প্রায়সই মানুষের মধ্যে আতংক তৈরি হয়
বিছে, বোলতা, মৌমাছি, ভিমরুল এইসমস্ত বিষাক্ত পোকাতে হুল ফোটালে মারাত্মক যন্ত্রণা ছাড়াও বিভিন্ন শারীরিক উত্সর্গ দেখা যায় , যেমন কাঁকড়া বিছে কামড় দিলে ,
পেশি যন্ত্রণা
চোখ মুখ ঘাড় যন্ত্রণা
প্রস্রাব পায়খানার সমস্যা
বোমি মুখে ফেনাও আসতে পারে
শ্বাস প্রশ্বাসের অসুবিধা
এলার্জী ঘাম হবে ।
এদের বিষাক্ত দংশন থেকে জালা যন্ত্রণা
থেকে তাড়াতাড়ি মুক্তি পেতে Silicea 200 , এই ওষুধ মাটি থেকে তৈরি হয় নদির কুল থেকে বালিমাটির থেকে ।
এই ওষুধ 10 মিনিট অন্তর এক ফোঁটা করে
তিন বার জিভে ফেলে খাওয়া তে হবে,
দশ মিনিট অন্তর এক ফোঁটা করে মোট তিন বার ।
আধ ঘন্টার মধ্যেই সুস্থ হয়ে উঠবে রোগী
অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত,
Silicea 200 , হোমিওপ্যাথিক ওষুধের দোকানে মাত্র দশ টাকার চাইলে দেবে ।
tiranjankhatua.blogspot.com এই ব্লগে আপনারা দারুন দারুন সব খবর পাবেন যেমন চিটফান্ড টাকা ফেরত এর জন্য অনলাইনে বিভিন্ন কোম্পানির মাল কেনাকাটা কম দামে আরো মজার মজার খবর পাবেন।
728.90
১৩ আগ, ২০১৭
কাঁকড়া বিছে বোলতা মৌমাছির হাত থেকে মুক্তি মাত্র আধা ঘন্টায় এক টাকায় পড়ুন,
১২ আগ, ২০১৭
চুলকাটা ভূত কিছু কিছু রাজ্যে এখন এটাই আতংক জানুন সত্য
কয়েক দিন ধরেই আতংক ছড়াচ্ছে ভারতের বেশ কিছু রাজ্যে ,
মেয়েদের মাথার চুল কেটে নিচ্ছে এবং অজ্ঞান হয়ে যাচ্ছে , পুলিশ খুঁজেই পাচ্ছে না অপরাধীদের,
তবে কিছু জায়গা থেকে খবর এসছে ।
চায়না পোকা চুল কেটে খাচ্ছে ,পোকা গুলো হাওয়ায় উড়ে এসে মেয়েদের মাথার চুলে বসে হুল বা কামড় দিলেই
মেয়েরা জ্ঞান হারাচ্ছে , জ্ঞান ফিরলেই
দেখছে চুল কাটা ।হঠাত্ করে এই কাজ
হচ্ছে,
মনে হচ্ছে কোনও ভুত বা কোনও অলৌকিক শক্তিই করছে ।তবে এ বিষয়ে আরও খোঁজ খবর চলছে ।
বর্তমান যুগে এইসব বিষয়ে ভুতের ভয় পাওয়ার কোনও কারনই নেই ।
৬ আগ, ২০১৭
আবেদন যাত্রা চিটফান্ডে গরিব আমানত কারিদের উচ্চ আদালতের পথে
চিটফান্ডকাণ্ডের কোটি কোটি চরম দুর্দশা গ্রস্ত গরিব এজেন্ট গরিব আমানত কারিরা আদালতের কাছে বিচার চাইবার পরিকল্পনা নিয়েছে। কয়েক কোটি প্রতারিত মানুষ মিছিল করার পর কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির কাছে দরবার করবেন। এরজন্য প্রধান বিচারপতির কাছে আগাম চিঠিও দিয়েছে , এই কর্মসূচির নাম দেওয়া হয়েছে ‘আবেদন যাত্রা’।
