আমি কয়েক বছর আগেই
গোল আলু , কাঁচা আম, কলা গাছে , এবং
শুধু জলে খালের জল নোনা জল পুকুর পাতালের জলেই বিদ্যুত্ তৈরি করা সম্ভব
তা আমি আমার ইউটিউবে ভিডিও করে
দেখিয়েছি ,
তবে এবারে ভাবনা টা অন্য রকম একটু ব্যায় সাপেখ্য কিন্তু একেবার মাত্র,
আপনার বাড়ির লম্বা গাছে ও কারেন্ট বা
বিদ্যুত্ তৈরি করা সম্ভব,
tiranjankhatua.blogspot.com এই ব্লগে আপনারা দারুন দারুন সব খবর পাবেন যেমন চিটফান্ড টাকা ফেরত এর জন্য অনলাইনে বিভিন্ন কোম্পানির মাল কেনাকাটা কম দামে আরো মজার মজার খবর পাবেন।
728.90
১৯ মে, ২০১৭
লম্বা বড় গাছ থেকে ও বিদ্যুত্ উত্পাদন সম্ভব ।
৩ মে, ২০১৭
বাহুবলী যে ফিল্ম টি তৈরি হয়েছে সেই মহেশমতি আজও আছে কোথায় অবস্থিত পড়ুন,
বাহুবলী ছবি তে যে মহেশমতি রাজ্যের নাম বলা হয় ,ওখানকার হেহয় বংশের রাজারা বাস করতেন ।
চেদি জনপদ রাজধানী মহেশমতি , এইটা ছিল নর্মদার তটে ইন্দোর জেলার মধ্যপ্রদেশে মহেশ্বর নামক জায়গায়
পশ্চিম রেলওয়ে খন্ড মার্গ বড়বাহা ষ্টেশন থেকে 35 36 মাইল দূরে অবস্থিত
এই মহেশমতি রাজ্য ছিল ।
মহাভারতের সময় এখানে রাজা নিলের রাজ্য ছিল যাকে সহদেব যুদ্ধ করে হারিয়েছে ।
রাজা নিল মহাভারতে যুদ্ধের সময় কৌরবদের হয়ে যুদ্ধ করেছিলেন,
এবং মারা যায় ,
বৌদ্ধ সাহিত্যে মহেশমতি দক্ষিন অবন্তী জনপদ মুখ্য নগর বলা আছে ।
বুদ্ধ কালে এই নগরি বিশ্বে নামডাক ছিল বানিজ্য কেন্দ্র হিসাবে ।
পরবতীর্কালে ওজ্জয়নির প্রতিষ্ঠা বাড়ার সাথে সাথে , এই মহেশমতির গৌরব কম হতে থাকে ।
গুপ্ত কালে পঞ্চ বিংশতি পর্যন্ত মহেশমতির উল্লিখিত ছিল, কালিদাস রঘুবংশ তে ইন্দুমতীর স্বয়ঁবর সভার প্রসঙ্গে নর্মদা তটে স্থিত তটে মহেশমতির বর্ননা আছে ।
এখানকার রাজা প্রতিপ বলা আছে ।
কালিদাসের লেখায় মহেশমতি নরেশ
কে অনুপরাজ ও বলেছে , এই সময় মহেশমতি প্রদেশ নর্মদা নদীর তটের নিকট হওয়ার জন্য অনুপ বলা হতো ।
পৌরাণিক বইতে মহেশমতি হেহয় বংশের কার্ত্ব বির্য অর্জুন অথবা সহস্র বায়ুর রাজধানী বলা আছে ।
