728.90

২৪ জানু, ২০২৩

মহাভারতের থেকে যে যে রাজারা ভারতবর্ষকে শাসন করেছে দেখে নিন list

1)মহাভারতে উল্লেখিত কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধের পরবর্তী  রাজাদের তালিকাঃ ইন্দ্রপ্রস্থের শেষ রাজা যশপাল। যুধিষ্ঠির থেকে যশপাল পর্যন্ত ১২৪ জন রাজা রাজত্ব করেছিলেন মোট ৪,১৭৫ বছর ৯ মাস ১৪ দিন। এরই মধ্যে রাজা যুধিষ্ঠির প্রভৃতি আনুমানিক ৩০ পুরুষ ১৭৭০ বছর ১১ মাস ১০ দিন রাজত্ব করে।  
০১। রাজা যুধিষ্ঠির = ৩৬ বছর ৯ মাস ১৪ দিন।
০২। রাজা পরীক্ষিত = ৬০ বছর ৮ মাস ২৫ দিন।
০৩। রাজা জনমেজয় = ৮৪ বছর ৭ মাস ২৩ দিন।
০৪। রাজা অশ্বমেধ = ৮২ বছর ৮ মাস ৩২ দিন।
০৫। দ্বিতীয় রাম = ৮৮ বছর ২ মাস ৮ দিন।
০৬। ছত্রমল = ৮১ বছর ১১ মাস ২৭ দিন।

2) ০৭। চিত্ররথ = ৭৫ বছর ৩ মাস ১৮ দিন।
০৮। দুষ্টশৈল্য = ৭৫ বছর ১০ মাস ২৪ দিন।
০৯। রাজাউগ্র সেন = ৭৮ বছর ৭ মাস ২১ দিন।
১০। শূরসেন = ৭৮ বছর ৭ মাস ২১ দিন।
১১। ভুবনপতি = ৬৯ বছর ৫ মাস ৫ দিন।
১২। রণজিৎ = ৬৫ বছর ১০ মাস ৪ দিন।
১৩। ঋক্ষক = ৬৪ বছর ৭ মাস ৪ দিন।
১৪। সুখদেব = ৬২-০-২৪
১৫। নরহরিদেব = ৫১-১০-০২
১৬। সুচিরথ = ৪২-১১-০২
১৭। শূরসেন (২য়) = ৫৮-১০-০৮
১৮। পর্বতসেন = ৫৫-০৮-১০
১৯। মেধাবী = ৫২-১০-১০

3) ২০। সোনচীর = ৫০-০৮-২১
২১। ভীমদেব = ৪৭-০৯-২০
২২। নৃহরিদেব = ৪৫-১১-২৩
২৩। পূর্ণমল = ৪৪-০৮-০৭
২৪। করদবী = ৮৮-১০-০৮
২৫। অলংমিক = ৫০-১১-০৮
২৬। উদয়পাল = ৩৮-০৯-০
২৭। দুবনমল = ৪০-১০-২৬
২৮। দমাত = ৩২-০-০
২৯। ভীমপাল = ৫৮-০৫-০৮
৩০। ক্ষেমক = ৪৮-১১-২১ 
পাণ্ডু বংশের রাজত্ব এখানেই শেষ হয়ে যায়। রাজা ক্ষেমকের প্রধান মন্ত্রী বিশ্রবা ক্ষেমক রাজাকে নিহত করে সিংহাসন অধিকার করে ও পরবর্তীতে তাঁর ১৪ পুরুষ ৫০০ বছর ৩ মাস ১৭ দিন রাজত্ব করে।

4) ১। বিশ্রবা = ১৭-০৩-২৯
২। পুরসেনী = ৪২-০৮-২১
৩। বীরসেনী = ৫২-১০-০৭
৪। ফবঙ্গশায়ী = ৪৭-০৮-২৩
৫। হরিজিৎ = ৩৫-০৯-১৭
৬। পরমসেনী = ৪৪-০২-২৩
৭। সুখপাতাল = ৩০-০২-২১
৮। কদ্রুত = ৪২-০৯-২৪
৯। সজ্জ = ৩২-০২-১৪
১০। ফমরচূড় = ২৭-০৩-১৬
১১। অমীপাল = ২২-১১-২৫
১২। দশরথ = ২৫-০৪-১২
১৩। বীরসাল = ৩১-০৮-১১
১৪। বীরসালসেন = ৪১-০০-১৪
রাজা বীরসাল সেনের প্রধান মন্ত্রী বীরমহা প্রধান তাঁহাকে হত্যা করে রাজ্যাধিকার করে। তাঁর বংশ ১৬ পুরুষ ৪৪৫ বৎসর ৫ মাস ৩ দিন রাজত্ব করে।

