728.90

২০ জানু, ২০২৫

অভয়ার রায় দান ২০২৫ ডাক্তার নার্স

অভয়ার রায় দান ২০২৫ সাল নার্স ডাক্তার 

অভয়া, এটি একটি ছদ্মনাম 
ভারতবর্ষের একটি অঙ্গরাজ্য পশ্চিমবঙ্গ এখানে একটি বাঙালি নার্স ডাক্তারি শিখতে গিয়ে আরজি করের হাসপাতালের ঘটনা সারা ভারত বর্ষ হইচই পড়ে যায়। 

সঞ্জয় নামের এক সেবিক ভলেন্টিয়ার অপরাধী ধরা পড়ে। কিন্তু সাধারণ মানুষ শুধুমাত্র সঞ্জয় কে দোষী মানছেন না তার সঙ্গে আরও অনেকে জড়িত আছে সাধারণ মানুষের বিশ্বাস তা কিছু প্রমাণ মিলেছে।
 অবশ্য যদিও সঞ্জয় একা দোষী প্রমাণ করা হয়েছে।
 এটি তর্কের বিষয় 
আজ ২০২৫ সালে অভয়া ধর্ষণ কাণ্ডে সেভিক সঞ্জয়ের যে রায়দান করেছেন যে বিচারপতি আমি তার মনের কথা তুলে ধরছি।

 না তিনি আমাকে বলেননি কিন্তু আমার ভাবনা দিয়ে বুঝতে পেরেছি তিনি কেন এই রায়দানটি করলেন ।
যদিও নতুন ভারতের বিচার ব্যবস্থায় ধর্ষণের ফাঁসি এবং জেল আরো কিছু অর্থ পানিশমেন্ট করা যায় মানে কঠিন থেকে কঠিনতর শাস্তি বিধান আছে।

 তা সত্ত্বেও বিচারপতি শুধুমাত্র সঞ্জয়কে যতদিন বাঁচবে ততদিন সে জেলে থাকবে। আমৃত্যু জেল এই রায়দানটি করেছেন।
 কিন্তু তিনি ফাঁসির রায়দানও করতে পারতেন

এই রায়দানের পর সোশ্যাল মিডিয়া এবং বিভিন্ন জনমানুষে প্রতিক্রিয়া পাওয়া গেছে এই রায় দানটি সঠিক হয়নি।
 সঞ্জয়ের ফাঁসি এবং তার পিছনে আর যারা জড়িত ছিল তাদের ফাঁসি হওয়া উচিত ছিল কিন্তু প্রমাণিত হয়নি।
 কিন্তু শুধুমাত্র সঞ্জয় একা দোষ করেছে সেটি প্রমাণ হয়েছে।
 বিচারপতি কেন এই রায়দানটি করলেন অতীতের সিপিএমের শাসনামলে ধনঞ্জয় বলে একজন ধর্ষণকাণ্ডে তাকে ভূল ভাবে ফাঁসি দেওয়া হয়েছিল পরবর্তীকালে তা প্রমাণিত হয়েছে।

 ধনঞ্জয় দোষী ছিলেন না।
 অতএব একজন নির্দোষীকে ফাঁসি দেওয়া হয়েছে।
 সেই কথা মাথায় রেখে বিচারপতি সঞ্জয়কে আমৃত্যু জেলের সাজা ঘোষণা করেছেন এটি একপ্রকার কেসটাকে ভবিষ্যতের জন্য জিইয়ে রাখল বিচারপতি।
 ভবিষ্যতে যদি এই কেসটিকে নিয়ে কেউ চ্যালেঞ্জ করে তাহলে আবার নতুন করে তদন্ত হবে। আরো অপরাধীরা যদি থাকে তাহলে তাদেরও শাস্তি হবে তখন নতুন করে সঞ্জয়কে ফাঁসির সাজাও দেওয়া যেতে পারে। 

তাই বিচারপতি কেসটিকে জিয়ে রাখলেন।

 তা বলে কি এই বিচারপতির এই রায়দানের সমালোচনা হচ্ছে না অবশ্যই হচ্ছে। 
কিন্তু সঞ্জয়ের যদি ফাঁসি হয়ে যায় তাহলে ও যদি নির্দোষ হয় ভবিষ্যতে আরো বেশি সমালোচনা হবে। 

( বিচারপতি সঞ্জয়ের রায় দিতে গিয়ে ধন্ধে পড়ে গিয়েছে।
 ধনঞ্জয়ের বিচারের ইতিহাস এবং মানুষের সমালোচনার কথা মাথায় রেখে এই বিচারপতি আজ যে রায় দিয়েছেন।
 তিনি চাইলে ফাঁসির সাজা দিতে পারতেন। কিন্তু দেননি কারণ ধনঞ্জয়ের মত পরবর্তীকালে মানুষ সমালোচনা করবে এই বিচারের।

 তা বলে সারা জীবনের জন্য জেল হয়েছে সমালোচনা কি হচ্ছে না হচ্ছে একপ্রকার জিইয়ে রাখলেন ভবিষ্যতে যদি কোনদিন এই বিচার আবার চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয় দোষী যেহেতু বেঁচে থাকবে আবার নতুন করে ফাইল ওপেন হলে আবার তদন্ত হতে পারে মানুষ আজ যা চাইছে কয়েক বছর পরে মানুষের আশা পূর্ণ হতে পারে।

 তাই বিচারপতি কেসটাকে জিইয়ে রাখার জন্য সারা জীবনের জেল দিলেন ।

এটা আমি আমার মনে হচ্ছে । আমার তো মনে হয় আমার যা মনে হচ্ছে বিচারপতি ও সেই ভাবেই করেছে।
 আপনাদের কি মনে হয় ? )



নির্দোষ ধনঞ্জয়ের সেই কথা মাথায় রেখে বিচারপতি সঞ্জয়ের বিষয়ে এই রায় দান করেছেন। 
কারণ সিবিআই যে বিচারপতির কাছে প্রমাণ তুলে ধরেছে তা স্পষ্ট নয় কারণ ডিএনএ টেস্টে একাধিক প্রমাণ পাওয়া গেছে তাই বিচারপতি রায়দান করতে গিয়ে দ্বন্দ্বে পড়ে গিয়েছেন।

 বিচারপতির মনেও প্রশ্ন জেগেছে সত্যি কারের কি ধনঞ্জয় দোষী?
 সঞ্জয় বলছে সে দোষী নয়। 
যার কারণে ভবিষ্যতের জন্য তোলা থাকল কেস টি ।
আবার যদি কোন সময় বিচার প্রক্রিয়া নতুন করে শুরু হয়। নতুন টেকনোলজিতে তদন্ত শুরু হয় আসল অপরাধীরা ধরা পড়তেও পারে এবং সাধারণ মানুষের মনের ইচ্ছে পূরণ হতেও পারে।

 ধন্যবাদ পুরো পড়ার জন্য আপনার মত তুলে ধরবেন কমেন্ট করবেন।
 আপনার মূল্যবান মতামত।
 বিচারপতি কি ঠিক করেছে না ভুল করেছে ?

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Thanks

শিক্ষার নামে ভারতবর্ষে লুঠতরাজ চলছে, ৫০ টাকার বই ৫০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

শিক্ষার নামে ভারতবর্ষে লুঠতরাজ চলছে প্রতি বছর একটি শব্দ দুটি শব্দ পাল্টে দিয়ে নতুন বই বিক্রি হচ্ছে প্রতিবছর বই বাতিল হয়ে যাচ্ছে। ৫০ টাকার ...