728.90

৩১ অক্টো, ২০২২

কোয়াটার পাউরুটি, দেব গম্বুজ পাউরুটি ,গরিবের পাউরুটি, সালাই রুটি।

কম দামে বিশেষ করে গরিবরা প্রতিদিন সকালে চায়ের দোকানে চা আর রুটির চায়ের সঙ্গে ডুবিয়ে খেতে পছন্দ করে এই রুটিটি, 

এই রুটিটির নাম বিভিন্ন আঞ্চলিক ভাষায় আছে, আমার জানা এই রূটি অনেকে কোয়ার্টার ,
দেব গম্বুজ ,
গরিবের পাউরুটি এবং সালাই রুটি নামেও ডাকে।

 বর্তমান এই রুটি, আমি যখন পোস্ট করছি কয়েকদিন আগে পাঁচ টাকা দাম ছিল পার পিস,
 এখন গ্রামাঞ্চলে নয় থেকে 10 টাকা শহরে ৮ টাকা বিক্রয় হচ্ছে এখন এবং গরম চায়ে ডুবিয়ে গরম দুধে ডুবিয়ে খেতে ভারি মজা গরিবের পাউরুটি হিসেবে পরিচিতি বেশি।

হিন্দু অর্থ হিন্দু কাদের বলে

1-হিন্দু কারা
"হিন্দু" শব্দের উৎপত্তি "হীনম দুষ্যতি ইতি হিন্দু" থেকে হয়েছে, অর্থাৎ যে অজ্ঞানতা ও হীনতাকে ত্যাগ করে, তাকেই হিন্দু বলে, হিন্দু শব্দ হাজার হাজার বছর প্রাচীন, সংস্কৃত শব্দের থেকে এসেছে, যদি সন্ধি বিচ্ছেদ করা হয় তাহলে পাওয়া যাবে
হীন+দু-হীন ভাবনা+থেকে দূর, অর্থাৎ যে হীন ভাবনার থেকে বা দুর্ভাবনা থেকে দূরে থাকে বা মুক্ত থাকে তাকেই হিন্দু বলে, আমাদের বারবার মিথ্যা বলা হয় যে মুঘলরা হিন্দু শব্দটা দিয়েছে, যেটা সিন্ধু থেকে "হিন্দু" হয়েছে, যেটা হিন্দুদের ভুল বোঝানো হয়েছে।

2
কোথা থেকে এসেছে এই হিন্দু শব্দ আর কোথা থেকেই উৎপত্তি
হিন্দু শব্দ বেদ থেকেই উৎপত্তি হয়েছে, কিছু লোক বলে সিন্ধু শব্দ থেকে হিন্দু শব্দটি এসেছে, আর এটি ফারসি শব্দ, কিন্তু এরকম কিছুই নয়, এটা শুধু মিথ্যা প্রচার, আমাদের বেদ ও পুরাণেও হিন্দু শব্দের উল্লেখ পাওয়া যায়, বিশদে জানা যাক হিন্দু শব্দের উৎপত্তি কোথা থেকে এসেছে, "ঋগ্বেদের বৃহস্পতি অগ্যমে" হিন্দু শব্দের উল্লেখ এইরকম
"হিমালয়ং সমারম্ভম যাওদ্ ইন্দুসরোবরং তং দেব

 3-দেশং হিন্দুস্তানং প্রচক্ষতে" অর্থাৎ
হিমালয় থেকে ইন্দু সরোবর পর্যন্ত বিস্তৃত।
 দেবনির্মিত দেশকে হিন্দুস্থান বলা হয়, শুধু বেদ নয় শৈব গ্রন্থেও হিন্দু শব্দের উল্লেখ এইরকম করা হয়েছে,,,, হীনম চ হিন্দুরীত্যুচ্চ দুষ্যতেব তে প্রিয়ে, অর্থাৎ যে অজ্ঞানতা ও হীনতাকে ত্যাগ করে তাকেই হিন্দু বলা হয়, এইরকম প্রায় একই কথা "কল্পদ্রুমে" লেখা আছে, হীনম দুষ্যতি ইতি হিন্দু, অর্থাৎ অজ্ঞানতা হীনতা ত্যাগ করা ব্যক্তিকেই হিন্দু বলা হয়,