কিংবদন্তি হয়ে আছে এই রাজা সহস্র হাতে নর্মদার জল আটকে দিয়ে ছিল ।
মহেশ্বরে ইন্দরের মহারানি অহিল্যাবাই
নর্মদার উত্তরে তটে অনেক ঘাট তৈরি করে ছিল ।
যা আজও বর্তমানে আছে ।
এই ধর্ম প্রান রানি 1767 সময় ইন্দর ছেড়ে এই পবিত্র জায়গায় বসবাস করছিলেন ।
নর্মদার তটে অহিল্যাবাই তথা হোলকর
বংশের নরেশের অনেক ক্ষত্রিয় হয়ে ছিল।
ভূতপূর্ব ইন্দর রাজধানীর অন্তরগত আধ রাজধানী এখানেই ছিল ।
এক পৌরাণিকে কথিত আছে মহেশমতি কে তৈরি করে ছিল এক মহিশমান নামক চন্দ্রবংশি নরেশ ছিল সহস্র বায়ু এর বংশধর, মহেশ্বরি নদী যা মহেশমতি বা মহিশমান নামে প্রসিদ্ধ ছিল ।
মহেশ্বর থেকে কিছু দুরে নর্মদার সঙ্গে মিলিত হয়ে ছিল ।
হরিবংশ পুরানে টিকাতে নিলকন্ঠ'
মহেশমতির অবস্থান বিংশ আর প্রুখ্স
পর্বতির মাঝখানে বিংপর উত্তরে আর প্রুখ্সের দক্ষিনে বলা আছে ।
মুম্বই ফিল্ম ইন্ডাষ্ট্রি তে তালগোল পাকাচ্ছে সব ।সবাই চিন্তায় পড়েছে ।
বাহুবলীর জয়জয়কার দেখে ।
বলিউড কোনও সময় যোগ্য ব্যাক্তি
কে ভালো কাজ করার দায়িত্ব ই দেয়নি,
বলিউডে দাউদের মত মুসলিমের রাজ চলার জন্য সব ফিল্মেই অকারন মুসলিম পাত্র ঢুকে গেছে জোর করে , নায়ক নায়িকা হিন্দু হওয়া সত্বেও গান গুলো তে আল্লা আল্লা গান গাইতে হয় , ইচ্ছে না থাকলে ও ।
সমস্ত সেনামাতে মুসলিম সভ্যতা কে মহান দেখানো হয় ।আর মুসলিম পাত্র কে বিরত্বে ভরা দেখানো হয় ।কেননা বলিউড মুসলিম সাম্রাজ্য পর দাঁড়িয়ে আছে ।কিন্তু ওদের পাপের ঘড়া পরিপূর্ণ হয়ে গেছে । সামনে ওদের বাপ বাহুবলী দাঁড়িয়ে আছে ।
বাহুবলী এমন এক ঘটনা তুলে ধরা হয়েছে যা ভারত বর্ষের ক্ষত্রিয় দের বিরতা ভারতের গৌরবের কথা হিন্দুত্বের কথা মাতৃভূমির কথা তুলে ধরা হয়েছে ।
যা আমরা ইতিহাসের পাতায় পড়ে এসেছি, বাহুবলী প্রমাণ করে দিয়েছে যে ভারতীয় নিজস্ ক্ষত্রিয় হিন্দু দের কাহিনী নিয়ে ফিল্ম তৈরি হলে তা ভারতীয় রা কত আগ্রহের সহিত দেখে ,
বাহুবলীর মতো ফিল্ম আরও আরও বেশি করে তৈরি হোক আমি তিরঞ্জন খাটুয়া চাই,
আর আপনারা কি চান ?
