার নতুন দেহে আত্মার প্রবেশ ঘটাতে হবে এভাবেই লক্ষ কোটি বার আমাদের যাওয়া আসা যাবে।
মৃত্যুর মত চিরসত্য পৃথিবীতে আর কিছু নাই

 অতএব কার সামনে আপনি লজ্জা করবেন কাকে ভয় পাচ্ছেন এসব কিছু বাদ দিয়ে আপনার টাকা ফেরত এর জন্য আপনার ছেলে মেয়ের আপনার নিজের সুখের জন্য কারুর দয়ায় না বেঁচে থেকে নিজেদের টাকাকে ছিনিয়ে নেওয়ার জন্য আন্দোলন গড়ে তুলুন আন্দোলন করুন।

 প্রকাশ্যে যদি না পারেন সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করছেন সেখানে অন্তত আপনার ভাষায় প্রতিবাদের শব্দ লিখুন প্রতিদিন অন্তত একবার করে যে চিটফান্ডের টাকা অবিলম্বে তাড়াতাড়ি ফেরত চাই।

 শুনছেন কি ভারতের বিভিন্ন রাজ্যের সরকার ভাই ।
যেভাবে চিটফান্ডে লক্ষ লক্ষ আবেদন জমা পড়েছে সেই সব নামে সেসব পরিবারের বর্তমানে কয়েকটি করে মোবাইল আছে সোশ্যাল মিডিয়ার একাউন্ট ও আছে। কিন্তু এরা প্রতিবাদ করে না।

 সোশ্যাল মিডিয়াতে মাত্র গুটি কয়েক লোক প্রতিবাদ করে আর এরা রাজার মত পিছনে থাকে। 

যারা প্রতিবাদ করছে তাদেরকে এরা সামনের সারির পদাতিক সৈন্যর মত ভাবে যদি ওরা ওদের মৃত্যু হয়তো হোক ওর আগে মরবে আমরা বেঁচে যাব বন্ধু। 
বললাম না জীবন লড়াইয়ের জন্য কেন পিছিয়ে থাকেন সামনে আসুন না অন্তত সোশ্যাল মিডিয়া প্রতিবাদের ঝড় তুলুন আমি গ্যারান্টি দিচ্ছি। যদি যতজন আবেদন করেছে বিশেষ করে রোজভেলিতে ধরুন। ৩১ লক্ষ বেশি। এর এক সিকি সোশ্যাল মিডিয়াতে প্রত্যেকের প্রোফাইলের পোস্টে প্রতিবাদের শব্দ লিখেন আমি ১০০% গ্যারান্টি দিচ্ছি মাত্র কয়েক মাসের মধ্যে লক্ষ লক্ষ মানুষের টাকা তাড়াতাড়ি ফেরত হয়ে যাবে।

 একটা কথা মনে রাখবেন সোশ্যাল মিডিয়াকে সমস্ত রাজনৈতিক নেতা প্রশাসন ভয় করে যার কারণে তারা অল্প কিছু তাদের বিরুদ্ধে গালাগালি লিখলেই অ্যারেস্ট করে 
এটা কি আপনারা বুঝতে পারছেননা ?

ধন্যবাদ পড়ার জন্য আশা করি সারমর্ম বুঝতে পেরেছেন যদি কিছু বলার থাকে কমেন্ট করবেন।

২০ জানু, ২০২৫

অভয়ার রায় দান ২০২৫ ডাক্তার নার্স

অভয়ার রায় দান ২০২৫ সাল নার্স ডাক্তার 

অভয়া, এটি একটি ছদ্মনাম 
ভারতবর্ষের একটি অঙ্গরাজ্য পশ্চিমবঙ্গ এখানে একটি বাঙালি নার্স ডাক্তারি শিখতে গিয়ে আরজি করের হাসপাতালের ঘটনা সারা ভারত বর্ষ হইচই পড়ে যায়। 

সঞ্জয় নামের এক সেবিক ভলেন্টিয়ার অপরাধী ধরা পড়ে। কিন্তু সাধারণ মানুষ শুধুমাত্র সঞ্জয় কে দোষী মানছেন না তার সঙ্গে আরও অনেকে জড়িত আছে সাধারণ মানুষের বিশ্বাস তা কিছু প্রমাণ মিলেছে।
 অবশ্য যদিও সঞ্জয় একা দোষী প্রমাণ করা হয়েছে।
 এটি তর্কের বিষয় 
আজ ২০২৫ সালে অভয়া ধর্ষণ কাণ্ডে সেভিক সঞ্জয়ের যে রায়দান করেছেন যে বিচারপতি আমি তার মনের কথা তুলে ধরছি।