4-পারিজাত হরণে হিন্দুকে কিছুটা এইরকম ভাবে ব্যক্ত করা হয়েছে
"হিনাস্তি তপসা পাপাং দৈহিকাং দুষ্টং, হেতিভি: শত্রুবর্গ স চ হিন্দুরভিধিয়তে" অর্থাৎ যে নিজের তপস্যার দ্বারা দুষ্ট ও শত্রুর পাপ নাশ করে সেই হলো হিন্দু, মাধব দীগ্বিজয়ে হিন্দু শব্দের ব্যাখ্যা কিছুটা এইরকম উল্লেখ করা হয়েছে
ওমকারামন্ত্রমুলাধ্যায়া পুনর্জন্ম দৃঢ়াশ্চয় গৌভক্ত ভারত গরুহিন্দুহিসন দুষক, অর্থাৎ যে ওমকারকে ঈশ্বরীও শব্দ মানে, কর্মে বিশ্বাস করে, গো-পালক হয়, অশুভ অধর্মকে দূরে রাখে সেই হিন্দু হয়, 

5 -শুধু এটাই নয় আমাদের ঋগ্বেদে হিন্দু । নামের অনেক পরাক্রমী ও দানবীর রাজার নাম উল্লেখ আছে, যারা 46 হাজার গোমাতা দানে দিয়েছিল, আর "ঋগ্বেদ মন্ডলেও" এর উল্লেখ আছে, অশুভ ও অধর্মকে সর্বদা দূর করার প্রয়াসকারীকে, ও সনাতন ধর্মের পালন পোষণকারীকে হিন্দু বলা হয়, 
"হিনস্তু দুরিতাম ।

সংগৃহীত

২১ অক্টো, ২০২২

দুর্নীতি মুক্ত রাষ্ট্র গড়তে পড়ুন

 দুর্নীতি ঘুষ হয়রানি থেকে মুক্ত হতে গেলে ।
ভারতের সমস্ত সরকারি প্রশাসনিক দপ্তরে বিশেষ করে পুলিশ জমি দপ্তর এইসব কর্মচারীদের শরীরের ভেতরে মাইক্রোচিপ অডিও লোকেশন সিস্টেম চিপ লাগানো হোক ।
অনেক দুর্নীতি কমবে ,
এদের সমস্ত যাবতীয় তথ্য সরকারি ভারতীয় সার্ভারে মজুদ থাকবে। এবং চোখের মনিতে মাইক্রো ক্যামেরা ফিটিং করলেও ভালো হবে
 যা শুধুমাত্র প্রয়োজন পড়লে এই সার্ভারের সমস্ত কিছু ডিটেলস সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি প্রধানমন্ত্রী এবং রাষ্ট্রপতি দপ্তর পরীক্ষা করতে পারবে। 
এবং যদি সম্ভব হয় ভারতবর্ষ প্রতি রাজ্যে বিশেষ করে পুলিশের পুরো দায়িত্বটি হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির একটি কমিটি গড়ে তাদের হাতে রাখা উচিত। তাহলে পুলিশ নিরপেক্ষভাবে কাজ করতে পারবে।
যদি এই সার্ভার কেউ হ্যাক করে বেআইনিভাবে তাহলে তাকে তৎক্ষণাৎ ফাঁসি এবং তার পুরো পরিবারকে ১০০ বছরের জেলে বন্দি রাখা হবে। আপনাদের কি মত ?

১৮ অক্টো, ২০২২

আত্মা হলো অবিনশ্বর

পৃথিবীতে সমস্ত প্রাণী দেহই নশ্বর ।
দেহ হল পচনশীল যার শেষ আছে।
 মৃত্যুই চিরসত্য ।
দেহের মধ্যে যে প্রাণ থাকে যা জীবন্ত মনে হয় সেই প্রাণ হলো অবিনশ্বর ,যার অপর নাম আত্মা।
 আত্মার মৃত্যু নেই।
 আত্মার পুনর্জন্ম হয়।
 আমাদের এই ব্রহ্মাণ্ডে লক্ষ কোটি গ্লাকসি আছে, আত্মা বিভিন্ন গ্যালাক্সিতে বিভিন্ন সময় কোটি কোটি বছর বিচরণ করতে করতে জন্ম নেয়।
 পুরানো পোশাক ছেড়ে যেমন আমরা নতুন পোশাক ধারণ করি ,
আত্মাও পুরনো পচনশীল দেহ ছেড়ে নতুন দেহে প্রবেশ করে ।
ওম নমঃ শিবায়।