১৯ মার্চ, ২০১৭
ভারত বর্ষের বর্তমানে রাজনীতির নেতাদের যা দুরবস্থা তাতে করে , ত্যাগী যোগী মুনিঋষিদের ভোট দেওয়া উচিত,
<script async src="//pagead2.googlesyndication.com/pagead/js/adsbygoogle.js"></script>
<script>
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({
google_ad_client: "ca-pub-4934217465148674",
enable_page_level_ads: true
});
</script>
যখনই ধর্ম সংকট, পাপ অন্যায় , হানাহানি দুরাচারিদের বাড়বাড়ন্ত বেড়ে গিয়ে সাধারণ মানুষ
অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে ।
তখনই কোনও না কোনও অবতার বা মুনি ঋষির দের আবির্ভাব হয়েছে, রাজনীতি তে ,
পুরাণ ও তাই বলে এসেছে ,
যেমন পরশুরাম ইত্যাদি মুনিঋষিদের
পৃথিবী শাসন করতে দেখা গিয়েছে ,
আবার যখন ন্যায় ধর্মে ফিরেছে সব মানুষ তখন তারা ফিরে গিয়েছে ,
ঈশ্বর সাধনায় ।
এখন যেমন উত্তর প্রদেশে যোগী আদিত্যনাথ মন্ত্রী হয়েছেন,
তবে দেখার শাসন কেমন করে ,
লোভ লালসা কাম, বর্তমানে মানুষ আর
ন্যায় ধর্মের পথে বেশির ভাগই, কেউই নেই,
যদি বা ন্যায় ধর্ম পালন করতে চায় অনেকে , কিন্তু অন্যায় কারি পাপি লম্পট চোর ঘুষখোর খুনি লোভী নেতাদের জন্য, তাদের চাপে'
ধার্মিক ও অধার্মিক হয়ে উঠছে ,
তাই ত্যাগী যোগী মুনিঋষিদের ভোটে
জিতিয়ে ভারত কে সচ্ছ করার জন্য
প্রত্যেক ভারতীয় সাধারণ মানুষ দের
এগিয়ে আসা উচিত,
না হলে , আপনার পরবর্তী প্রজন্মের
অকাল বোধন রোধ করা সম্ভব নয় ।
আপনারা কি বলেন ?
১৭ মার্চ, ২০১৭
রোজভ্যালির এজেন্ট হওয়ার আর বর্তমানের অবস্থার নির্মম কাহিনী পড়ুন,
আজ আপনাদের বলবো এক এজেন্ট কাম
ডিপোজিটরের কাহিনী ,নাম-( নীল )
হতেও পারে আপনার জীবনের ঘটনার সঙ্গে মিল,
ভারতের এক প্রত্যন্ত গ্রামের গরিব, গরিবদের মধ্যে মধ্যবিত্ত, একদিন হঠাত্
প্রাকৃতিক দুর্যোগে গ্রাম তচনচ হয়ে গেলো
আর গ্রামের মানুষ জন গ্রাম ছাড়তে
আরম্ভ করলো,
আর ওইসময় ভারতের
বিভিন্ন রাজ্যে অর্থ লগ্নি সংস্থার এজেন্ট দের রমরমিয়ে টাকা তোলা চলতো ,
তার ব্যাতিক্রম ছিল না পশ্চিমবঙ্গ ও
ওই সময় নীলের চরম আর্থিক সংকটের
জন্য তখন ভাবতে লাগল সংসার কি
ভাবে চালানো যায় , যদি মাসে অন্তত
এক দেড় হাজার টাকা মিলে যায় তো
কোনও সমস্যাই থাকবে না সংসার চালানো,
তবে নীলের আর্থিক সংকট থাকলেও,
সংসারে একবেলা খেয়ে পরে মানসিক সুখ টুকু ছিল ।