চিটফান্ড সুরক্ষা মঞ্চের এই উদ্যোগে আগামী ২২ আগস্ট। পশ্চিমবঙ্গসহ দেশের ১৯টি রাজ্য থেকে চিটফান্ড কেলেঙ্কারিতে প্রতারিত লক্ষ্য লক্ষ্য মানুষ ওইদিন শহরে জড়ো হবেন। তাঁরা শিয়ালদহ ও হাওড়া স্টেশন থেকে দুটি বড় মিছিল করে এসে প্রথমে ধর্মতলার রানি রাসমণি অ্যাভিনিউয়ে জড়ো হবেন। তারপর সেখানে হবে জনসভা। সেই সভার শেষে চারজনের এক প্রতিনিধিদল হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি নিশীথা মাত্রে’র কাছে গিয়ে কড়জোড়ে মিনতি করে বেঁচে থাকার বিচার চাইবেন। এজন্য প্রধান বিচারপতির কাছে সংগঠনের তরফে কিছুদিন আগে চিঠিও দেওয়া হয়েছে। আনুষ্ঠানিকভাবে না জানলেও হাইকোর্ট সূত্রে উদ্যোক্তারা খবর পেয়েছেন, এত মানুষের সমস্যার কথা বিবেচনা করে প্রধান বিচারপতি হয়তো তাঁদের মুখোমুখি সাক্ষাতের জন্য কিছুক্ষণ সময় দিতে পারেন। তবে পুলিশের কথা ভেবে উদ্যোক্তারা এই কর্মসূচি নিয়ে এখনই শোরগোল তুলতে চায় না। কলকাতা পুলিশ শেষ পর্যন্ত তাঁদের এই কর্মসূচি নিয়ে বেঁকে বসবে কি না, তা এখনও টের পাননি তাঁরা। প্রতারিতদের গচ্ছিত অর্থ ফেরতের উপায় নিয়ে এক অভিনব প্রস্তাব। সেই প্রস্তাব কার্যকর করার ক্ষমতা একমাত্র আদালতেরই আছে বলে মনে করছেন উদ্যোক্তারা। এজন্য তাঁরা বিভিন্ন রাজ্যের ভুক্তভোগী মানুষকে জড়ো করে কার্যত প্রধান বিচারপতির বিবেচনা প্রার্থনা করবেন। দরবারের সময় তাঁর সবুজ সংকেত পেলে পরবর্তীকালে সংগঠনের তরফে আদালতে আবেদন জানাবেন তাঁরা। প্রস্তাবটি হল, দেশের যে সব চিটফান্ড সংস্থার বিরুদ্ধে আদালতের নির্দেশে কেন্দ্রীয় বা রাজ্যের এজেন্সিগুলি বছরের পর বছর ধরে তদন্ত চালাচ্ছে, তাদের বাজেয়াপ্ত হওয়া যাবতীয় সম্পত্তি হাইকোর্টের অভিভাবকত্বে ৭০ শতাংশ কেন্দ্র ও ৩০ শতাংশ রাজ্য সরকার চলতি বাজারদরে কিনে নিক। এই অর্থ হাইকোর্টের কাছে জমা দেওয়ার পর তা উচ্চ আদালতে নিযুক্ত কমিটির মাধ্যমে আমানতকারীদের ফিরিয়ে দেওয়া হোক। তদন্ত বা বিচার চলার পাশাপাশি এই টাকা ফেরানোর প্রক্রিয়ার জন্য কেন্দ্র ও রাজ্য সরকার একটি সমন্বয় কমিটি গঠন করুক—প্রধান বিচারপতির কাছে এমনটাই আরজি জানাতে চান উদ্যোক্তারা। এই দাবির পাশাপাশি সপ্তাহে অন্তত তিনদিন চিটফান্ড মামলাগুলির শুনানি এবং এই প্রতারণার কারণে হতাশায় আত্মহত্যার পথ বেছে নেওয়া ১৬৩ জন আমানতকারী ও এজেন্টের পরিবারকে ১০ লক্ষ টাকা করে ক্ষতিপূরণের আবেদনও তাঁরা জানাতে চান হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির কাছে।
