728.90

৪ জুন, ২০২৫

শিক্ষার নামে ভারতবর্ষে লুঠতরাজ চলছে, ৫০ টাকার বই ৫০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

শিক্ষার নামে ভারতবর্ষে লুঠতরাজ চলছে প্রতি বছর একটি শব্দ দুটি শব্দ পাল্টে দিয়ে নতুন বই বিক্রি হচ্ছে প্রতিবছর বই বাতিল হয়ে যাচ্ছে। ৫০ টাকার বই কথাও ৫০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সবাই চুপ আরো বিশদে জানতে হলে পড়ুন।

ভারতবর্ষে ২০০২ সালের আগে পর্যন্ত শিক্ষা চিকিৎসা ন্যায় ব্যবস্থা বা বিচার ব্যবস্থা পৃথিবীর মধ্যে সর্বোচ্চ মানা হতো।
 আমাদের শিক্ষা বিচার এবং চিকিৎসা ব্যবস্থা কম লাভে চলত।

 আর দেখুন আজ সব থেকে বেশি লুটতরাজ টাকা ইনকাম চলছে শিক্ষা বিচার চিকিৎসা ব্যবস্থাতে এখন স্কুলে ভর্তি চলছে। এডমিশন চলছে। একদম ছোট থেকে ছোট বড় স্কুলগুলোতে লুট তোরাজ চলছে। একদম ছোট স্কুলগুলো কেজি নার্সারি স্কুলগুলোতে চার থেকে পাঁচ হাজার টাকার বই কিনতে হচ্ছে আর এর থেকে একটু উচ্চমানের ভালো স্কুল হলে তো কথাই নেই ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকার বই কিনতে হচ্ছে।

 আর এর থেকে বেশি স্কুল ড্রেসের ক্ষেত্রেও লুট চলছে। ছোটখাটো স্কুল চার থেকে পাঁচ হাজার টাকার সেট, একটু মধ্যবিত্ত ১০ থেকে ১৫ হাজার আরো একটু উচ্চতর স্কুল হলে তো কুড়ি থেকে ২৫ হাজার টাকার স্কুল ড্রেস কিনতে খরচ পড়ে যায় মোটামুটি লুটতরাজ সমস্ত ক্ষেত্রেই হয়ে যাচ্ছে শিক্ষা ক্ষেত্রে লু ট বিচারব্যবস্থায় লুঠ চিকিৎসা ব্যবস্থাতে লুঠ।

 আগে স্কুলে একবার ভর্তি ফি বা এডমিশন করালেই হত এখন তো প্রতিবছর ভর্তি ফি লাগছে। মানে প্রতিটা ক্লাসে নতুন করে ভর্তি হতে হচ্ছে। এটা কেমন নিয়ম।
 দুঃখের বিষয় এই সমস্ত কিছু সরকারেরও জানা আছে শিক্ষামন্ত্রী ও জানা আছে চিকিৎসা মন্ত্রীরা যারা আছে প্রশাসন শাসন কিছু দেশে প্রতিবাদ করে এমন সংগঠনদেরও জানা আছে। এই যে কোচিন মাফিয়া শিক্ষা মাফিয়া বই মাফিয়া স্কুল  মাফিয়া এরা পুরো শিক্ষা ব্যবস্থাকে হাইজ্যাক করে নিয়েছে।

 সরকার তো চুপচাপ বসে আছে কোথাও এই ব্যবস্থার জন্য সাধারণ পরিবারের গার্ডিয়ানরা প্রতিবাদ করলেই তাকে সেখান থেকে ঘাড় ধাক্কা দিয়ে বের করে দেওয়া হচ্ছে। 