5)- ১। রাজা বীরমহা = ৩৫-১০-০৮
২। অজিত সিংহ = ২৭-০৭-১৯
৩। সর্বদত্ত = ২৮-০৩-১০
৪। ভুবনপতি = ১৫-০৪-১০
৫। বীরসেন (প্রথম) = ২১-০২-১৩
৬। মহীপাল = ৪০-০৮-০৭
৭। শত্রুশাল = ২৬-০৪-০৩
৮। সঙ্গরাজ = ১৭-০২-১০
৯। তেজপাল = ২৮-১১-১০
১০। মানিক চাঁদ = ৩৭-০৭-২১
১১। কামসেনী = ৪২-০৫-১০
১২। শত্রুমর্দন = ০৮-১১-১৩
১৩। জীবনলোক = ২৮-০৯-১৭
১৪। হরিরাও = ২৬-১০-২৯
১৫। বীরসেন (২য়) = ৩৫-০২-২০
১৬। আদিত্যকেতু = ২৩-১১-১৩
প্রয়োগের রাজা ‘ধন্ধব’ মগধদেশের রাজা আদিত্য কেতুকে হত্যা করে রাজ্যাধিকার করে। তাঁহার বংশ ৯ পুরুষ, ৩৭৪ বছর ১১ মাস ২৬ দিন রাজত্ব করে। 

6)- ১ রাজা ধন্ধর ৪২-০৭-২৪
২মহর্ষি ৪১-০২-২৯
৩ সনরচ্চী ৫০-১০-১৯
৪মহাযুদ্ধ ২০-০৩-০৮
৫দূরনাথ ২৮-০৫-২৫
৬জীবনরাজ ৪৫-০২-০৫
৭রুদ্রসেন ৪৭-০৪-২৮
৮ অরীলক ৫২-১০-০৮
৯রাজপাল ৩৬-০০-০০
সামন্ত মহান পাল রাজা রাজপালকে হত্যা করে রাজ্যাধিকার করে। সামন্ত মহান পালের ১ পুরুষ ১৪ বছর রাজত্ব করেছেন ও তাঁর কোন বৃদ্ধি নেই। এরপর রাজা বিক্রমাদিত্য অবন্তিকা (উজ্জায়নী) হইতে আক্রমণ চালাইয়া রাজা মহানপালকে হত্যা করে রাজ্যাধীকার করেন। তাঁহার বংশ ১ পুরুষ ৩৯ বছর রাজত্ব করেন। 
7) তাঁহারও কোন বৃদ্ধি নাই। শালিবাহনের মন্ত্রী সমুদ্রপাল, যোগীপৈঠনের রাজা বিক্রমাদিত্যকে হত্যা করে রাজ্যাধিকার করেন।
এবং তাঁহার বংশ ১৬ পুরুষ, ৩৭২ বছর, ৪ মাস ২৭ দিন রাজত্ব করেন। 
১। সমুদ্রপাল = ৫৪-০২-২০
২। চন্দ্রপাল = ৩৬-০৫-০৪
৩। সাহায়পাল = ১১-০৪-১১
৪। দেবপাল = ২৭-০১-১৭
৫। নরসিংহপাল = ১৮-০০-২০
৬। সামপাল = ২৭-০১-১৭
৭। রঘুপাল = ২২-০৩-২৫
৮। গোবিন্দপাল = ২৭-০১-১৭
৯। অমৃতপাল = ৩৬-১০-১৩
১০। বলীপাল = ১৩-০৮-০৪
১১। মহীপাল = ১৩-০৮-০৪
রাজা মহাবাহু রাজ্য পরিত্যাগ করিয়া তপস্যার্থে বনে গমন করেন। 

