কে সেই রাষ্ট্র?
জানতে হলে পড়ুন।
আপনারা জানেন দীর্ঘদিন ধরে পাশের একটি রাষ্ট্রে জঙ্গিবাদ বেড়ে গিয়েছে।
খুন যখম হানাহানি ধর্ষণ প্রতিদিন শত শত লেগেই আছে, হ্যাঁ ঠিক ধরেছেন বাংলাদেশে
বাংলাদেশ এখন সম্পূর্ণভাবে শেষ হয়ে গিয়েছে। এখানকার মানুষজন চিন্তায় পড়ে গেছে তারা বাঁচবে কিভাবে?
বিশেষ করে মুসলিমরা এখানে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান পাহাড়ি উপজাতিদের উপর অত্যাচার বাড়িয়ে দিয়েছে।
সংখ্যালঘুরা তারা নিরুপায় তাদেরকে কোন রাষ্ট্রই সাহায্য করছে না আবার বর্ডারে অন্য রাষ্ট্রে পালিয়ে যেতে দিচ্ছে না।
মোটামুটি বাংলাদেশ এখন নরকে পরিণত হয়েছে বাংলাদেশের চট্টগ্রামের রংপুর আরো কয়েকটি জায়গায় চাকমা হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টানরা বেশিরভাগ বসবাস করে তাও ছিনিয়ে নেওয়ার জন্য বারে বারে জঙ্গিগোষ্ঠীরা আক্রমণ শানাচ্ছে।
এবং তাদের সঙ্গে তাদের সরকার পুলিশ সেনারাও এইসব উপজাতিদের উপর অত্যাচার চালাচ্ছে। তার মানে বাংলাদেশের। জীবন সম্পদ জান্মাল বাঁচানোর জন্য অতিষ্ঠ হয়ে আছে কোন রাষ্ট্রই তাদের সাহায্যের হাত বাড়াচ্ছে না ।
এদিকে পাশে মায়ানমার সেখানেও তাদের জুনটা সরকারের বিরুদ্ধে বিদ্রোহী গোষ্ঠীরা একের পর এক প্রায় বলতে গেলে এখন সম্পূর্ণ মায়ানমার দখল করে নিয়েছে আরাকান আর্মিরা কিন্তু একটি রাষ্ট্র চালানো এত সোজা নয় ।
সেখানকার মানুষের সুখ দুঃখ সু-স্বভ্যতা গড়ে তুলতে অনেক বুদ্ধি অনেক কৌশল অনেক যন্ত্রপাতির দরকার হয় যার টাকা এইসব রাষ্ট্রগুলোতে নেই।
আবার সামনে আছে ভারত বর্ষ এইসব রাষ্ট্রে এত সমস্যা হওয়ার কারণে এখানকার সাধারণ মানুষজন ভারতবর্ষে চলে আসার জন্য চেষ্টা করে তার কারণে ভারতের সেনারা অতন্দ্র প্রহরির ন্যায় দাঁড়িয়ে থাকে বর্ডারে।
এবং মায়ানমার এখানকার মানুষজন এখন চাইছে ভারত বর্ষ তাদের সাহায্য করুন ভারত বর্ষ মুখ তুলে তাকাক তারা আবেদন করেছে ভারতবর্ষের সঙ্গে যুক্ত হতে হ্যাঁ বন্ধু।
এই মায়ানমার রাষ্ট্রটি ভারতবর্ষের সঙ্গে যুক্ত হতে চাইছে।
তবে মায়ানমার যুক্ত হয়ে গেলে ভারতের সঙ্গে পরে চট্টগ্রামও যুক্ত হয়ে যাবে কারণ এই চট্টগ্রাম রংপুরের বেশিরভাগই হিন্দু বৌদ্ধ চাকমা লোকেরা বসবাস করে। তারা চাইছে শান্তি। আর এই শান্তি একমাত্র ভারতবর্ষই দিতে পারে।
তবে সেখানে একজন ও এখন রোহিঙ্গা নেই। সবাইকে তাড়িয়ে দিয়েছে আরাকান আর্মি সেনারা তাহলে কি এই মায়ানমারকে ভারতের সঙ্গে যুক্ত করা উচিত আপনারা কি বলেন ?
কমেন্ট করে জানান
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Thanks