 না তিনি আমাকে বলেননি কিন্তু আমার ভাবনা দিয়ে বুঝতে পেরেছি তিনি কেন এই রায়দানটি করলেন ।
যদিও নতুন ভারতের বিচার ব্যবস্থায় ধর্ষণের ফাঁসি এবং জেল আরো কিছু অর্থ পানিশমেন্ট করা যায় মানে কঠিন থেকে কঠিনতর শাস্তি বিধান আছে।

 তা সত্ত্বেও বিচারপতি শুধুমাত্র সঞ্জয়কে যতদিন বাঁচবে ততদিন সে জেলে থাকবে। আমৃত্যু জেল এই রায়দানটি করেছেন।
 কিন্তু তিনি ফাঁসির রায়দানও করতে পারতেন

এই রায়দানের পর সোশ্যাল মিডিয়া এবং বিভিন্ন জনমানুষে প্রতিক্রিয়া পাওয়া গেছে এই রায় দানটি সঠিক হয়নি।
 সঞ্জয়ের ফাঁসি এবং তার পিছনে আর যারা জড়িত ছিল তাদের ফাঁসি হওয়া উচিত ছিল কিন্তু প্রমাণিত হয়নি।
 কিন্তু শুধুমাত্র সঞ্জয় একা দোষ করেছে সেটি প্রমাণ হয়েছে।
 বিচারপতি কেন এই রায়দানটি করলেন অতীতের সিপিএমের শাসনামলে ধনঞ্জয় বলে একজন ধর্ষণকাণ্ডে তাকে ভূল ভাবে ফাঁসি দেওয়া হয়েছিল পরবর্তীকালে তা প্রমাণিত হয়েছে।

 ধনঞ্জয় দোষী ছিলেন না।
 অতএব একজন নির্দোষীকে ফাঁসি দেওয়া হয়েছে।
 সেই কথা মাথায় রেখে বিচারপতি সঞ্জয়কে আমৃত্যু জেলের সাজা ঘোষণা করেছেন এটি একপ্রকার কেসটাকে ভবিষ্যতের জন্য জিইয়ে রাখল বিচারপতি।
 ভবিষ্যতে যদি এই কেসটিকে নিয়ে কেউ চ্যালেঞ্জ করে তাহলে আবার নতুন করে তদন্ত হবে। আরো অপরাধীরা যদি থাকে তাহলে তাদেরও শাস্তি হবে তখন নতুন করে সঞ্জয়কে ফাঁসির সাজাও দেওয়া যেতে পারে। 

তাই বিচারপতি কেসটিকে জিয়ে রাখলেন।

 তা বলে কি এই বিচারপতির এই রায়দানের সমালোচনা হচ্ছে না অবশ্যই হচ্ছে। 
কিন্তু সঞ্জয়ের যদি ফাঁসি হয়ে যায় তাহলে ও যদি নির্দোষ হয় ভবিষ্যতে আরো বেশি সমালোচনা হবে। 

( বিচারপতি সঞ্জয়ের রায় দিতে গিয়ে ধন্ধে পড়ে গিয়েছে।
 ধনঞ্জয়ের বিচারের ইতিহাস এবং মানুষের সমালোচনার কথা মাথায় রেখে এই বিচারপতি আজ যে রায় দিয়েছেন।
 তিনি চাইলে ফাঁসির সাজা দিতে পারতেন। কিন্তু দেননি কারণ ধনঞ্জয়ের মত পরবর্তীকালে মানুষ সমালোচনা করবে এই বিচারের।

 তা বলে সারা জীবনের জন্য জেল হয়েছে সমালোচনা কি হচ্ছে না হচ্ছে একপ্রকার জিইয়ে রাখলেন ভবিষ্যতে যদি কোনদিন এই বিচার আবার চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয় দোষী যেহেতু বেঁচে থাকবে আবার নতুন করে ফাইল ওপেন হলে আবার তদন্ত হতে পারে মানুষ আজ যা চাইছে কয়েক বছর পরে মানুষের আশা পূর্ণ হতে পারে।

 তাই বিচারপতি কেসটাকে জিইয়ে রাখার জন্য সারা জীবনের জেল দিলেন ।

এটা আমি আমার মনে হচ্ছে । আমার তো মনে হয় আমার যা মনে হচ্ছে বিচারপতি ও সেই ভাবেই করেছে।
 আপনাদের কি মনে হয় ? )



নির্দোষ ধনঞ্জয়ের সেই কথা মাথায় রেখে বিচারপতি সঞ্জয়ের বিষয়ে এই রায় দান করেছেন। 
কারণ সিবিআই যে বিচারপতির কাছে প্রমাণ তুলে ধরেছে তা স্পষ্ট নয় কারণ ডিএনএ টেস্টে একাধিক প্রমাণ পাওয়া গেছে তাই বিচারপতি রায়দান করতে গিয়ে দ্বন্দ্বে পড়ে গিয়েছেন।

