728.90

৭ মার্চ, ২০২৫

ভারতের সঙ্গে যুক্ত হতে চায় একটি নতুন রাষ্ট্র পড়ুন

ভারতের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার আবেদন জানাচ্ছে একটি নতুন রাষ্ট্রের মানুষ জন
 কে সেই রাষ্ট্র?
 জানতে হলে পড়ুন। 

আপনারা জানেন দীর্ঘদিন ধরে পাশের একটি রাষ্ট্রে জঙ্গিবাদ বেড়ে গিয়েছে।

খুন যখম হানাহানি ধর্ষণ প্রতিদিন শত শত লেগেই আছে, হ্যাঁ ঠিক ধরেছেন বাংলাদেশে

 বাংলাদেশ এখন সম্পূর্ণভাবে শেষ হয়ে গিয়েছে। এখানকার মানুষজন চিন্তায় পড়ে গেছে তারা বাঁচবে কিভাবে? 
বিশেষ করে মুসলিমরা এখানে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান পাহাড়ি উপজাতিদের উপর অত্যাচার বাড়িয়ে দিয়েছে। 
সংখ্যালঘুরা তারা নিরুপায় তাদেরকে কোন রাষ্ট্রই সাহায্য করছে না আবার বর্ডারে অন্য রাষ্ট্রে পালিয়ে যেতে দিচ্ছে না।

 মোটামুটি বাংলাদেশ এখন নরকে পরিণত হয়েছে বাংলাদেশের চট্টগ্রামের রংপুর আরো কয়েকটি জায়গায় চাকমা হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টানরা বেশিরভাগ বসবাস করে তাও ছিনিয়ে নেওয়ার জন্য বারে বারে জঙ্গিগোষ্ঠীরা আক্রমণ শানাচ্ছে। 

এবং তাদের সঙ্গে তাদের সরকার পুলিশ সেনারাও এইসব উপজাতিদের উপর অত্যাচার চালাচ্ছে। তার মানে বাংলাদেশের। জীবন সম্পদ জান্মাল বাঁচানোর জন্য অতিষ্ঠ হয়ে আছে কোন রাষ্ট্রই তাদের সাহায্যের হাত বাড়াচ্ছে না ।

এদিকে পাশে মায়ানমার সেখানেও তাদের জুনটা সরকারের বিরুদ্ধে বিদ্রোহী গোষ্ঠীরা একের পর এক প্রায় বলতে গেলে এখন সম্পূর্ণ মায়ানমার দখল করে নিয়েছে আরাকান আর্মিরা কিন্তু একটি রাষ্ট্র চালানো এত সোজা নয় ।

সেখানকার মানুষের সুখ দুঃখ সু-স্বভ্যতা গড়ে তুলতে অনেক বুদ্ধি অনেক কৌশল অনেক যন্ত্রপাতির দরকার হয় যার টাকা এইসব রাষ্ট্রগুলোতে নেই।
 আবার সামনে আছে ভারত বর্ষ এইসব রাষ্ট্রে এত সমস্যা হওয়ার কারণে এখানকার সাধারণ মানুষজন ভারতবর্ষে চলে আসার জন্য চেষ্টা করে তার কারণে ভারতের সেনারা অতন্দ্র প্রহরির ন্যায় দাঁড়িয়ে থাকে বর্ডারে। 
এবং মায়ানমার এখানকার মানুষজন এখন চাইছে ভারত বর্ষ তাদের সাহায্য করুন ভারত বর্ষ মুখ তুলে তাকাক তারা আবেদন করেছে ভারতবর্ষের সঙ্গে যুক্ত হতে হ্যাঁ বন্ধু। 

