728.90

১৮ এপ্রি, ২০২৫

সুপ্রিম কোর্টের জর্জ ভারতে কিভাবে তৈরি হয় কলেজিয়াম কি ?

সুপ্রিম কোর্টের জর্জ কিভাবে তৈরি হয় ভারতে? কলেজিয়াম কি? বিশদে জানতে হলে পড়ুন

সুপ্রিম কথার অর্থ সেই দেশের আইনের সর্বোচ্চ পদ অধিকারী তার উপরে একমাত্র সংসদ রাষ্ট্রপতি ভগবান ছাড়া মানুষদের মধ্যে কেউ নয় ।

 আর্টিকল 124 অধিনিয়মে ভারতবর্ষের সুপ্রিম কোর্ট তৈরি  মানে সর্বোচ্চ ন্যায়ালয় হয় ।
 সুপ্রিম কোর্টের জর্জ দের কিভাবে নিয়োগ করা হয় বা আপনি সুপ্রিম কোর্টের জর্জ কিভাবে হতে পারবেন।
1773 ইংরেজরা কলকাতাতে সুপ্রিম কোর্ট তৈরি করেছিল ওই সুপ্রিম কোর্ট অত পাওয়ারফুল ছিল না।
ভারতীয় অধিনিয়মে 1935 সালে সুপ্রিম কোর্ট তৈরি হয় ।
 ভারতবর্ষের প্রথমে সুপ্রিম কোর্ট ছিল কলকাতাতে। 1773 এর কিন্তু সেই সুপ্রিম কোর্টের বিরুদ্ধে আপিল করতে হলে লন্ডনে যেতে হতো। এ একটি মজার সুপ্রিম কোর্ট ছিল ভারতে। পরে তা পরিবর্তন করা হয়।
1935 সালের ভারত সরকার নতুন করে সুপ্রিম কোর্ট গঠন করে যা আর্টিকেল ১২৪ ধারা অনুযায়ী
সুপ্রিম কোর্টের মোট জর্জ সংখ্যা হয় ৩৩ প্লাস ১ চিফ জাস্টিস জর্জ মোট ৩৪ জন

সুপ্রিম কোর্টের ৫ সিনিয়র জর্জ হয় তাদের নিয়ে একটি কোলেজিয়াম গঠন করা হয়।
এই কলেজ-জিয়াম বিভিন্ন রকম চূড়ান্ত বা মূল্যবান সবচেয়ে বড় কঠিন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে থাকে।
সুপ্রিম কোর্টের জর্জ হতে গেলে কি কি যোগ্যতা লাগে ভারতবর্ষের বিভিন্ন হাইকোর্টের কম এর উপর ১০ বছরের অকালতি করার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
 বা পাঁচ বছর এর জর্জ হওয়ার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে ।
অথবা হাইকোর্টের জর্জ বা উকিল না হওয়ার পরেও যদি আইন সম্বন্ধে খুব ভালো জ্ঞান আছে তা প্রমাণ করতে হবে রাষ্ট্রপতির কাছে এবং রাষ্ট্রপতি যদি সম্মতি দেয় যে তিনি আইন সম্বন্ধে ভালো জানে তিনিও সুপ্রিম কোর্টের জর্জ হতে পারবেন।

কিন্তু বর্তমানে কলেজিয়াম কমিটি তারাই জর্জ হওয়ার জন্য রাষ্ট্রপতির কাছে একটি লিস্ট পাঠায় রাষ্ট্রপতি সেই লিস্ট থেকে বাছাই করে জর্জ হওয়ার জন্য সুপ্রিম কোর্টের অনুমতি পাঠায়।

 সুপ্রিম কোর্টের জর্জের চাকরি 65 বছর বয়স পর্যন্ত ।
তার আগে যদি পদ ত্যাগ করতে চায় তাহলে রাষ্ট্রপতির কাছে ত্যাগ পত্র পাঠাতে পারে এবং এই জর্জ হওয়ার জন্য রাষ্ট্রপতি শপথ বাক্য পাঠ করায়।