কেন তাঁরা এই ব্যতিক্রমী সিদ্ধান্ত নিলেন, তার ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে সুরক্ষা মঞ্চের সম্পাদক সুবীর দে বলেন, মামলার দীর্ঘ সময়ের কারনে গোটা দেশে এই বিশাল কেলেঙ্কারিতে ভুক্তভোগী কোটি কোটি মানুষ। তাঁদের ধৈর্যের বাঁধ ভাঙছে। সেই কারণেই সেদিন রোজভ্যালি কোম্পানির হোটেল ভাঙচুর হয়েছে। আমরা এই ধরনের আইন হাতে তুলে নেওয়ার পক্ষপাতী নই। কিন্তু আইনের মাধ্যমে যাতে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষ সুরাহা পান, সেজন্য কেন্দ্র বা রাজ্যের সরকারগুলি সেভাবে আগ্রহী নয় বলেই আমাদের মনে হয়েছে। তাই আমাদের একমাত্র ভরসার জায়গা আদালত। বিচার ব্যবস্থাই একমাত্র পারে এই সমস্যার সমাধান করতে। সর্বোপরি, বাজেয়াপ্ত হওয়া সম্পত্তি বিক্রি করতে গিয়ে কোর্ট নিযুক্ত কমিশনও উপযুক্ত দাম পাচ্ছে না বলে শুনছি। এই সব বিষয়গুলি মাথায় রেখেই আমরা প্রধান বিচারপতির দ্বারস্থ হতে চাইছে ।
এই ফ্রমের চিত্র গুলো প্রিন্ট আউট করতে পারেন ।
এই সিদ্ধান্ত কি সঠিক হবে আপনাদের মত কি ?
৮ জুল, ২০১৭
গো হত্যার অভিশাপ ই ইন্দ্রা গান্ধী (খানের) মৃত্যুর কারন কে দিয়েছিল শাপ পড়ুন ,
পৃথিবীর পুণ্য ভূমি, স্বর্গ ভূমি,এই ভারত বর্ষ ।
এখানে দেবতাদের বাস বলে মানা হয় ।
আদি মুনিঋষিদের অভিশাপ সত্য ই ছিল হতো ।
সাল টি ছিল 1966 তখন ভোটে জেতার জন্য কৃপাত্রী মহারাজের কাছে ইন্দ্রা খান (গান্ধী) আশীর্বাদ চাইতে যান ।
কৃপাত্রী জী ইন্দ্রাকে বললেন আশীর্বাদ দিতে পারি কথা দাও প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর, ভারতীয় সমস্ত গো হত্যার কসাই খানা এবং গো হত্যা বন্দ করতে হবে ।
তত্কালীন ভোটে জেতার লোভে কৃপাত্রী মহারাজের কাছে প্রতিশ্রুতি বদ্ধ হন ইন্দ্রা, ভোটে জেতার আশীর্বাদ ও দেন কৃপাত্রী জী ।
কিন্তু নেহরু বা গান্ধী বংশের রক্তেই ছিল না কথা রাখার,
যেখানে ভোটের আগে 15000 গো হত্যা হতো ইন্দ্রা ভোটে জেতার পর গো হত্যা বেড়ে দাঁড়ায় 60 হাজার ।
কৃপাত্রী জি প্রায় এক লক্ষ মুনিঋষিদের নিয়ে সংসদ ভবনের সামনে আন্দলন করেন দাবি করেন অবিলম্বে গো হত্যা বন্দ করতে হবে , কিন্তু হায় বেইমানি যাদের রক্তে , তারা কি শোনে সাধুর বচন
ওইদিন ছিল গোপাঅষ্টমি ইন্দ্রার নির্দেশে
হাজার হাজার সাধু সন্ন্যসী দের উপর নৃশংষ ভাবে বুকে ও মাথায় গুলি চালনোর নির্দেশ দেন মিথ্যা বাদী ইন্দ্রা ।
ওই দিন কৃপাত্রী জী ইন্দ্রাকে শাপ দিয়ে দেন, বলেন যে ভাবে তুই আমাদের উপর গুলি চালিয়ে মারলি ,
ঠিক একিই ভাবে তোকে ও মরতে হবে ।
এবং একদিন নৃশংষ গোহত্যা কারিরা পৃথিবী থেকে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে ।
বাস্তবে যেইদিন ইন্দ্রাকে গুলিতে ঝাঁঝরা করে দেয় ওই দিন টি ও ছিল গোপা অষ্টমী ।
তাহলে পাঠক জী আপনার কি মত অভিশাপেই কি এই ভাবে মৃত্যু হলো ?