এই মায়ানমার রাষ্ট্রটি ভারতবর্ষের সঙ্গে যুক্ত হতে চাইছে।
তবে মায়ানমার যুক্ত হয়ে গেলে ভারতের সঙ্গে পরে চট্টগ্রামও যুক্ত হয়ে যাবে কারণ এই চট্টগ্রাম রংপুরের বেশিরভাগই হিন্দু বৌদ্ধ চাকমা লোকেরা বসবাস করে। তারা চাইছে শান্তি। আর এই শান্তি একমাত্র ভারতবর্ষই দিতে পারে।
তবে সেখানে একজন ও এখন রোহিঙ্গা নেই। সবাইকে তাড়িয়ে দিয়েছে আরাকান আর্মি  সেনারা তাহলে কি এই মায়ানমারকে ভারতের সঙ্গে যুক্ত করা উচিত আপনারা কি বলেন ?
 কমেন্ট করে জানান

৬ মার্চ, ২০২৫

রোজভ্যালী এবং অন্যান্য চিটফান্ডের তাড়াতাড়ি টাকা ফেরত কিভাবে পড়ুন

রোজভ্যালী ছাড়াও অন্যান্য সমস্ত চিটফান্ডের টাকা কিভাবে তাড়াতাড়ি ফেরত পাবেন পড়ুন নিচের ব্লগ 

পৃথিবীতে এমন কোন জিনিস নাই যা মানুষ সহজে প্রাপ্ত করতে পারে।
 ইতিহাস ভূত বর্তমান আপনারা অনেকেই ভালো করে পরখ করেছেন।

 সকালে খিদে পেলে আপনি যে খাবারটি খাবেন আপনার মুখের মধ্যে খাবার প্রবেশ করানো পর্যন্ত অনেক কষ্ট করতে হয় এমনি এমনি খাবার পেটের মধ্যে চলে যায় না,
 আবার অনেকগুলো দাঁত দিয়ে শত শত বার চেবানোর পর পেটের মধ্যে প্রবেশ করে।

 আমি অনেকগুলি উদাহরণ দিয়ে লিখছি হয়তো আপনাদের পড়তে বিরক্ত লাগবে কিন্তু ধৈর্য ধরে পড়ুন আর যদি আমার নিজস্ব মত তুলে ধরছি যদি এই মতে করেন আশা করি অনেকটা সুফল
তাড়াতাড়ি টাকা ফের হতে পারে।

 আপনার শিশুটি যদি কান্না না করে তাহলে কিন্তু আপনি তাকে দুধ খাওয়ান না
 ঈশ্বর ভগবান এর কাছে আপনারা প্রার্থনা করেন উপঢৌকন দিয়ে প্রার্থনা করেন যাতে তার থেকে কিছু প্রাপ্ত হয়।

 বারে বারে ডাকলেও কিন্তু ঈশ্বর আপনাকে আশীর্বাদ করে না। 

অতএব মনুষ্য ফাঁদে পা দিয়ে চিটফান্ডে ভারতবর্ষের প্রায় ৭০ কোটিরও বেশি মানুষ প্রতারিত হয়েছিল কোন না কোন চিটফান্ডে। ছি ছিনিয়ে নেওয়া হয়েছিল সরকারি মদতে টাকাগুলোকে ।

এই সরকার ,
মানুষিই পরিচালনা করে সবাই নিজের আখের নিজের ভালো টার বোঝার জন্যই রাজনীতি সরকারের পরিচালনা করার জন্যই আসে।

 অতএব আপনার থেকে বা আপনাদের থেকে আমাদের থেকে যে টাকাগুলো লুণ্ঠন করা হয়েছিল তা আপনি ভাবছেন বাড়িতে বসে থাকবেন আর সহজে আপনার পকেটে গিয়ে ঢুকে যাবে অত সোজা ।

আপনি আমি আমাদের মধ্যে লক্ষ লক্ষ মানুষ আছে যারা কেউ লজ্জায় কেউ ভয়ে কেউ মান সম্মান ভয়ে বা কিছু ছোটখাটো স্বার্থর জন্য টাকা ফেরতের প্রকাশ্যে আন্দোলন করে না বা প্রতিবাদ করে না।