বইতে নিগোসেফ করে না ৫০ টাকার বই এমআরপি থেকে বিক্রি করে যে বই সিআরপি তে ৫০ টাকায় পাওয়া যায় সেই একই বই সেই একই সিলেবাস সেই একই চ্যাপ্টার প্রাইভেট ক্ষেত্রে ৫০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। 
আর এইসব সরকার দেখছে জবলপুরের ডিএম শুধুমাত্র সিএনজির বই চালু করেছে যা খুবই কম দাম ।
এই ব্যবস্থা সারা ভারতবর্ষে করা উচিত শুধুমাত্র  জবলপুরে কেন? সমস্ত ভারতের রাজ্যে সবাই কম দামের  বই কিনে পড়ুক বই ছাপানো নামে বই বিক্রির নামে ব্যবসা চলছে। শিক্ষামন্ত্রীর বিষয়টা দেখা উচিত এই যে প্রাইভেট ওই দোকানগুলো দশ টাকার বই ১০০ টাকায় বিক্রি করছে এটা কি ঠিক হচ্ছে।
 এনসিআরটির বই তিন চার বছর করে চলে তাহলে কেন প্রাইভেট থেকে বই কিনতে হবে ncrt প্রতিবছর সিলেবাস চেঞ্জ করে না। কিন্তু প্রাইভেটের ক্ষেত্রে প্রতিবছর সিলেবাস চেঞ্জ করে দেয়। এই প্রাইভেট সংস্থাগুলো দুটো চ্যাপ্টার পাল্টে দিয়ে বলে যে পরের বছর সেই পুরনো বইগুলো আর চলবে না নতুন করে বই কিনতে হবে যাদের দুটো বাচ্চা ধরুন বড় টি ফাইভে পড়ে ছোট ছেলেটি ফোরে পরের বছর ছোট ছেলেটি ফাইভে উঠলে তার দাদার বইগুলো শেয়ার করতে পারবে না কারণ নতুন করে আবার বই কিনতে হবে ভাবুন কিভাবে মানুষকে নিগড়ে পয়সা নেয়া হচ্ছে। 
শিক্ষামন্ত্রী সরকার চুপ করে আছে। কেন এখানে কি কোন গভীর ষড়যন্ত্র আছে মানুষকে নিংড়ে নেওয়ার মাত্র একটি দুটি পাতা আলাদা করে দিই বলছে নতুন বই পরের বছর কিনতে হবে প্রতিবছর আলাদা আলাদা করে নতুন বই কিনতে হবে প্রতি ক্লাসে। এটা কেমন বিচার আসলে কিছু কিছু স্কুল ওদের থেকে কমিশন খায় যার কারণে এইসব হচ্ছে কোথাও কোথাও স্কুল গুলি ঠিক করে দেয় যে আমাদের নির্বাচিত বই দোকানগুলি থেকে বই কিনতে হবে এবারে ধরুন স্কুলের কাছেই চারটি বই দোকান আছে। ওই বই দোকানগুলি থেকে কয়েক লক্ষ টাকা করে ওই স্কুলগুলি নিয়ে নেয় এবারে ওই স্কুলের ছাত্র গুলিকে ওই বই দোকান থেকেই বই কিনতে হবে স্কুল মাফিয়া আর বই পাবলিশ করে যারা একটি সিন্ডিকেট তৈরি হয়েছে। 
এটি একটি চক্র যা মানুষের থেকে পয়সা লুটে নেবে। আর এই শিক্ষা ব্যবস্থা এমন হয়ে গেছে যারা ভদ্র শিক্ষিত সমাজের লোকজন বাচ্চা পড়াতে এত খরচ মাত্র একটি করে ছেলে নিচ্ছে। এখানে জনসংখ্যা কমে যাচ্ছে। এবং একটি গোষ্ঠীর মানুষ তারা ছেলেদেরকে পড়ায় না। তারা শিক্ষা ব্যবস্থাকে ভালো চোখে নেয় না। তাই তাদের জনসংখ্যা বেড়ে যাচ্ছে এবং ভারতবর্ষে এই গোষ্ঠীর জনসংখ্যা অশিক্ষিতের জনসংখ্যা বেড়ে যাচ্ছে তাই এত অনাচার অত্যাচার চলছে চারিদিকে।
 আমি সরকারকে অনুরোধ করব এই রাইট টু এডুকেশন আইন পাল্টান পুরো দেশে মেন্ডেটরি করুন যে কোন স্কুল যে কোন রাজ্যে সারা রাজ্যে সমস্ত শিক্ষা বোর্ড সবাইকে একসঙ্গে march করে মানে যত রকমের ভারতবর্ষের শিক্ষা বোর্ড আলাদা আলাদা রকমের আছে সবাইকে একসঙ্গে মার্চ করে একই নিয়মে কম খরচে সারা ভারতবর্ষে শিক্ষা ব্যবস্থা চালু করা হোক কেন হবে না?
 যদি সারা ভারতবর্ষে একটাই রেলবোর্ডের মাধ্যমে সমস্ত রাজ্যের কোনায় কোনায় রেল পরিষেবা দেওয়া যেতে পারে তাহলে শিক্ষা ব্যবস্থা নয় কেন।
 শিক্ষা ব্যবস্থায় বিভিন্ন রাজ্যের কোনায় কোনায় আলাদা আলাদা শিক্ষা বোর্ড সমিতি এসব হবে আলাদা নিয়ম হবে একই যদি নেতাজি রবীন্দ্রনাথ গান্ধীর গল্প হয় তাহলে প্রতিবছর কেন আলাদা করে বই কিনতে হবে একই ক্লাসে। একই তো গল্প এমন তো নয় যে প্রতিবছর একটা করে নতুন গান্ধীজীর জন্ম হচ্ছে নেতাজির জন্ম হচ্ছে ভারতবর্ষের ম্যাপ প্রতি বছর পাল্টে যাচ্ছে প্রতিবছর মানুষের ধান গাছের রং পরিবর্তন হয়ে যাচ্ছে এমন তো নয় তাহলে কেন কেন শিক্ষা ব্যবস্থায় এত টাকা এত দুর্নীতি হবে।