দুঃখ

দুঃখ হল সুখ সাধের মসলা।
 যদি দুঃখ মসলা সুখ সাধে না মেশানো হয় তাহলে সুখ স্বাদের কোন অনুভব করা যাবে না।
দুঃখ মসলা ছাড়া, সুখ সাধের ভালো মন্দ বিচার করা যাবে না

দুঃখ হলো সুখ সাধের মসলা দুঃখ মসলা না থাকলে সুখের স্বাদ পাওয়া যায় না।

আপনি কি মানুষ্য জীবনের ঘাত প্রতিঘাতে খুবই দুঃখ পান তাহলে এই কথাগুলি মেনে চলুন দুঃখ আর আসবে না মনে ।
ভগবান কৃষ্ণ বলেছেন পরিবর্তনই সংসারের নিয়ম,
আপনি যদি বড় কোন দুঃখ বা সুখ পান তা আপনার ভাগ্যে আগে থেকেই বিধাতা লিখে দিয়েছিল ।
আর ছোটখাটো ঘনঘন দুঃখ আর সুখ পান তাহলে আপনার নিজের কর্ম দোষেই তা হয়।
দুঃখ পেয়ে আপনি যদি মানসিকভাবে শারীরিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়েন ভেঙে পড়েন সেটাই আপনার জীবনের চরম ব্যর্থতা বলে প্রমাণ হয়।
 যখন দুঃখ আসবে সেটাকে যদি আপনি জীবনের অল্প সময়ের অভিনয়ে বলে অভিনয় করে যান তাহলে আপনার বা আপনি ততটা ভেঙে পড়বেন না। 
প্রকৃতি যদি আপনাকে জোর করে থামিয়ে দেয় তার পরে আবার নতুন জীবন শুরু হবে তাই এ নিয়ে মনে দুঃখ করে লাভ নেই ।
শরীর নশ্বর আমাদের আত্মা অবিনশ্বর এর মৃত্যু নেই। 
একটি পুরনো পোশাক ছেড়ে আরেকটি নতুন পোশাক পরার নামই জীবন।

২১ নভে, ২০২১

কৃষি আইন তিনটিতে কি ছিল যা প্রত্যাহার করল মোদি সরকার দেখুন ও পড়ুন বুঝুন।

1- অত্যাবশ্যক পণ্য আইন’ বা ‘দ্য এসেনশিয়াল কমোডিটিজ (অ্যামেন্ডমেন্ট) অ্যাক্ট।

 2 -কৃষি পণ্য লেনদেন ও বাণিজ্য উন্নয়ন আইন’ বা ‘ফারমার্স প্রডিউস ট্রেড অ্যান্ড কমার্স- (প্রমোশন অ্যান্ড ফ্যাসিলিয়েশন) অ্যাক্ট।

 3- কৃষক সুরক্ষা ও ক্ষমতায়ন {মূল্য এবং কৃষি পরিষেবাসংক্রান্ত} আইন’ বা ‘ফারমার্স {এমপাওয়ারমেন্ট অ্যান্ড প্রোটেকশন} অ্যাগ্রিমেন্ট অন প্রাইস অ্যান্ড ফার্ম সার্ভিসেস অ্যাক্ট>

কেন্দ্র সরকারের দাবি ছিল, মূলত তিনটি উদ্দেশ্য পূরণের জন্য এই তিনটি কৃষি আইন কার্যকর করা হচ্ছে।