যদি সুপ্রিম কোর্টের কোন জর্জ ঠিকভাবে কাজ না করে বা তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ হয় তাহলে ভারতীয় সংসদ মনে করলে তাদের বাদ দিতে পারে ভোটাভুটিতে ।

তবে এখনো পর্যন্ত ভারতবর্ষে ভোটাভুটির মাধ্যমে কোন জর্জ বাদ হয়নি তবে একজন জর্জের নাম উঠেছিল এবং সেখানে ভোটাভুটিতে সেই জর্জ থেকে গিয়েছিল তিনার নাম
রামা স্বামী ।

তবে সুপ্রিম কোর্টের এইসব নিয়ম কি পাল্টানো উচিত? আপনারা কি মনে করেন কমেন্টে জানান

৭ মার্চ, ২০২৫

ভারতের সঙ্গে যুক্ত হতে চায় একটি নতুন রাষ্ট্র পড়ুন

ভারতের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার আবেদন জানাচ্ছে একটি নতুন রাষ্ট্রের মানুষ জন
 কে সেই রাষ্ট্র?
 জানতে হলে পড়ুন। 

আপনারা জানেন দীর্ঘদিন ধরে পাশের একটি রাষ্ট্রে জঙ্গিবাদ বেড়ে গিয়েছে।

খুন যখম হানাহানি ধর্ষণ প্রতিদিন শত শত লেগেই আছে, হ্যাঁ ঠিক ধরেছেন বাংলাদেশে

 বাংলাদেশ এখন সম্পূর্ণভাবে শেষ হয়ে গিয়েছে। এখানকার মানুষজন চিন্তায় পড়ে গেছে তারা বাঁচবে কিভাবে? 
বিশেষ করে মুসলিমরা এখানে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান পাহাড়ি উপজাতিদের উপর অত্যাচার বাড়িয়ে দিয়েছে। 
সংখ্যালঘুরা তারা নিরুপায় তাদেরকে কোন রাষ্ট্রই সাহায্য করছে না আবার বর্ডারে অন্য রাষ্ট্রে পালিয়ে যেতে দিচ্ছে না।

 মোটামুটি বাংলাদেশ এখন নরকে পরিণত হয়েছে বাংলাদেশের চট্টগ্রামের রংপুর আরো কয়েকটি জায়গায় চাকমা হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টানরা বেশিরভাগ বসবাস করে তাও ছিনিয়ে নেওয়ার জন্য বারে বারে জঙ্গিগোষ্ঠীরা আক্রমণ শানাচ্ছে। 

এবং তাদের সঙ্গে তাদের সরকার পুলিশ সেনারাও এইসব উপজাতিদের উপর অত্যাচার চালাচ্ছে। তার মানে বাংলাদেশের। জীবন সম্পদ জান্মাল বাঁচানোর জন্য অতিষ্ঠ হয়ে আছে কোন রাষ্ট্রই তাদের সাহায্যের হাত বাড়াচ্ছে না ।

এদিকে পাশে মায়ানমার সেখানেও তাদের জুনটা সরকারের বিরুদ্ধে বিদ্রোহী গোষ্ঠীরা একের পর এক প্রায় বলতে গেলে এখন সম্পূর্ণ মায়ানমার দখল করে নিয়েছে আরাকান আর্মিরা কিন্তু একটি রাষ্ট্র চালানো এত সোজা নয় ।