8) ইহা শুনিয়া বঙ্গ দেশের রাজা আধীসেন ইন্দ্রপ্রস্থে আসিয়া নিজে রাজত্ব করেন। তাঁর বংশ ১২ পুরুষ, ১৫১ বৎসর ১১ মাস ২ দিন রাজত্ব করে। 
১। রাজা আধীসেন = ১৮-০৫-২১
২। বিলাবলসেন = ১২-০৪-০২
৩। কেশবসেন = ১৫-০৭-১২
৪। মাধবসেন = ১২-০৪-০২
৫। ময়ূরসেন = ২০-১১-২৭
৬। ভীমসেন = ০৫-১০-০৯
৭। কল্যানসেন = ০৪-০৮-২১
৮। হরিসেন = ১২-০০-২৫
৯। ক্ষেমসেন = ০৮-১১-১৫
১০। নারায়ণসেন = ০২-০২-২৯
১১। লক্ষ্মীসেন = ২৬-১০-০০
১২। দামোদর সেন = ১১-০৫-১৯
রাজা দামোদরসেন তাঁর পাত্রমিত্রদিগকে অনেক কষ্ট দিতেন। 

9) এই নিমিত্ত তাঁর জনৈক পাত্রমিত্র দীপ্তসিংহ সৈন্য সংগ্রহ করিয়া তাঁহার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে ও তাঁকে যুদ্ধে নিহত করে স্বয়ং রাজত্ব করেন এবং  তাঁহার বংশ ৬ পুরুষ, ১০৭ বৎসর ৬ মাস ২ দিন রাজত্ব করে। 
১। দীপসিংহ = ১৭-০১-১৬
২। রাজসিংহ = ১৪-০৫-০০
৩। রণসিংহ = ০৯-০৮-১১
৪। নরসিংহ = ১৩-০২-২৯
৬। জীবনসিংহ = ০৮-০০-০১
কোন কারণ বশতঃ রাজা জীবনসিংহ তাঁহার সমস্ত সৈন্য উত্তরদিকে প্রেরণ করেন। বৈরাটের রাজা পৃথ্বীরাজ চৌহান সেই সংবাদ পেয়ে জীবনসিংহকে আক্রমণ করেন এবং তাঁহাকে যুদ্ধে নিহত করিয়া ইন্দ্রপ্রস্থে রাজত্ব করেন 


10)-এবং তাঁর বংশ ৫ পুরুষ, ৮৬ বৎসর ০ মাস ২০ দিন রাজত্ব করেছেন।১। পৃথ্বী রাজ ১২-০২-১৯
২ অভয়পাল ১৪-০৫-১৭
৩ দুর্জ্জব পাল ১১-০৪-১৪
৪ উদয়পাল ১১-০৭-০৩
৫ যশপাল ৩৬-০৪-২৭
১২৪৯ সালে গজনীর দুর্গ হতে সুলতান শাহাবুদ্দিন ঘোরী যশপালকে আক্রমণ করে তাঁকে প্রয়োগের দুর্গে বন্ধী করে- অতঃপর সুলতান শাহাবুদ্দিন ইদ্রপ্রস্থে (দিল্লীতে) রাজত্ব করিতে আরম্ভ করে। তাঁর বংশ ৫৩ বৎসর, ১ মাস ও ১৭ দিন রাজত্ব করেছে। 
ইন্দ্রপ্রস্ত তথা আর্যাবর্তের সকল রাজাদের ধারাবাহিক পরিচিতি ও রাজত্ব কালের পরিচয় প্রথম বারের মতো তুলে ধরেছিলেন 


