পৃথিবীতে এমন কোন জিনিস নাই যা মানুষ সহজে প্রাপ্ত করতে পারে।
ইতিহাস ভূত বর্তমান আপনারা অনেকেই ভালো করে পরখ করেছেন।
সকালে খিদে পেলে আপনি যে খাবারটি খাবেন আপনার মুখের মধ্যে খাবার প্রবেশ করানো পর্যন্ত অনেক কষ্ট করতে হয় এমনি এমনি খাবার পেটের মধ্যে চলে যায় না,
আবার অনেকগুলো দাঁত দিয়ে শত শত বার চেবানোর পর পেটের মধ্যে প্রবেশ করে।
আমি অনেকগুলি উদাহরণ দিয়ে লিখছি হয়তো আপনাদের পড়তে বিরক্ত লাগবে কিন্তু ধৈর্য ধরে পড়ুন আর যদি আমার নিজস্ব মত তুলে ধরছি যদি এই মতে করেন আশা করি অনেকটা সুফল
তাড়াতাড়ি টাকা ফের হতে পারে।
আপনার শিশুটি যদি কান্না না করে তাহলে কিন্তু আপনি তাকে দুধ খাওয়ান না
ঈশ্বর ভগবান এর কাছে আপনারা প্রার্থনা করেন উপঢৌকন দিয়ে প্রার্থনা করেন যাতে তার থেকে কিছু প্রাপ্ত হয়।
বারে বারে ডাকলেও কিন্তু ঈশ্বর আপনাকে আশীর্বাদ করে না।
অতএব মনুষ্য ফাঁদে পা দিয়ে চিটফান্ডে ভারতবর্ষের প্রায় ৭০ কোটিরও বেশি মানুষ প্রতারিত হয়েছিল কোন না কোন চিটফান্ডে। ছি ছিনিয়ে নেওয়া হয়েছিল সরকারি মদতে টাকাগুলোকে ।
এই সরকার ,
মানুষিই পরিচালনা করে সবাই নিজের আখের নিজের ভালো টার বোঝার জন্যই রাজনীতি সরকারের পরিচালনা করার জন্যই আসে।
অতএব আপনার থেকে বা আপনাদের থেকে আমাদের থেকে যে টাকাগুলো লুণ্ঠন করা হয়েছিল তা আপনি ভাবছেন বাড়িতে বসে থাকবেন আর সহজে আপনার পকেটে গিয়ে ঢুকে যাবে অত সোজা ।
আপনি আমি আমাদের মধ্যে লক্ষ লক্ষ মানুষ আছে যারা কেউ লজ্জায় কেউ ভয়ে কেউ মান সম্মান ভয়ে বা কিছু ছোটখাটো স্বার্থর জন্য টাকা ফেরতের প্রকাশ্যে আন্দোলন করে না বা প্রতিবাদ করে না।
আর কবে বুঝবেন বন্ধু এই পৃথিবীটা একটি কর্মক্ষেত্র এখানে আমাদের মত মনুষ্য প্রাণী ক্ষণিকের আয়ু নিয়ে বিভিন্ন ধরনের কর্ম করতে এসেছে।
হিংসা মারামারি কাড়াকাড়ি দুঃখ সুখ আলো অন্ধকার লাভ লোকসান এগুলো সব আমাদের জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত একটি কর্ম ক্রিয়া এসব কাজ আমাদের করে এই নশ্বর দেহ ছাড়তে হবে আবার নতুন দেহে আত্মার প্রবেশ ঘটাতে হবে এভাবেই লক্ষ কোটি বার আমাদের যাওয়া আসা যাবে।
মৃত্যুর মত চিরসত্য পৃথিবীতে আর কিছু নাই
অতএব কার সামনে আপনি লজ্জা করবেন কাকে ভয় পাচ্ছেন এসব কিছু বাদ দিয়ে আপনার টাকা ফেরত এর জন্য আপনার ছেলে মেয়ের আপনার নিজের সুখের জন্য কারুর দয়ায় না বেঁচে থেকে নিজেদের টাকাকে ছিনিয়ে নেওয়ার জন্য আন্দোলন গড়ে তুলুন আন্দোলন করুন।
প্রকাশ্যে যদি না পারেন সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করছেন সেখানে অন্তত আপনার ভাষায় প্রতিবাদের শব্দ লিখুন প্রতিদিন অন্তত একবার করে যে চিটফান্ডের টাকা অবিলম্বে তাড়াতাড়ি ফেরত চাই।
শুনছেন কি ভারতের বিভিন্ন রাজ্যের সরকার ভাই ।
যেভাবে চিটফান্ডে লক্ষ লক্ষ আবেদন জমা পড়েছে সেই সব নামে সেসব পরিবারের বর্তমানে কয়েকটি করে মোবাইল আছে সোশ্যাল মিডিয়ার একাউন্ট ও আছে। কিন্তু এরা প্রতিবাদ করে না।
সোশ্যাল মিডিয়াতে মাত্র গুটি কয়েক লোক প্রতিবাদ করে আর এরা রাজার মত পিছনে থাকে।
যারা প্রতিবাদ করছে তাদেরকে এরা সামনের সারির পদাতিক সৈন্যর মত ভাবে যদি ওরা ওদের মৃত্যু হয়তো হোক ওর আগে মরবে আমরা বেঁচে যাব বন্ধু।
বললাম না জীবন লড়াইয়ের জন্য কেন পিছিয়ে থাকেন সামনে আসুন না অন্তত সোশ্যাল মিডিয়া প্রতিবাদের ঝড় তুলুন আমি গ্যারান্টি দিচ্ছি। যদি যতজন আবেদন করেছে বিশেষ করে রোজভেলিতে ধরুন। ৩১ লক্ষ বেশি। এর এক সিকি সোশ্যাল মিডিয়াতে প্রত্যেকের প্রোফাইলের পোস্টে প্রতিবাদের শব্দ লিখেন আমি ১০০% গ্যারান্টি দিচ্ছি মাত্র কয়েক মাসের মধ্যে লক্ষ লক্ষ মানুষের টাকা তাড়াতাড়ি ফেরত হয়ে যাবে।
একটা কথা মনে রাখবেন সোশ্যাল মিডিয়াকে সমস্ত রাজনৈতিক নেতা প্রশাসন ভয় করে যার কারণে তারা অল্প কিছু তাদের বিরুদ্ধে গালাগালি লিখলেই অ্যারেস্ট করে
এটা কি আপনারা বুঝতে পারছেননা ?
ধন্যবাদ পড়ার জন্য আশা করি সারমর্ম বুঝতে পেরেছেন যদি কিছু বলার থাকে কমেন্ট করবেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Thanks