সেখানকার মানুষের সুখ দুঃখ সু-স্বভ্যতা গড়ে তুলতে অনেক বুদ্ধি অনেক কৌশল অনেক যন্ত্রপাতির দরকার হয় যার টাকা এইসব রাষ্ট্রগুলোতে নেই।
 আবার সামনে আছে ভারত বর্ষ এইসব রাষ্ট্রে এত সমস্যা হওয়ার কারণে এখানকার সাধারণ মানুষজন ভারতবর্ষে চলে আসার জন্য চেষ্টা করে তার কারণে ভারতের সেনারা অতন্দ্র প্রহরির ন্যায় দাঁড়িয়ে থাকে বর্ডারে। 
এবং মায়ানমার এখানকার মানুষজন এখন চাইছে ভারত বর্ষ তাদের সাহায্য করুন ভারত বর্ষ মুখ তুলে তাকাক তারা আবেদন করেছে ভারতবর্ষের সঙ্গে যুক্ত হতে হ্যাঁ বন্ধু। 

এই মায়ানমার রাষ্ট্রটি ভারতবর্ষের সঙ্গে যুক্ত হতে চাইছে।
তবে মায়ানমার যুক্ত হয়ে গেলে ভারতের সঙ্গে পরে চট্টগ্রামও যুক্ত হয়ে যাবে কারণ এই চট্টগ্রাম রংপুরের বেশিরভাগই হিন্দু বৌদ্ধ চাকমা লোকেরা বসবাস করে। তারা চাইছে শান্তি। আর এই শান্তি একমাত্র ভারতবর্ষই দিতে পারে।
তবে সেখানে একজন ও এখন রোহিঙ্গা নেই। সবাইকে তাড়িয়ে দিয়েছে আরাকান আর্মি  সেনারা তাহলে কি এই মায়ানমারকে ভারতের সঙ্গে যুক্ত করা উচিত আপনারা কি বলেন ?
 কমেন্ট করে জানান

৬ মার্চ, ২০২৫

রোজভ্যালী এবং অন্যান্য চিটফান্ডের তাড়াতাড়ি টাকা ফেরত কিভাবে পড়ুন

রোজভ্যালী ছাড়াও অন্যান্য সমস্ত চিটফান্ডের টাকা কিভাবে তাড়াতাড়ি ফেরত পাবেন পড়ুন নিচের ব্লগ 

পৃথিবীতে এমন কোন জিনিস নাই যা মানুষ সহজে প্রাপ্ত করতে পারে।
 ইতিহাস ভূত বর্তমান আপনারা অনেকেই ভালো করে পরখ করেছেন।

 সকালে খিদে পেলে আপনি যে খাবারটি খাবেন আপনার মুখের মধ্যে খাবার প্রবেশ করানো পর্যন্ত অনেক কষ্ট করতে হয় এমনি এমনি খাবার পেটের মধ্যে চলে যায় না,
 আবার অনেকগুলো দাঁত দিয়ে শত শত বার চেবানোর পর পেটের মধ্যে প্রবেশ করে।

 আমি অনেকগুলি উদাহরণ দিয়ে লিখছি হয়তো আপনাদের পড়তে বিরক্ত লাগবে কিন্তু ধৈর্য ধরে পড়ুন আর যদি আমার নিজস্ব মত তুলে ধরছি যদি এই মতে করেন আশা করি অনেকটা সুফল
তাড়াতাড়ি টাকা ফের হতে পারে।

 আপনার শিশুটি যদি কান্না না করে তাহলে কিন্তু আপনি তাকে দুধ খাওয়ান না
 ঈশ্বর ভগবান এর কাছে আপনারা প্রার্থনা করেন উপঢৌকন দিয়ে প্রার্থনা করেন যাতে তার থেকে কিছু প্রাপ্ত হয়।

 বারে বারে ডাকলেও কিন্তু ঈশ্বর আপনাকে আশীর্বাদ করে না। 

অতএব মনুষ্য ফাঁদে পা দিয়ে চিটফান্ডে ভারতবর্ষের প্রায় ৭০ কোটিরও বেশি মানুষ প্রতারিত হয়েছিল কোন না কোন চিটফান্ডে। ছি ছিনিয়ে নেওয়া হয়েছিল সরকারি মদতে টাকাগুলোকে ।

এই সরকার ,
মানুষিই পরিচালনা করে সবাই নিজের আখের নিজের ভালো টার বোঝার জন্যই রাজনীতি সরকারের পরিচালনা করার জন্যই আসে।