 আমার মতে সারা ভারতবর্ষে একটাই স্কুল বোর্ডের মাধ্যমে সারা ভারতবর্ষের সবাই পড়তে পারে যে যার নিজের নিজের রাজ্যের ভাষায় পড়তে পারে। যেমন রেল চলছে। এনসিআরটি তারা কি বিশেষভাবে সক্ষম নয় যার কারণে প্রাইভেট শিক্ষা বোর্ডের উপর দায়িত্ব ছেড়ে দিতে হয়।

 এনসিআরটির একটি সুবিধা একটি বই তিন চার বছর পড়া যায়। মানে ক্লাস ফোরের এই বছর যেই বইটি এনসিআরটি থেকে কেনা হয়েছে। সেই একই বই চার পাঁচ বছর ওই একই ক্লাসে পড়া যাবে ধরুন আপনার চারটি ছেলে বড় ছেলেটি পড়ে পড়ে সে যেই বইটি কিনলো তারপরের ক্লাস থ্রি দ্বিতীয় শ্রেণী ক্লাস ওয়ানের ছেলেগুলিও ওই ফোর ক্লাসে এসে ওই একই বইটি পড়তে পারবে। আপনার বই কেনার খরচটি অনেক কমে যাবে।

 প্রাইভেট যারা বই বিক্রি করে তারা প্রতিবছর একটি দুটি পাতা পাল্টে দিয়ে বলবে যে প্রতি বছর একই ক্লাসের নতুন বই কিনতে হবে এইসব বন্ধ হওয়া উচিত এই যে স্কুল ড্রেসের নামে লুঠ চলছে ভারত সরকারের উচিত সমস্ত রাজ্যের সমস্ত স্কুলে সাধারণ কমদামের পোশাক চালু করা উচিত সারা ভারতবর্ষে কেন্দ্র বিদ্যালয় গুলি যে আছে সেসব কিন্তু সাধারণ মানের পোশাক এবং একই নিয়মে চলছে সমস্ত স্কুলে একই ধরনের পোশাক করা উচিত না হলে এই পোশাক দোকানদাররা আলাদা আলাদা ভাবে লুট চালাচ্ছে। অবশ্যই এখানে কমিশনের সিস্টেম আছে স্কুলে প্রতি বছর ভর্তি করার নামে লোক বই কিনার নামে লুট পোশাক কেনার নামে লুট সবেতে লুট চলছে ভারতবর্ষে সমস্ত শিক্ষা ক্ষেত্রে একই আইন প্রয়োগ করা উচিত।

 যে স্কুল নিয়ম মানবে না এরকম দু'চারটে স্কুল সরকার যদি বন্ধ করে দেয় তাহলে দেখবেন সমস্ত স্কুল নিয়ম মেনে চলছে। আবার অনেক স্কুলে উন্নয়নের ফ্রি একটাও রুম বাড়ছে না স্কুলের কোন উন্নয়ন হচ্ছে না কিন্তু প্রতি বছর উন্নয়নের নামে ছাত্রদের থেকে টাকা নেওয়া হচ্ছে। আপনি আবার একটু খেয়াল করে দেখুন একই ক্লাসের পাশাপাশি দুটি স্কুল। একজন নিচ্ছে ২৫০ টাকা ভর্তি ফি আবার সেই একই ক্লাসে পাশের স্কুলটি নিচ্ছে ২ হাজার টাকা ভর্তি ফি ভাবা যায় কিন্তু যে ২ হাজার টাকায় বেশি নিচ্ছে তার স্কুলের ছাত্রদের পড়াশোনার মান কিন্তু ততো ভালো নয়। যে কম নিচ্ছে তার স্কুলের ছাত্রদের রেজাল্ট অনেক ভালো এরকম অনেক উদাহরণ আছে। 

ভারতবর্ষের শিক্ষা বিচার এবং চিকিৎসা ব্যবস্থা আগে ফ্রি ছিল মানে এখানে সেভাবে পয়সা কড়ি কোন দিতো হতো না এখন তো ব্যবসার নামে লুট চলছে তবে শিক্ষা স্বাস্থ্য বিচার ব্যবস্থার নামে এতটা লুটতরাজ না করলে কি নয় ?