২৭ মে, ২০১৭
ইন্দিরার আমলে ও গো হত্যা বন্ধের আন্দলন শুরু হয়েছিল কি নৃশংষ ভাবে আনন্দোলন কারিদের দমন করেছিল পড়ুন,
1966 সালে গোহত্যা বন্ধের আন্দলোন করার জন্য হাজার হাজার সাধু সন্ন্যাসিদের, ইন্দ্রাগাঁধী (খান) নির্দেশে নৃশংষ ভাবে গুলি করে মেরে ছিল, সেই ইতিহাস চাপিয়ে রাখা হয়েছিল ।পড়ুন হিন্দু বিরোধী ইন্দিরা মন্ত্রী থাকায় নৃশংষ কথা,
ইন্দিরার সরকার প্রথম থেকেই হিন্দু ধর্ম হিন্দু দের পছন্দ করতো না , তবে সামনা সামনি বিরোধিতা করতো না পিছন দিয়ে ছুরি মারত হিন্দু দের , গো রক্ষা মহাঅভিজান সমিতির ততকালিন মন্ত্রীদের মধ্যে একজন পুরো ঘটনার ইতিহাস এবং লেখক আচার্য সোহনলাল রামরংঙের মতে 7 নভেম্বর 1966 সালে সকাল আঠ টার সময় থেকে সংসদের বাইরে লোকজন জমা হতে শুরু করে ওই সময় কার্তিক মাস শুক্ল পক্ষ অষ্টমী তিথি ছিল, গোপাঅষ্টমি নামে পরিচিত, গো রক্ষা সমিতির সঞ্চালক সনাতন করপাত্র মহারাজ সত্যাগ্রহ আন্দলন শুরু করেছিল। করপাত্র মহারাজের নেতৃত্বে জগন্নাথ পুরি, যোতীষপিঠ, দারকা পিঠের শংকরাচার্য, বল্লভ সম্প্রদায় , রামানুজ সম্প্রদায়,মধ্য সম্প্রদায়,রামানন্দ আচার্য, আর্য সমাজ, নাথ সম্প্রদায়, জৈন, শিখ, বৌদ্ধ, আরও হাজারো সম্প্রদায়,নাগা সন্যাসি,পন্ডিত লক্ষিনারায়ণ জি , চন্দন তিলক লাগিয়ে সবাই কে , লাল কেল্লা মাঠের থেকে আরম্ভ করে পাবড়ি বাজার হয়ে পটেল চেকের পাশ হয়ে সংসদ ভবনে যাওয়ার জন্য এই বিশাল মিছিল হেঁটে যাওয়া আরম্ভ করে ,রাস্তায় উপর মানুষ ফুল বৃষ্টি করেছিল।প্রতিটা অলি গোলি ফুলের বিছানা হয়েছিল, আর্চায সোহনলাল রামরংঙের মতে এ হিন্দু সমাজের সব থেকে বড়ো ইতিহাসিক দিন ছিল, দিল্লির পুরো জায়গায় লোক ভর্তি ছিল, সংসদভবন থেকে চাঁদনি চক পর্যন্ত,মাথা আর মাথা, দেখাযাচছিল, 10 লক্ষ মানুষ তার মধ্যে মেয়েরা 20 হাজার মতো জড়ো হয়েছিল,এদের দাবি ছিল সারা ভারত বর্ষে গো হত্যা বন্ধ করার আইন করতে হবে , কিন্তু সেদিন ইন্দিরা খান এই ভারতীয় হিন্দু দের কথায় কান দেয়নি , উল্টে হাজার হাজার বন্দুক ধারি পুলিশ দিয়ে সেদিন সংসদ ভবনের বাইরে ভিড়ের উপর এলোপাতাড়ি গুলি করে আনুমানিক 10 হাজার সাধু সননাসি দের নৃশংষ ভাবে গুলি করে হত্যা করে। যারা আহত এবং যাদের শরিরের মধ্যে অল্প প্রানের স্পন্দন ছিল তাদের কেও নিহতদের সঙ্গে লরিতে নিয়ে গিয়ে মাটিতে পুঁতে দেয় নদীতে ভাসিয়ে দেওয়া হয় ।