ব্যাস এক পুরনো এজেন্টের সহযোগিতায় , রোজভ্যালির এজেন্ট হয়ে
গেল আর বিভিন্ন জনের কাছ থেকে মাত্র
90-100- 200 টাকা করে মাসে মাসে কোম্পানিতে জমা করিয়ে ,
প্রথম কমিশন 36 টাকা , পর 500-1000
টাকা করে পেতে থাকলো , কিন্তু মনের
মধ্যে কিন্তুবোধ ছিল ঠকে যাওয়ার বা
প্রতারনার, না খুবই বিশ্বাস হয়েছিল
কোম্পানির অফিস গুলো তে যখন দেখতো, ভারতীয় রাষ্ট্রপতি দের কোম্পানির মালিক কে দেওয়া পুরস্কারের
ছবি , আর বিভিন্ন বড়ো বড়ো নেতাদের
সঙ্গে চিটফান্ড মালিক দের,বিভিন্ন নামিদামি প্রভাব শালি ব্যাক্তিদের অসংখ্য ছবি ,
আর বিভিন্ন থানার সামনে বড় বড়
অফিস খুলে মাইক দিয়ে, শতশত সংবাদ
মাধ্যমে টিভি চ্যানেল গুলো তে গলা
ফাটিয়ে চিত্কার করে টাকা তুলতো ,
টাকা তোলার কথা বলতো , সরকারি
অনুমতি পত্র দেখে আর লক্ষ কোটি মানুষ
দিনের পর দিন টাকা জমা দিত,
তা দেখে মনে হতো, যদি এগুলো ভুয়ো কোম্পানি হতো তাহলে, মন্ত্রী শান্ত্রি লক্ষ কোটি মানুষ তো ছুটতো না এর পেছনে
, ভারতীয় প্রশাসনের লোকজন ও তো চুপ থাকতো না , বুকে বল পেতাম মনে নানা ভয় , এতো বছর ধরে চলা অর্থ লগ্নি সংস্থাতে
প্রতারিত হওয়ার ভয় কেটে যেত ।
নতুন উদ্যমে আবার টাকা তোলার কাজ
চলতো , নিজেও কোম্পানির থেকে
পাওয়া কমিশনের কিছু, আর জমানো কিছু , নিকট আত্মিয় দের থেকে ও টাকা
নিয়ে জমা দিত ওইসব কোম্পানি গুলো
তে ,
দু একবার টাকা ম্যাচুরিটি ও পাওয়া গিয়ে
ছে কোম্পানির থেকে ,
এজেন্ট হয়ে টাকা ইনকামের জন্য ভারত
সরকার ট্যাক্স ও নিতো , ট্যাক্স রিটার্ন ও
পাওয়া যেত,
মনটা ভরে যেত সহজে কত সম্মানের
সঙ্গে কাজ করছি ভেবে ,
অনেকে তো সংসারে একটু সচ্ছলতার
জন্য চাকুরি না পেয়ে এজেন্ট হয়েছিল ।
অনেক কোম্পানির সচ্ছল এজেন্ট রা
টাই কোর্ট পরে দামি বুট সুট দামি মটর
সাইকেল, চারচাকা চড়ে টাকা তুলতো
তখন তাদের মতো হওয়ার স্বপ্ন দেখতো
নীল'কবে যে এমন হবো ।
অনেক এজেন্ট চাকরি না পাওয়ার স্বাদ
পেত এখানে ।
না তা আর হয়ে ওঠা হয়নি নীলের ।
হঠাত্ করে একদিন, সেই গ্রামের প্রাকৃতিক দুর্যোগের মতোই সব স্বপ্ন ভেঙে
তচনচ হয়ে গেল,
যে দিন শুনলো সমস্ত চিটফান্ড কোম্পানি নাকি ভুয়ো,
তখন থেকে অসুস্থ
হয়ে পড়লো, ষ্টোক হার্ট ফেল কি জিনিস
বুঝতাম না, কিন্তু তখন শরীরের মধ্যে
যে ক্রিয়া বিক্রিয়া গুলো হতে লাগলো
তখন মনে হতে লাগলো এই বুঝি