সরকারকে আমি অনুরোধ করছি সরকার চালাচ্ছেন দয়া করে এইগুলোকে একটু দেখুন। না হলে মানুষের আস্থা দিন দিন কমে যাচ্ছে আপনাদের থেকে। মানুষই যদি সবকিছু করে নেবে নিজে নিজে তাহলে সরকারের থাকা দরকার কি এত শিক্ষায় ফি বাড়ার পরেও কি এমন পড়াচ্ছে ছাত্রদের ছাত্ররা বাবা-মাকে সম্মান করে না পরিবার ভেঙে টুকরো হয়ে যাচ্ছে স্বাস্থ্য ভালো যাচ্ছে না সামাজিক অবক্ষয় চারিদিকে তাহলে শিক্ষাতে এত টাকা খরচ করে লাভ কি হচ্ছে।

 শিক্ষাতে ভারতীয় সংস্কৃতি ঋষি মহাৠষীদের অভিজ্ঞতা শেখানো হচ্ছে না।
 সেখানে হুমায়ুন বাবর যাদের শিক্ষা শেখানো হলে সারা পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে। হিংসা বেড়ে যাবে তাদের শিক্ষাই শেখানো হচ্ছে ভারতবর্ষে সমস্ত স্কুলে একই নিয়ম হওয়া উচিত আসলে এই শিক্ষা ব্যবস্থা নামে একটি খেল চলছে খেলা চলার কারণ এই যে শিক্ষা মাফিয়া এরা একটি বড় টাকা ডোনেট করে পাটি ফান্ডে। 

তাই নেতারা চুপ করে থাকে। আর নেতারা চুপ আর যারা বই ছাপায় বই দোকানদার এরা পার্টিতে খুব বড় টাকা একটি ফান্ডিং করে যারা সমাজের সমাজবাদী লোক মানে সমাজের খারাপ কিছু নিয়ে প্রতিবাদ করে তারাও চুপ করে থাকে তারা শুধু একটি আন্দোলন করেই বসে থাকে কারণ সেখানেও ফান্ডিং হয়।

 এসব প্রতিবাদ সাধারণ মানুষকে দেখানোর জন্য হয়। বাস্তবে সব জায়গায় দুর্নীতি এই নিয়ে একটি কোটে কেস দায়ের হয়েছে যিনি কেস দায়ের করেছেন তার ইচ্ছে মানে এক শেসন সারা ভারতবর্ষে একই আইন সারা ভারতবর্ষে চালু করা উচিত। 

দেখা যাক কি হয় আপনাদের মতামত তুলে ধরবেন। ভারতে এনসিআরটির বই চালু করা উচিত তাতে স্কুলে যাওয়ার বাচ্চাদের বইয়ের ওজন কম হবে। এই যে এত রকমের বই এ একটা ব্যবসা আর এই যে বিভিন্ন রকমের পরীক্ষা হয় তাও আপনি ভেবে দেখুন। বিরাট একটি ব্যবসা এত কিছু করে কি লাভ হচ্ছে ।

সারা বছরে কোম্পানিতে আর সরকারি চাকরি হচ্ছে ?
প্রতি এক একটি রাজ্যে বছরে ৫-৬ লক্ষ ছেলে স্কুল শেষ করে বাড়িতে বসে থাকে তাদের গার্জিয়ান রা তাদের পিছনে কত টাকা খরচ করেছে সেটা হিসেব করলে চোখ কপালে উঠে যাবে। কিন্তু সেই টাকা যদি এতটা পড়াশোনার ক্ষেত্রে না খরচ করে রেখে দেওয়া যেত তারা সারা জীবন সে ভালো খেয়ে মেখে জীবন অতিবাহিত করতে পারে।

এখন তো শিক্ষায় কোটি কোটি টাকা খরচ করে একটি ছেলেকে জাস্ট জুয়ায় তুলে দেওয়ার মত হয়। যদি সে সরকারি বা কোম্পানির ভালো চাকরি না পায় পড়ার শেষে তার জীবন দুর্বিষহ হয়ে ওঠে তাই বাবা মাকে অতি গারিয়ান কে সতর্ক হওয়া উচিত বর্তমানে শিক্ষার নামে একটি লুটতরাজ ব্যবসা চলছে। তাই আপনার কত টাকা আছে ছেলেটা পড়ার পর কিন্তু কিছুই করতে পারবে না। তার সারা জীবনটা কিভাবে চলবে সেই ভাবে টাকা তার পিছনে খরচ করবেন। সতর্ক থাকবেন। 

 কিন্তু এই শিক্ষা স্বাস্থ্য বিচারের নামে মানুষের থেকে নিংড়ে নেওয়া হচ্ছে। সরকারের এসব কিছু বন্ধ করা উচিত আপনার কি মত ?

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Thanks

শিক্ষার নামে ভারতবর্ষে লুঠতরাজ চলছে, ৫০ টাকার বই ৫০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

শিক্ষার নামে ভারতবর্ষে লুঠতরাজ চলছে প্রতি বছর একটি শব্দ দুটি শব্দ পাল্টে দিয়ে নতুন বই বিক্রি হচ্ছে প্রতিবছর বই বাতিল হয়ে যাচ্ছে। ৫০ টাকার ...