লোক প্রকাশে বলা হয় দশ বিশজন মারা গেছে ,1 লক্ষ মানুষ কে জেলে ভরা হয় ' শুধু শংকরাচার্যকে ছেড়ে দেয় মুসলিম ইন্দিরা খান গানধি ।জেলের ভেতর ঠাণ্ডার জন্য উলংগ নাগা সন্যাসিরা জেলের জানালা দরজা ভেঙে আগুন পোহাতে থাকলে , পরে কয়েক লরি কাঠ জালানি নিয়ে আসে জেল কতৃপক্ষ। পরে এই কাল নাগিনি ইন্দিরা সম্পূর্ণ নির্দোষিকে দোষী বানিয়ে পদত্যাগ করানো হয় গুলজারলাল গৃহ মন্ত্রী কে , কিন্তু এই গৃহ মন্ত্রী গো রক্ষার পক্ষেই ছিল, ইন্দিরা নিজের দোষ ঢাকতে গৃহ মন্ত্রী কে পদত্যাগ করানো হয়,পরবর্তী কালে কোনও দিন এই গৃহ মন্ত্রী কে কোনও পদে বসায়নি । আর একমাস পর বন্দি দের ছেড়ে দেয় হিন্দু দের প্রবল চাপে পড়ে । সেই দিন সাধু সন্তদের ভাষন ছিল এই কংগ্রেস সরকার বাইরের সরকার, এদের মন্ত্রী থাকার আর নেই দরকার,সংসদ ভবনের ভিতর থেকে বের করে নিয়ে আসো দেশদ্রোহিদের। কিন্তু পদ লোভী বেইমান মুসলিম ইন্দিরা হিন্দু দের উপর এভাবে অত্যাচার চালিয়েছিল, কিন্তু এই ইতিহাস এখন কার যুবকরা জানেই না , এই রকম কতশত হিন্দু নির্যাতনের ইতিহাস দাবিয়ে রাখা হয়েছে কংগ্রেসের লাল চোখ দেখিয়ে , তখন থেকে আজ পর্যন্ত গো হত্যার বিরুদ্ধে আন্দলোন চলছে ,আমি ব্যথিত, মর্মাহত, এই লেখাটি হিন্দি সংস্করণ, যদি কেউ হিন্দিতে পোস্ট চান দেব ।
জয় হিন্দু ।
১৯ মে, ২০১৭
লম্বা বড় গাছ থেকে ও বিদ্যুত্ উত্পাদন সম্ভব ।
আমি কয়েক বছর আগেই
গোল আলু , কাঁচা আম, কলা গাছে , এবং
শুধু জলে খালের জল নোনা জল পুকুর পাতালের জলেই বিদ্যুত্ তৈরি করা সম্ভব
তা আমি আমার ইউটিউবে ভিডিও করে
দেখিয়েছি ,
তবে এবারে ভাবনা টা অন্য রকম একটু ব্যায় সাপেখ্য কিন্তু একেবার মাত্র,
আপনার বাড়ির লম্বা গাছে ও কারেন্ট বা
বিদ্যুত্ তৈরি করা সম্ভব,
৩ মে, ২০১৭