 প্রথমটি  কৃষিক্ষেত্রে ফড়িয়া বা দালালদের আধিপত্য কমিয়ে কৃষকের আয় বাড়ানো।

 দ্বিতীয়টি -হচ্ছে রাজ্যগুলোতে চুক্তিভিত্তিক চাষের ব্যবস্থা আইনসিদ্ধ করা য়

তৃতীয়টি হচ্ছে কৃষিপণ্য বিপণন নিয়ে যে আইন রয়েছে, তা দূর করে আন্তরাজ্য কৃষিপণ্যের অবাধ বাণিজ্যের রাস্তা খুলে দেওয়া)

অত্যাবশ্যক পণ্য {সংশোধনী} আইনের মাধ্যমে বেসরকারি সংস্থাগুলোকে সরাসরি কৃষকদের থেকে কৃষিপণ্য কিনে মজুত ও বিক্রির অধিকার দেওয়া হয়। 

আন্দোলনকারী কৃষক এবং বিরোধীদের অভিযোগ, এই আইন আসলে সরকারি সহায়ক মূল্য তুলে দেওয়ার গোড়াপত্তন। কৃষকের উৎপাদিত কৃষিপণ্য কেনার দায় সরকার নিজেদের মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলতে চাইছে। আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়, বর্তমানে সরকার কৃষকদের যে পরিমাণ সহায়ক মূল্য দেয়, তা বেসরকারি সংস্থা বা কোনো ব্যবসায়ী দেবে না। 

_তা ছাড়া সরকার চাল, ডাল, গম, ভোজ্যতেল, তৈলবীজ ইত্যাদি অত্যাবশ্যকীয় পণ্য মজুতের ঊর্ধ্বসীমা বলে কিছু না রাখায় অত্যাবশ্যকীয় পণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা ঘুরপথে চলে যাবে বড় ব্যবসায়ীদের হাতে/

বিতর্কিত কৃষি আইনে নতুন আইনে একসঙ্গে খামারের পণ্য বিক্রয়, মূল্য নির্ধারণ ও সংরক্ষণ সম্পর্কিত নীতিগুলো শিথিল করা হয়। এ নীতিগুলো কয়েক দশক ধরে ভারতের কৃষকদের মুক্ত বাজার থেকে রক্ষা করেছে। সবচেয়ে বড় পরিবর্তনগুলোর মধ্যে একটি হলো, আইনে কৃষকদের পণ্যগুলো সরাসরি বেসরকারি ক্রেতাদের কাছে বাজারমূল্যে বিক্রি করার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। অধিকাংশ কৃষক বর্তমানে তাঁদের বেশির ভাগ পণ্য সরকারনিয়ন্ত্রিত পাইকারি বাজারে বিক্রি করে।

 এ আইনে ক্রেতারা ভবিষ্যতে বিক্রির জন্য চাল, গম ডালের মতো খাবার মজুত করার অনুমতি পাবেন, যা আগে সরকারি-অনুমোদিত এজেন্টরা করতে পারত,

বিক্ষোভকারী বলছে, কৃষিপণ্য বিক্রয় এবং উচ্চ ভর্তুকির ভারতের কঠোর আইন কয়েক দশক ধরে কৃষকদের বাজার শক্তি থেকে রক্ষা করেছে, তাই এটি পরিবর্তন করার দরকার নেই.

কিন্তু সরকারের যুক্তি ছিল, ছোট কৃষকদের চাষকে লাভজনক করার সময় এসেছে এবং নতুন আইনে তা করা সম্ভব হবে।

মোদি তাঁর বক্তৃতায় বলেছেন, দেশের ছোট কৃষকদের কথা ভেবেই তিনটি কৃষি বিল আনা হয়েছিল। দেশের কৃষক সংগঠন, কৃষি অর্থনীতিবিদদের এই দাবি বহুদিনের।

ভারতীয় কিষান ইউনিয়ন( BKU )নেতা রাকেশ টিকাত বলেছেন, বিতর্কিত কৃষি আইন দেশটির পার্লামেন্টে বাতিল হলেই কেবল তাঁদের চলমান আন্দোলন প্রত্যাহার করা হবে/

এদিকে মোদির সমর্থনে টুইট বার্তায় অমিত শাহ বলেছেন, কৃষি আইন নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ঘোষণা এক দৃষ্টান্তমূলক পদক্ষেপ।