 অতএব আপনার থেকে বা আপনাদের থেকে আমাদের থেকে যে টাকাগুলো লুণ্ঠন করা হয়েছিল তা আপনি ভাবছেন বাড়িতে বসে থাকবেন আর সহজে আপনার পকেটে গিয়ে ঢুকে যাবে অত সোজা ।

আপনি আমি আমাদের মধ্যে লক্ষ লক্ষ মানুষ আছে যারা কেউ লজ্জায় কেউ ভয়ে কেউ মান সম্মান ভয়ে বা কিছু ছোটখাটো স্বার্থর জন্য টাকা ফেরতের প্রকাশ্যে আন্দোলন করে না বা প্রতিবাদ করে না।

 আর কবে বুঝবেন বন্ধু এই পৃথিবীটা একটি কর্মক্ষেত্র এখানে আমাদের মত মনুষ্য প্রাণী ক্ষণিকের আয়ু নিয়ে বিভিন্ন ধরনের কর্ম করতে এসেছে।
 হিংসা মারামারি কাড়াকাড়ি দুঃখ সুখ আলো অন্ধকার লাভ লোকসান এগুলো সব আমাদের জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত একটি কর্ম ক্রিয়া এসব কাজ আমাদের করে এই নশ্বর দেহ ছাড়তে হবে আবার নতুন দেহে আত্মার প্রবেশ ঘটাতে হবে এভাবেই লক্ষ কোটি বার আমাদের যাওয়া আসা যাবে।
মৃত্যুর মত চিরসত্য পৃথিবীতে আর কিছু নাই

 অতএব কার সামনে আপনি লজ্জা করবেন কাকে ভয় পাচ্ছেন এসব কিছু বাদ দিয়ে আপনার টাকা ফেরত এর জন্য আপনার ছেলে মেয়ের আপনার নিজের সুখের জন্য কারুর দয়ায় না বেঁচে থেকে নিজেদের টাকাকে ছিনিয়ে নেওয়ার জন্য আন্দোলন গড়ে তুলুন আন্দোলন করুন।

 প্রকাশ্যে যদি না পারেন সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করছেন সেখানে অন্তত আপনার ভাষায় প্রতিবাদের শব্দ লিখুন প্রতিদিন অন্তত একবার করে যে চিটফান্ডের টাকা অবিলম্বে তাড়াতাড়ি ফেরত চাই।

 শুনছেন কি ভারতের বিভিন্ন রাজ্যের সরকার ভাই ।
যেভাবে চিটফান্ডে লক্ষ লক্ষ আবেদন জমা পড়েছে সেই সব নামে সেসব পরিবারের বর্তমানে কয়েকটি করে মোবাইল আছে সোশ্যাল মিডিয়ার একাউন্ট ও আছে। কিন্তু এরা প্রতিবাদ করে না।

 সোশ্যাল মিডিয়াতে মাত্র গুটি কয়েক লোক প্রতিবাদ করে আর এরা রাজার মত পিছনে থাকে। 

যারা প্রতিবাদ করছে তাদেরকে এরা সামনের সারির পদাতিক সৈন্যর মত ভাবে যদি ওরা ওদের মৃত্যু হয়তো হোক ওর আগে মরবে আমরা বেঁচে যাব বন্ধু। 
বললাম না জীবন লড়াইয়ের জন্য কেন পিছিয়ে থাকেন সামনে আসুন না অন্তত সোশ্যাল মিডিয়া প্রতিবাদের ঝড় তুলুন আমি গ্যারান্টি দিচ্ছি। যদি যতজন আবেদন করেছে বিশেষ করে রোজভেলিতে ধরুন। ৩১ লক্ষ বেশি। এর এক সিকি সোশ্যাল মিডিয়াতে প্রত্যেকের প্রোফাইলের পোস্টে প্রতিবাদের শব্দ লিখেন আমি ১০০% গ্যারান্টি দিচ্ছি মাত্র কয়েক মাসের মধ্যে লক্ষ লক্ষ মানুষের টাকা তাড়াতাড়ি ফেরত হয়ে যাবে।

 একটা কথা মনে রাখবেন সোশ্যাল মিডিয়াকে সমস্ত রাজনৈতিক নেতা প্রশাসন ভয় করে যার কারণে তারা অল্প কিছু তাদের বিরুদ্ধে গালাগালি লিখলেই অ্যারেস্ট করে 
এটা কি আপনারা বুঝতে পারছেননা ?