বাহুবলী যে ফিল্ম টি তৈরি হয়েছে সেই মহেশমতি আজও আছে কোথায় অবস্থিত পড়ুন,
বাহুবলী ছবি তে যে মহেশমতি রাজ্যের নাম বলা হয় ,ওখানকার হেহয় বংশের রাজারা বাস করতেন ।
চেদি জনপদ রাজধানী মহেশমতি , এইটা ছিল নর্মদার তটে ইন্দোর জেলার মধ্যপ্রদেশে মহেশ্বর নামক জায়গায়
পশ্চিম রেলওয়ে খন্ড মার্গ বড়বাহা ষ্টেশন থেকে 35 36 মাইল দূরে অবস্থিত
এই মহেশমতি রাজ্য ছিল ।
মহাভারতের সময় এখানে রাজা নিলের রাজ্য ছিল যাকে সহদেব যুদ্ধ করে হারিয়েছে ।
রাজা নিল মহাভারতে যুদ্ধের সময় কৌরবদের হয়ে যুদ্ধ করেছিলেন,
এবং মারা যায় ,
বৌদ্ধ সাহিত্যে মহেশমতি দক্ষিন অবন্তী জনপদ মুখ্য নগর বলা আছে ।
বুদ্ধ কালে এই নগরি বিশ্বে নামডাক ছিল বানিজ্য কেন্দ্র হিসাবে ।
পরবতীর্কালে ওজ্জয়নির প্রতিষ্ঠা বাড়ার সাথে সাথে , এই মহেশমতির গৌরব কম হতে থাকে ।
গুপ্ত কালে পঞ্চ বিংশতি পর্যন্ত মহেশমতির উল্লিখিত ছিল, কালিদাস রঘুবংশ তে ইন্দুমতীর স্বয়ঁবর সভার প্রসঙ্গে নর্মদা তটে স্থিত তটে মহেশমতির বর্ননা আছে ।
এখানকার রাজা প্রতিপ বলা আছে ।
কালিদাসের লেখায় মহেশমতি নরেশ
কে অনুপরাজ ও বলেছে , এই সময় মহেশমতি প্রদেশ নর্মদা নদীর তটের নিকট হওয়ার জন্য অনুপ বলা হতো ।
পৌরাণিক বইতে মহেশমতি হেহয় বংশের কার্ত্ব বির্য অর্জুন অথবা সহস্র বায়ুর রাজধানী বলা আছে ।
কিংবদন্তি হয়ে আছে এই রাজা সহস্র হাতে নর্মদার জল আটকে দিয়ে ছিল ।
মহেশ্বরে ইন্দরের মহারানি অহিল্যাবাই
নর্মদার উত্তরে তটে অনেক ঘাট তৈরি করে ছিল ।
যা আজও বর্তমানে আছে ।
এই ধর্ম প্রান রানি 1767 সময় ইন্দর ছেড়ে এই পবিত্র জায়গায় বসবাস করছিলেন ।
নর্মদার তটে অহিল্যাবাই তথা হোলকর
বংশের নরেশের অনেক ক্ষত্রিয় হয়ে ছিল।
ভূতপূর্ব ইন্দর রাজধানীর অন্তরগত আধ রাজধানী এখানেই ছিল ।
এক পৌরাণিকে কথিত আছে মহেশমতি কে তৈরি করে ছিল এক মহিশমান নামক চন্দ্রবংশি নরেশ ছিল সহস্র বায়ু এর বংশধর, মহেশ্বরি নদী যা মহেশমতি বা মহিশমান নামে প্রসিদ্ধ ছিল ।
মহেশ্বর থেকে কিছু দুরে নর্মদার সঙ্গে মিলিত হয়ে ছিল ।
হরিবংশ পুরানে টিকাতে নিলকন্ঠ'