এই ছিল নতুন কৃষি আইন যা প্রত্যাহার হয়েছে।

এই আইনের কিছু ভালোমন্দ পর্য আলোচনা করছি সরকার চাইছিল সারা ভারতবর্ষের শতকরা মাত্র 6 জন কৃষক ন্যূনতম তার মনের মতন কৃষি পণ্যের দাম পায় সাথে সারা ভারতবর্ষের ছোট-বড় সমস্ত কৃষকরা তারা তাদের মনের মতো নিজের ইচ্ছায় যেকোনো ব্যবসায়ীকে তাদের ফসল মনের মত দাম পেতে বিক্রি করতে পারে সেই স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছিল নতুন কৃষি আইনে এবং তার সাথে সরকার ও ন্যূনতম দাম দিয়ে ফসল কিনবে।

 সকলের এটা নিয়ে ভয়ের কোন কারণ নেই কিন্তু তারপরে কৃষকদের যেসব বড় বড় মান্ডিতে ধান বিক্রয় করতে হয় সেখানে একটা টাকা দিতে হয়।

 কৃষকদের এই নতুন আইনের ফলে সেই মান্ডি গুলো সব বন্ধ হয়ে যাবে আবার যারা আন্দোলন করছে তাদের যুক্তি ভবিষ্যতে যদি কৃষক তার ইচ্ছামতো যেকোনো ব্যবসায়ীকে ফসল বিক্রি করে আর সরকার সরাসরি কৃষকের থেকে ফসল না কেনে তাহলে হয়তো ব্যবসায়ীরা জোট বেঁধে তাদের মনের মত দাম নির্ধারণ করবে এবং কৃষকদের থেকে কম মূল্যে ।

এবং সরকারের হাত কৃষকদের মাথার উপর থেকে উঠে যাবে তাতে কৃষকদের ক্ষতি হতে পারে।

 এই কারণে কৃষক আন্দোলন তবে এই কৃষক আন্দোলন সারা ভারতবর্ষের মধ্যে মাত্র 2---3 টি রাজ্যের লোকেরা বেশি করেছে অন্যান্য রাজ্যের লোকেরা এই কৃষি আইন নিয়ে সেভাবে প্রতিবাদ করেনি

। তবে আমার মতে কেন্দ্র সরকারের উচিত ছিল প্রতি পাড়ায় পাড়ায় বিভিন্ন ভাষাভাষী এলাকায় সেই ভাষাতে মাইকিং করে পোষ্টার দিয়ে বাংলায় বড় বড় হরফে লিখে পুরনো কৃষি আইন এবং সুবিধা এবং নতুন তিনটি কৃষি আইনের সুবিধা সম্পর্কে জানানো উচিত ছিল

 প্রতি ছোট-বড় কৃষকদের গ্রামগুলোতে এই নতুন তিনটি কৃষি বিল ভারতের 100 জনের 90 জন কৃষক জানিনা আইনটিতে কি ছিল তার সুবিধা কি এটা কেন্দ্র সরকারের অপদার্থতা তাদের কর্মচারীদের অপদার্থতা আসলে বর্তমান দিনে সরকারি অফিসে চাকরি পায় বেশিরভাগ অযোগ্যরাই চাকরি পায় যার কারনে দেশের হাল এইরকম ।

যেকোনো নতুন আইন বের হলে তা পাড়ায় পাড়ায় সারা গ্রামে প্রতিটা মানুষকে মাইকিং করে জানানো উচিত আইন সম্পর্কে মানুষ যদি না জানে জানতে পারে তাহলে সে আইনের মূল্য কি থাকবে আসলে এটি প্রতিটি রাজ্য সরকার এবং কেন্দ্র সরকারের ব্যর্থতা এখানে প্রমাণ করে বুদ্ধিহীন সরকার চালাচ্ছে।



মনোরঞ্জন মিনি পার্ক কে প্লট সুন্দর বন

MANORANJAN Mini park Kplot  মনোরঞ্জন মিনি পার্ক কে প্লট মনোরঞ্জন মিনি পার্ক কেপ্লট এটির প্রথমে নাম ছিল।  প্রথমে আরতি মিনি পার্ক মানে আরতি রা...