11)-1মহর্ষি দয়ানন্দ সরস্বতী এই তথ্য সংগ্রহ করেছিলেন রাজপুতনার অন্তর্গত উদয়পুর মেদার রাজ্যের রাজধানী, চিতোরগড়ের শ্রিনাথদ্বার হতে প্রকাশিত ও বিদ্যার্থী সম্মিলিত হরিশ্চন্দ্র চন্দ্রিকা এবং মোহঞ্চন্দ্রিকা নামক পাক্ষিক পত্রিকা হতে। উক্ত পত্রিকাদ্বয়ের সম্পাদক মহাশয় ১৭৮২ বিক্রমাব্দে লিখিত একখানি গ্রন্থ তাহার কোন বন্ধুর নিকট হতে প্রাপ্ত হয়ে তা থেকে সংগ্রহ করে প্রচলিত ১৯৩৯ সালে মুদ্রন করেন।
▪️সংগৃহীত।

৫ নভে, ২০২২

বৈদিক ঘড়ি পড়ুন

#বৈদিক_ ১ ঈশ্বর-পরমব্রহ্ম।
২. পক্ষ - শুক্ল পক্ষ, কৃষ্ণ পক্ষ।
৩. অনাদি তত্ত্ব- পরমাত্মা, জীবাত্মা, প্রকৃতি।
৪. বেদ - ঋগ্বেদ, যজুর্বেদ, সামবেদ, অথর্ববেদ।
৫. মহাভূত - ক্ষিত, জল, পাবক, আকাশ, সমীরা। 
৬. দর্শন - সাংখ্য, যোগ, ন্যায়, পূর্ব মীমাংসা, উত্তর মীমাংসা(ব্রহ্মসূত্র), বৈশেষিক।
৭. মর্যদা/ সপ্ত মহাপরাধ- চুরি, ব্যভিচার, হত্যা/ভ্রুননিধন, অগ্নিসংযোগ, নেশা/মদ্যপান, অসততা, অশ্লীলতা।
৮. যোগ - যম, নিয়ম, আসন, প্রাণায়াম, প্রত্যাহার, ধারনা, ধ্যান, সমাধি।
৯. নবদ্বার- দুই চক্ষু, দুই কর্ণ, দুই নাসারন্ধ্র, মুখ, পায়ু ও উপস্থ।
১০. দিশা-উর্ধ্ব, ইশান,পূর্ব, আগ্নেয়, দক্ষিণ,নৈঋত্য, পশ্চিম,বায়ব্য, উত্তর, অধো।
১১.উপনিষদ-ঈশ,ঐতরেয়,শেতাশ্বতর,কঠ,কেন, ছান্দোগ্য, প্রশ্ন, তৈত্তিরীয়, বৃহদারণ্যক,মাণ্ডুক্য, মুণ্ডক।
১২.আদিত্য-দ্বাদশ আদিত্য।

৩১ অক্টো, ২০২২

কোয়াটার পাউরুটি, দেব গম্বুজ পাউরুটি ,গরিবের পাউরুটি, সালাই রুটি।

কম দামে বিশেষ করে গরিবরা প্রতিদিন সকালে চায়ের দোকানে চা আর রুটির চায়ের সঙ্গে ডুবিয়ে খেতে পছন্দ করে এই রুটিটি, 

এই রুটিটির নাম বিভিন্ন আঞ্চলিক ভাষায় আছে, আমার জানা এই রূটি অনেকে কোয়ার্টার ,
দেব গম্বুজ ,
গরিবের পাউরুটি এবং সালাই রুটি নামেও ডাকে।

 বর্তমান এই রুটি, আমি যখন পোস্ট করছি কয়েকদিন আগে পাঁচ টাকা দাম ছিল পার পিস,
 এখন গ্রামাঞ্চলে নয় থেকে 10 টাকা শহরে ৮ টাকা বিক্রয় হচ্ছে এখন এবং গরম চায়ে ডুবিয়ে গরম দুধে ডুবিয়ে খেতে ভারি মজা গরিবের পাউরুটি হিসেবে পরিচিতি বেশি।