ধন্যবাদ পড়ার জন্য আশা করি সারমর্ম বুঝতে পেরেছেন যদি কিছু বলার থাকে কমেন্ট করবেন।

২০ জানু, ২০২৫

অভয়ার রায় দান ২০২৫ ডাক্তার নার্স

অভয়ার রায় দান ২০২৫ সাল নার্স ডাক্তার 

অভয়া, এটি একটি ছদ্মনাম 
ভারতবর্ষের একটি অঙ্গরাজ্য পশ্চিমবঙ্গ এখানে একটি বাঙালি নার্স ডাক্তারি শিখতে গিয়ে আরজি করের হাসপাতালের ঘটনা সারা ভারত বর্ষ হইচই পড়ে যায়। 

সঞ্জয় নামের এক সেবিক ভলেন্টিয়ার অপরাধী ধরা পড়ে। কিন্তু সাধারণ মানুষ শুধুমাত্র সঞ্জয় কে দোষী মানছেন না তার সঙ্গে আরও অনেকে জড়িত আছে সাধারণ মানুষের বিশ্বাস তা কিছু প্রমাণ মিলেছে।
 অবশ্য যদিও সঞ্জয় একা দোষী প্রমাণ করা হয়েছে।
 এটি তর্কের বিষয় 
আজ ২০২৫ সালে অভয়া ধর্ষণ কাণ্ডে সেভিক সঞ্জয়ের যে রায়দান করেছেন যে বিচারপতি আমি তার মনের কথা তুলে ধরছি।

 না তিনি আমাকে বলেননি কিন্তু আমার ভাবনা দিয়ে বুঝতে পেরেছি তিনি কেন এই রায়দানটি করলেন ।
যদিও নতুন ভারতের বিচার ব্যবস্থায় ধর্ষণের ফাঁসি এবং জেল আরো কিছু অর্থ পানিশমেন্ট করা যায় মানে কঠিন থেকে কঠিনতর শাস্তি বিধান আছে।

 তা সত্ত্বেও বিচারপতি শুধুমাত্র সঞ্জয়কে যতদিন বাঁচবে ততদিন সে জেলে থাকবে। আমৃত্যু জেল এই রায়দানটি করেছেন।
 কিন্তু তিনি ফাঁসির রায়দানও করতে পারতেন

এই রায়দানের পর সোশ্যাল মিডিয়া এবং বিভিন্ন জনমানুষে প্রতিক্রিয়া পাওয়া গেছে এই রায় দানটি সঠিক হয়নি।
 সঞ্জয়ের ফাঁসি এবং তার পিছনে আর যারা জড়িত ছিল তাদের ফাঁসি হওয়া উচিত ছিল কিন্তু প্রমাণিত হয়নি।
 কিন্তু শুধুমাত্র সঞ্জয় একা দোষ করেছে সেটি প্রমাণ হয়েছে।
 বিচারপতি কেন এই রায়দানটি করলেন অতীতের সিপিএমের শাসনামলে ধনঞ্জয় বলে একজন ধর্ষণকাণ্ডে তাকে ভূল ভাবে ফাঁসি দেওয়া হয়েছিল পরবর্তীকালে তা প্রমাণিত হয়েছে।