 আর কবে বুঝবেন বন্ধু এই পৃথিবীটা একটি কর্মক্ষেত্র এখানে আমাদের মত মনুষ্য প্রাণী ক্ষণিকের আয়ু নিয়ে বিভিন্ন ধরনের কর্ম করতে এসেছে।
 হিংসা মারামারি কাড়াকাড়ি দুঃখ সুখ আলো অন্ধকার লাভ লোকসান এগুলো সব আমাদের জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত একটি কর্ম ক্রিয়া এসব কাজ আমাদের করে এই নশ্বর দেহ ছাড়তে হবে আবার নতুন দেহে আত্মার প্রবেশ ঘটাতে হবে এভাবেই লক্ষ কোটি বার আমাদের যাওয়া আসা যাবে।
মৃত্যুর মত চিরসত্য পৃথিবীতে আর কিছু নাই

 অতএব কার সামনে আপনি লজ্জা করবেন কাকে ভয় পাচ্ছেন এসব কিছু বাদ দিয়ে আপনার টাকা ফেরত এর জন্য আপনার ছেলে মেয়ের আপনার নিজের সুখের জন্য কারুর দয়ায় না বেঁচে থেকে নিজেদের টাকাকে ছিনিয়ে নেওয়ার জন্য আন্দোলন গড়ে তুলুন আন্দোলন করুন।

 প্রকাশ্যে যদি না পারেন সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করছেন সেখানে অন্তত আপনার ভাষায় প্রতিবাদের শব্দ লিখুন প্রতিদিন অন্তত একবার করে যে চিটফান্ডের টাকা অবিলম্বে তাড়াতাড়ি ফেরত চাই।

 শুনছেন কি ভারতের বিভিন্ন রাজ্যের সরকার ভাই ।
যেভাবে চিটফান্ডে লক্ষ লক্ষ আবেদন জমা পড়েছে সেই সব নামে সেসব পরিবারের বর্তমানে কয়েকটি করে মোবাইল আছে সোশ্যাল মিডিয়ার একাউন্ট ও আছে। কিন্তু এরা প্রতিবাদ করে না।

 সোশ্যাল মিডিয়াতে মাত্র গুটি কয়েক লোক প্রতিবাদ করে আর এরা রাজার মত পিছনে থাকে। 

যারা প্রতিবাদ করছে তাদেরকে এরা সামনের সারির পদাতিক সৈন্যর মত ভাবে যদি ওরা ওদের মৃত্যু হয়তো হোক ওর আগে মরবে আমরা বেঁচে যাব বন্ধু। 
বললাম না জীবন লড়াইয়ের জন্য কেন পিছিয়ে থাকেন সামনে আসুন না অন্তত সোশ্যাল মিডিয়া প্রতিবাদের ঝড় তুলুন আমি গ্যারান্টি দিচ্ছি। যদি যতজন আবেদন করেছে বিশেষ করে রোজভেলিতে ধরুন। ৩১ লক্ষ বেশি। এর এক সিকি সোশ্যাল মিডিয়াতে প্রত্যেকের প্রোফাইলের পোস্টে প্রতিবাদের শব্দ লিখেন আমি ১০০% গ্যারান্টি দিচ্ছি মাত্র কয়েক মাসের মধ্যে লক্ষ লক্ষ মানুষের টাকা তাড়াতাড়ি ফেরত হয়ে যাবে।

 একটা কথা মনে রাখবেন সোশ্যাল মিডিয়াকে সমস্ত রাজনৈতিক নেতা প্রশাসন ভয় করে যার কারণে তারা অল্প কিছু তাদের বিরুদ্ধে গালাগালি লিখলেই অ্যারেস্ট করে 
এটা কি আপনারা বুঝতে পারছেননা ?

ধন্যবাদ পড়ার জন্য আশা করি সারমর্ম বুঝতে পেরেছেন যদি কিছু বলার থাকে কমেন্ট করবেন।

মনোরঞ্জন মিনি পার্ক কে প্লট সুন্দর বন

MANORANJAN Mini park Kplot  মনোরঞ্জন মিনি পার্ক কে প্লট মনোরঞ্জন মিনি পার্ক কেপ্লট এটির প্রথমে নাম ছিল।  প্রথমে আরতি মিনি পার্ক মানে আরতি রা...