মারা যাচ্ছি , ডাক্তার বাবুকে সমস্যার
কথা খুলে বলতেই বললেন এই লক্ষণ
গুলোই নাকি ওই সব মারাত্মক রোগ ।
পরে পরে হাঁসি খুশি জীবনটা বদলে গেল, এক মুমূর্ষু রোগীর ন্যায় , এখন মনে সুখ শান্তি সব চলে গেছে।
নিজের, আত্মিয় বন্ধুর, পাড়াপড়শির অনেক টাকা তুলে কোম্পানিতে দিয়েছি
তাদের কটুবাক্য, কারও বা বুকফাটা হাহাকার শুনে বাড়ির থেকে বেরনো বন্ধ করে দিয়েছে নীল।
মাঝে মাঝে আমানতকারীদের চাপে বাড়ি থেকে গোপনে ঘুরে বেড়াতে হয়
ফাঁকে ফাঁকে।
মাঝে মাঝে মনে হয় আত্মঘাতী হই,
কিন্তু মনটা কে শক্ত করে ভাবি যদি
অলৌকিক কোনও শক্তি থাকতো তাহলে এই ভারতীয় নেতা মন্ত্রী প্রশাসন নোংরা বিচার ব্যবস্থাকে পদদলিত করে ,
দু হাতে নির্মম ভাবে ধংস করে দিতাম,
নাঃ হয় না , পারিনা আমাদেরি তৈরি করা শক্তি দিয়ে আমাদের কেই দুর্বল করে শোষণ করছে এই ভারতীয় প্রশাসন,
কি আর করবো মাঝে মাঝে ভাগ্য কে
দোষ দিই আর ভাবি কবে যে টাকা পাবো
আর অভিশাপ দিই ভারতীয় নোংরা প্রশাসনের লোকজন দের যারা গরিব এজেন্ট আমানতকারীদের টাকা দিতে দিচ্ছে না, সুখশান্তি সব ছিনিয়ে নিয়েছে,
হা ভগবান ওরা আর ওদের পরিবারের লোকজন যেন নির্মম ভাবে গাড়ি চাপা পড়ে ট্রেনে কাটা হয়ে প্লেন একসিডেন্ট হয়ে , বিশাক্ত সাপের ছোবলে , হার্ট ফেল হয়ে , মুখ দিয়ে গলগল করে কাঁচা রক্ত
ওঠে মরে যেন চরম ভাবে মৃত্যু হয় ওদের ।
দুর্বল দের তো অভিশাপ, আর চির রোগী দের, ভগবান ছাড়া কেউ নেই ।
আচ্ছা বলুন তো এই চিটফান্ড কান্ডের
জন্য ভারতীয় সমস্ত প্রশাসন, কেন্দ্রীয় রাজ্য সরকার দ্বায়ী নয় কি ?
এদের কি অভিশাপ প্রাপ্য নয় ,
অবশ্যই সাহসী হলে উত্তর দেবেন,
এই ঘটনা আমার নিজের,
এইঘটনার সঙ্গে কারও মিল থাকলে বলবেন । ভয়, কান্না , আর আত্মঘাতী হওয়া টা মুর্খের কাজ,
এই অবস্থার মোকাবিলা করাই বুদ্ধিমানের কাজ, বুদ্ধি দিয়েই এদের শাস্তি দিতে হবে ।
১৫ মার্চ, ২০১৭
চিটফান্ড মামলায় সেবিকে বকে দিল হাইকোর্ট,
শুধু ধমক আর ধমক কাজের কাজ কিছুই
হচ্ছে না ।
অ্যালকেমিস্ট মামলায় হাইকোর্টের বিচার পতিরা তদন্তের গাফিলতি নিয়ে
সেবিকে ধমকের শুরে বললেন,
কি করছেন আমানতকারীদের টাকা ফেরত নিয়ে আপনারা ,
তখন সেবির উকিল আমতা আমতা করে
বলেন, এই যে শুধু ফাইল করেছি স্যার,
ডিভিশন বেঞ্চের জয়মাল্য বাগচি এবং অনুরুদ্ধ বসু বলেন, শুধু ফাইল করলে গরিব আমানতকারীদের টাকা ফেরত হবে তো ?