মহেশমতির অবস্থান বিংশ আর প্রুখ্স
পর্বতির মাঝখানে বিংপর উত্তরে আর প্রুখ্সের দক্ষিনে বলা আছে ।
মুম্বই ফিল্ম ইন্ডাষ্ট্রি তে তালগোল পাকাচ্ছে সব ।সবাই চিন্তায় পড়েছে ।
বাহুবলীর জয়জয়কার দেখে ।
বলিউড কোনও সময় যোগ্য ব্যাক্তি
কে ভালো কাজ করার দায়িত্ব ই দেয়নি,
বলিউডে দাউদের মত মুসলিমের রাজ চলার জন্য সব ফিল্মেই অকারন মুসলিম পাত্র ঢুকে গেছে জোর করে , নায়ক নায়িকা হিন্দু হওয়া সত্বেও গান গুলো তে আল্লা আল্লা গান গাইতে হয় , ইচ্ছে না থাকলে ও ।
সমস্ত সেনামাতে মুসলিম সভ্যতা কে মহান দেখানো হয় ।আর মুসলিম পাত্র কে বিরত্বে ভরা দেখানো হয় ।কেননা বলিউড মুসলিম সাম্রাজ্য পর দাঁড়িয়ে আছে ।কিন্তু ওদের পাপের ঘড়া পরিপূর্ণ হয়ে গেছে । সামনে ওদের বাপ বাহুবলী দাঁড়িয়ে আছে ।
বাহুবলী এমন এক ঘটনা তুলে ধরা হয়েছে যা ভারত বর্ষের ক্ষত্রিয় দের বিরতা ভারতের গৌরবের কথা হিন্দুত্বের কথা মাতৃভূমির কথা তুলে ধরা হয়েছে ।
যা আমরা ইতিহাসের পাতায় পড়ে এসেছি, বাহুবলী প্রমাণ করে দিয়েছে যে ভারতীয় নিজস্ ক্ষত্রিয় হিন্দু দের কাহিনী নিয়ে ফিল্ম তৈরি হলে তা ভারতীয় রা কত আগ্রহের সহিত দেখে ,
বাহুবলীর মতো ফিল্ম আরও আরও বেশি করে তৈরি হোক আমি তিরঞ্জন খাটুয়া চাই,
আর আপনারা কি চান ?
মনোরঞ্জন মিনি পার্ক কে প্লট সুন্দর বন
MANORANJAN Mini park Kplot মনোরঞ্জন মিনি পার্ক কে প্লট মনোরঞ্জন মিনি পার্ক কেপ্লট এটির প্রথমে নাম ছিল। প্রথমে আরতি মিনি পার্ক মানে আরতি রা...
-
পৃথিবী তে মানব মানবি দেহের গঠন অনুযায়ী যোনির আকৃতি হয় , আবার সব লিঙ্গ সব যোনিতে আরাম দায়ক হয় না । তাই মরিচিকার মত ছেলে মেয়েরা এর ওর প...
-
শ্রমশ্রী অ্যাপ ডাউনলোড পাঁচ হাজার টাকা মাসে পেতে । পশ্চিমবঙ্গ সরকারের একটি প্রকল্প ঘোষণা করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। মহাশয়া শ্রমশ্রী প্রকল্পে যা...
-
আরাকান আর্মি খবর ভিডিও ভিডিওটি দেখার আগে সতর্ক হোন ভিডিওটি আপনাকে দেখা ভয়ের হতে পারে প্রাপ্তবয় করাই ভিডিওটি দেখবেন। আরাকান আর্মিরা নিজেদে...