 ধনঞ্জয় দোষী ছিলেন না।
 অতএব একজন নির্দোষীকে ফাঁসি দেওয়া হয়েছে।
 সেই কথা মাথায় রেখে বিচারপতি সঞ্জয়কে আমৃত্যু জেলের সাজা ঘোষণা করেছেন এটি একপ্রকার কেসটাকে ভবিষ্যতের জন্য জিইয়ে রাখল বিচারপতি।
 ভবিষ্যতে যদি এই কেসটিকে নিয়ে কেউ চ্যালেঞ্জ করে তাহলে আবার নতুন করে তদন্ত হবে। আরো অপরাধীরা যদি থাকে তাহলে তাদেরও শাস্তি হবে তখন নতুন করে সঞ্জয়কে ফাঁসির সাজাও দেওয়া যেতে পারে। 

তাই বিচারপতি কেসটিকে জিয়ে রাখলেন।

 তা বলে কি এই বিচারপতির এই রায়দানের সমালোচনা হচ্ছে না অবশ্যই হচ্ছে। 
কিন্তু সঞ্জয়ের যদি ফাঁসি হয়ে যায় তাহলে ও যদি নির্দোষ হয় ভবিষ্যতে আরো বেশি সমালোচনা হবে। 

( বিচারপতি সঞ্জয়ের রায় দিতে গিয়ে ধন্ধে পড়ে গিয়েছে।
 ধনঞ্জয়ের বিচারের ইতিহাস এবং মানুষের সমালোচনার কথা মাথায় রেখে এই বিচারপতি আজ যে রায় দিয়েছেন।
 তিনি চাইলে ফাঁসির সাজা দিতে পারতেন। কিন্তু দেননি কারণ ধনঞ্জয়ের মত পরবর্তীকালে মানুষ সমালোচনা করবে এই বিচারের।

 তা বলে সারা জীবনের জন্য জেল হয়েছে সমালোচনা কি হচ্ছে না হচ্ছে একপ্রকার জিইয়ে রাখলেন ভবিষ্যতে যদি কোনদিন এই বিচার আবার চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয় দোষী যেহেতু বেঁচে থাকবে আবার নতুন করে ফাইল ওপেন হলে আবার তদন্ত হতে পারে মানুষ আজ যা চাইছে কয়েক বছর পরে মানুষের আশা পূর্ণ হতে পারে।

 তাই বিচারপতি কেসটাকে জিইয়ে রাখার জন্য সারা জীবনের জেল দিলেন ।

এটা আমি আমার মনে হচ্ছে । আমার তো মনে হয় আমার যা মনে হচ্ছে বিচারপতি ও সেই ভাবেই করেছে।
 আপনাদের কি মনে হয় ? )



নির্দোষ ধনঞ্জয়ের সেই কথা মাথায় রেখে বিচারপতি সঞ্জয়ের বিষয়ে এই রায় দান করেছেন। 
কারণ সিবিআই যে বিচারপতির কাছে প্রমাণ তুলে ধরেছে তা স্পষ্ট নয় কারণ ডিএনএ টেস্টে একাধিক প্রমাণ পাওয়া গেছে তাই বিচারপতি রায়দান করতে গিয়ে দ্বন্দ্বে পড়ে গিয়েছেন।

 বিচারপতির মনেও প্রশ্ন জেগেছে সত্যি কারের কি ধনঞ্জয় দোষী?
 সঞ্জয় বলছে সে দোষী নয়। 
যার কারণে ভবিষ্যতের জন্য তোলা থাকল কেস টি ।
আবার যদি কোন সময় বিচার প্রক্রিয়া নতুন করে শুরু হয়। নতুন টেকনোলজিতে তদন্ত শুরু হয় আসল অপরাধীরা ধরা পড়তেও পারে এবং সাধারণ মানুষের মনের ইচ্ছে পূরণ হতেও পারে।

 ধন্যবাদ পুরো পড়ার জন্য আপনার মত তুলে ধরবেন কমেন্ট করবেন।
 আপনার মূল্যবান মতামত।
 বিচারপতি কি ঠিক করেছে না ভুল করেছে ?