 বিচারপতির মনেও প্রশ্ন জেগেছে সত্যি কারের কি ধনঞ্জয় দোষী?
 সঞ্জয় বলছে সে দোষী নয়। 
যার কারণে ভবিষ্যতের জন্য তোলা থাকল কেস টি ।
আবার যদি কোন সময় বিচার প্রক্রিয়া নতুন করে শুরু হয়। নতুন টেকনোলজিতে তদন্ত শুরু হয় আসল অপরাধীরা ধরা পড়তেও পারে এবং সাধারণ মানুষের মনের ইচ্ছে পূরণ হতেও পারে।

 ধন্যবাদ পুরো পড়ার জন্য আপনার মত তুলে ধরবেন কমেন্ট করবেন।
 আপনার মূল্যবান মতামত।
 বিচারপতি কি ঠিক করেছে না ভুল করেছে ?

১৬ জানু, ২০২৫

তলোয়ার

তলোয়ার

নিয়মিত যুদ্ধ অভ্যাস করার জন্য এই তলোয়ারটি কিনতে পারেন বাড়িতে বসে অনলাইনে অর্ডার দিন বর্তমান সময়ে ডেলিভারি ফ্রি।

 অনেক কম দাম অফারটি সীমিত সময়ের জন্য জিনিসটি আপনার পছন্দ হবে।

 এর লম্বা চওড়া এবং এর ডাব অনেক উন্নত খুবই কম দাম এটি আপনার মনের মতো আশা করি হবে নিচের লিংকে ক্লিক করে ভালো করে পরখ করে দেখে নিন এবং বুঝে শুনে অর্ডার দিন

১৫ জানু, ২০২৫

স্টিলের তলোয়ার 41 ইন্চি

স্টিলের তলোয়ার 

শত্রুমুক্ত হতে শত্রুর সঙ্গে লড়াই করতে নিজেকে নিজের পরিবারকে সুরক্ষিত করতে এই স্টিলের তলোয়ার নিয়ে অভ্যাস করতে পারেন এটি আপনার জীবনকে সুরক্ষিত করে।

 শত্রুর হাত থেকে আপনার পরিবারকে আপনি বাঁচাতে পারেন। 
এবং আপনার পরিবারের সদস্যদের যুদ্ধ অভ্যাস শেখাতে পারেন এটি একটি চমক পদ কম দামে পাবেন।

বাড়িতে বসে অর্ডার করুন এমাজন লিংকে ক্লিক করে অনেকটাই ছাড় দেওয়া হয়েছে সীমিত সময়ের অফার চলছে।

অফারটি শেষ হতে পারে তাড়াতাড়ি তাই আর খন বিলম্ব না করে বাড়িতে বসে অর্ডার দিন আর পেয়ে যান আপনার মনের মতো কাঙ্খিত এই জিনিসটি

১২ জানু, ২০২৫

কুঠার কুড়ুল কোদাল ঘরোয়া কাজের বিভিন্ন জিনিস কিনুন

বিভিন্ন রকমের ঘরোয়া অস্ত্রশস্ত্র কাজের জন্য ব্যবহার করুন।

কুঠার স্টিলের তৈরি ওজন আছে ৫৬৭ গ্রাম যেদিন পোস্ট করা হয়েছে সেদিন যদি অনলাইনে কিনেন amazon থেকে দাম পড়বে ২৮৫৬ টাকা। দাম বাড়তে পারে কমতে পারে। যখন ক্লিক করে দেখবেন তখন যেভাবে দাম দেখাবে ওটাই দিয়েই আপনাকে কিনতে হবে।
 আপনি কি ডাব নারকেল কাটার জন্য একটি দাওলি বা কাঠারি বা ক্রাইফ খোঁজ করছেন ভালো মানের যদি পেতে চান বাড়িতে বসে আমাজনে অর্ডার করুন।

 লোহার হাতে তৈরি কাঠের ডাপ দাম এখন 597 পরে বাড়তে কমতে পারে নিচের লিংকে ক্লিক করে দিতে পারেন বাড়িতে বসেই পেয়ে যাবেন।
 আপনি কি একটি ভালো মানের ছুরি কিনতে চাইছেন মাংস কাটা যাবে। বাড়িতে এখন ছাড় আছে ফিফটি পার্সেন্ট। দাম পড়বে ১৯৯৯ টাকা। আর ইঞ্চি বাড়িতে বসে অর্ডার করুন আমাজনে। আর পেয়ে যান আপনার মনের মতো এই জিনিসটি

শিক্ষার নামে ভারতবর্ষে লুঠতরাজ চলছে, ৫০ টাকার বই ৫০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

শিক্ষার নামে ভারতবর্ষে লুঠতরাজ চলছে প্রতি বছর একটি শব্দ দুটি শব্দ পাল্টে দিয়ে নতুন বই বিক্রি হচ্ছে প্রতিবছর বই বাতিল হয়ে যাচ্ছে। ৫০ টাকার ...