সেবির উকিলের মুখে বাক্য নেই নিশ্চুপ,
এই কেসের সমস্ত ডিটেল,
28 মার্চ হাজির করবেন,
আরও বলেন আপনারা অন্তত এফআইআর তো করে তদন্ত শুরু করতে পারতেন ।
শুধু ধমকে আর চমকে কি কিছু হচ্ছে,
না,কিছুই হচ্ছে না ,
গরিব এজেন্ট গরিব আমানতকারীদের টাকা ফেরত নিয়ে তদন্ত কারিরা শুধুই
এই হচ্ছে আর হচ্ছে ,
মনে হয় ভারতীয় বিচার পতি রা পেঁচা ,
তদন্তকারির দল বলছে ধুত তোরা, যত পারিস চেঁচা ।
আমি বুঝতে পারছি না , গরিব দোষ করলে থানায় নিয়ে গিয়ে পুলিশ পিটিয়ে পিটিয়ে মেরে ফেলে ,
আর এই সব সেবি হাবিযাবির দল লক্ষ লক্ষ টাকা গরিবের মুখ দিয়ে রক্ত ওঠা পয়সায় বেতন ভোগি , এরা দোষী হলে শুধুই বকুনি ব্যাস,
আমার মনে হয় , হাইকোর্টের বিচার পতিরা যদি
ধমক আর চমকের পাশাপাশি 'ঠাস ঠাস করে গালে গালে চড়াতো মাঝে মাঝে ,
তাহলে মনে হয় এতদিনে আমানতকারীদের টাকা ফেরত হয়ে যেত,
আপনারা কি বলেন ?
১৪ মার্চ, ২০১৭
অতীতের কর্ম ইতিহাস, বর্তমানে কর্মির কর্মে মিল খুঁজে পায় ।
ইতিহাস, বড়ো বিচিত্র এ সৃষ্টি এ জীবন,
আজ যা কিছু সবই মানুষের মাঝেই
কিছু মানুষের বিশ্বাস, ইতিহাসের কর্মির
কর্ম আর বর্তমান কর্মির কর্ম মিল, আর
দর্শন চেহারায় ও ফেরে ।
তাই মানুষের বিশ্বাস,
মনে হয় 'ইনিই সেই মহাপুরুষ ।
ভারতীয় রাজনীতি, বর্তমানে বিষাক্ত হয়ে গিয়েছে ।
আচ্ছা আপনারা বলুন তো ,
বর্তমানে ভারতে কয়েজন নেতা 'সত্যিকারের দেশের দশের কাজ করার জন্য নেতা হয় ?
লোভে পাপ,পাপে নিদারুণ মৃত্যু ।
সাধারণ মানুষ আর অসাধারণের ক্ষেত্রেই
সমান প্রযোজ্য ।
মনোরঞ্জন মিনি পার্ক কে প্লট সুন্দর বন
MANORANJAN Mini park Kplot মনোরঞ্জন মিনি পার্ক কে প্লট মনোরঞ্জন মিনি পার্ক কেপ্লট এটির প্রথমে নাম ছিল। প্রথমে আরতি মিনি পার্ক মানে আরতি রা...
-
পৃথিবী তে মানব মানবি দেহের গঠন অনুযায়ী যোনির আকৃতি হয় , আবার সব লিঙ্গ সব যোনিতে আরাম দায়ক হয় না । তাই মরিচিকার মত ছেলে মেয়েরা এর ওর প...
-
শ্রমশ্রী অ্যাপ ডাউনলোড পাঁচ হাজার টাকা মাসে পেতে । পশ্চিমবঙ্গ সরকারের একটি প্রকল্প ঘোষণা করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। মহাশয়া শ্রমশ্রী প্রকল্পে যা...
-
আরাকান আর্মি খবর ভিডিও ভিডিওটি দেখার আগে সতর্ক হোন ভিডিওটি আপনাকে দেখা ভয়ের হতে পারে প্রাপ্তবয় করাই ভিডিওটি দেখবেন। আরাকান আর্মিরা নিজেদে...