১৬ জানু, ২০২৫

তলোয়ার

তলোয়ার

নিয়মিত যুদ্ধ অভ্যাস করার জন্য এই তলোয়ারটি কিনতে পারেন বাড়িতে বসে অনলাইনে অর্ডার দিন বর্তমান সময়ে ডেলিভারি ফ্রি।

 অনেক কম দাম অফারটি সীমিত সময়ের জন্য জিনিসটি আপনার পছন্দ হবে।

 এর লম্বা চওড়া এবং এর ডাব অনেক উন্নত খুবই কম দাম এটি আপনার মনের মতো আশা করি হবে নিচের লিংকে ক্লিক করে ভালো করে পরখ করে দেখে নিন এবং বুঝে শুনে অর্ডার দিন

১৫ জানু, ২০২৫

স্টিলের তলোয়ার 41 ইন্চি

স্টিলের তলোয়ার 

শত্রুমুক্ত হতে শত্রুর সঙ্গে লড়াই করতে নিজেকে নিজের পরিবারকে সুরক্ষিত করতে এই স্টিলের তলোয়ার নিয়ে অভ্যাস করতে পারেন এটি আপনার জীবনকে সুরক্ষিত করে।

 শত্রুর হাত থেকে আপনার পরিবারকে আপনি বাঁচাতে পারেন। 
এবং আপনার পরিবারের সদস্যদের যুদ্ধ অভ্যাস শেখাতে পারেন এটি একটি চমক পদ কম দামে পাবেন।

বাড়িতে বসে অর্ডার করুন এমাজন লিংকে ক্লিক করে অনেকটাই ছাড় দেওয়া হয়েছে সীমিত সময়ের অফার চলছে।

অফারটি শেষ হতে পারে তাড়াতাড়ি তাই আর খন বিলম্ব না করে বাড়িতে বসে অর্ডার দিন আর পেয়ে যান আপনার মনের মতো কাঙ্খিত এই জিনিসটি

১২ জানু, ২০২৫

কুঠার কুড়ুল কোদাল ঘরোয়া কাজের বিভিন্ন জিনিস কিনুন

বিভিন্ন রকমের ঘরোয়া অস্ত্রশস্ত্র কাজের জন্য ব্যবহার করুন।

কুঠার স্টিলের তৈরি ওজন আছে ৫৬৭ গ্রাম যেদিন পোস্ট করা হয়েছে সেদিন যদি অনলাইনে কিনেন amazon থেকে দাম পড়বে ২৮৫৬ টাকা। দাম বাড়তে পারে কমতে পারে। যখন ক্লিক করে দেখবেন তখন যেভাবে দাম দেখাবে ওটাই দিয়েই আপনাকে কিনতে হবে।
 আপনি কি ডাব নারকেল কাটার জন্য একটি দাওলি বা কাঠারি বা ক্রাইফ খোঁজ করছেন ভালো মানের যদি পেতে চান বাড়িতে বসে আমাজনে অর্ডার করুন।

 লোহার হাতে তৈরি কাঠের ডাপ দাম এখন 597 পরে বাড়তে কমতে পারে নিচের লিংকে ক্লিক করে দিতে পারেন বাড়িতে বসেই পেয়ে যাবেন।
 আপনি কি একটি ভালো মানের ছুরি কিনতে চাইছেন মাংস কাটা যাবে। বাড়িতে এখন ছাড় আছে ফিফটি পার্সেন্ট। দাম পড়বে ১৯৯৯ টাকা। আর ইঞ্চি বাড়িতে বসে অর্ডার করুন আমাজনে। আর পেয়ে যান আপনার মনের মতো এই জিনিসটি

মনোরঞ্জন মিনি পার্ক কে প্লট সুন্দর বন

MANORANJAN Mini park Kplot  মনোরঞ্জন মিনি পার্ক কে প্লট মনোরঞ্জন মিনি পার্ক কেপ্লট এটির প্রথমে নাম ছিল।  প্রথমে আরতি মিনি পার্ক মানে আরতি রা...