হিন্দু অর্থ হিন্দু কাদের বলে

1-হিন্দু কারা
"হিন্দু" শব্দের উৎপত্তি "হীনম দুষ্যতি ইতি হিন্দু" থেকে হয়েছে, অর্থাৎ যে অজ্ঞানতা ও হীনতাকে ত্যাগ করে, তাকেই হিন্দু বলে, হিন্দু শব্দ হাজার হাজার বছর প্রাচীন, সংস্কৃত শব্দের থেকে এসেছে, যদি সন্ধি বিচ্ছেদ করা হয় তাহলে পাওয়া যাবে
হীন+দু-হীন ভাবনা+থেকে দূর, অর্থাৎ যে হীন ভাবনার থেকে বা দুর্ভাবনা থেকে দূরে থাকে বা মুক্ত থাকে তাকেই হিন্দু বলে, আমাদের বারবার মিথ্যা বলা হয় যে মুঘলরা হিন্দু শব্দটা দিয়েছে, যেটা সিন্ধু থেকে "হিন্দু" হয়েছে, যেটা হিন্দুদের ভুল বোঝানো হয়েছে।

2
কোথা থেকে এসেছে এই হিন্দু শব্দ আর কোথা থেকেই উৎপত্তি
হিন্দু শব্দ বেদ থেকেই উৎপত্তি হয়েছে, কিছু লোক বলে সিন্ধু শব্দ থেকে হিন্দু শব্দটি এসেছে, আর এটি ফারসি শব্দ, কিন্তু এরকম কিছুই নয়, এটা শুধু মিথ্যা প্রচার, আমাদের বেদ ও পুরাণেও হিন্দু শব্দের উল্লেখ পাওয়া যায়, বিশদে জানা যাক হিন্দু শব্দের উৎপত্তি কোথা থেকে এসেছে, "ঋগ্বেদের বৃহস্পতি অগ্যমে" হিন্দু শব্দের উল্লেখ এইরকম
"হিমালয়ং সমারম্ভম যাওদ্ ইন্দুসরোবরং তং দেব

 3-দেশং হিন্দুস্তানং প্রচক্ষতে" অর্থাৎ
হিমালয় থেকে ইন্দু সরোবর পর্যন্ত বিস্তৃত।
 দেবনির্মিত দেশকে হিন্দুস্থান বলা হয়, শুধু বেদ নয় শৈব গ্রন্থেও হিন্দু শব্দের উল্লেখ এইরকম করা হয়েছে,,,, হীনম চ হিন্দুরীত্যুচ্চ দুষ্যতেব তে প্রিয়ে, অর্থাৎ যে অজ্ঞানতা ও হীনতাকে ত্যাগ করে তাকেই হিন্দু বলা হয়, এইরকম প্রায় একই কথা "কল্পদ্রুমে" লেখা আছে, হীনম দুষ্যতি ইতি হিন্দু, অর্থাৎ অজ্ঞানতা হীনতা ত্যাগ করা ব্যক্তিকেই হিন্দু বলা হয়,

4-পারিজাত হরণে হিন্দুকে কিছুটা এইরকম ভাবে ব্যক্ত করা হয়েছে
"হিনাস্তি তপসা পাপাং দৈহিকাং দুষ্টং, হেতিভি: শত্রুবর্গ স চ হিন্দুরভিধিয়তে" অর্থাৎ যে নিজের তপস্যার দ্বারা দুষ্ট ও শত্রুর পাপ নাশ করে সেই হলো হিন্দু, মাধব দীগ্বিজয়ে হিন্দু শব্দের ব্যাখ্যা কিছুটা এইরকম উল্লেখ করা হয়েছে
ওমকারামন্ত্রমুলাধ্যায়া পুনর্জন্ম দৃঢ়াশ্চয় গৌভক্ত ভারত গরুহিন্দুহিসন দুষক, অর্থাৎ যে ওমকারকে ঈশ্বরীও শব্দ মানে, কর্মে বিশ্বাস করে, গো-পালক হয়, অশুভ অধর্মকে দূরে রাখে সেই হিন্দু হয়, 

5 -শুধু এটাই নয় আমাদের ঋগ্বেদে হিন্দু । নামের অনেক পরাক্রমী ও দানবীর রাজার নাম উল্লেখ আছে, যারা 46 হাজার গোমাতা দানে দিয়েছিল, আর "ঋগ্বেদ মন্ডলেও" এর উল্লেখ আছে, অশুভ ও অধর্মকে সর্বদা দূর করার প্রয়াসকারীকে, ও সনাতন ধর্মের পালন পোষণকারীকে হিন্দু বলা হয়, 
"হিনস্তু দুরিতাম ।

সংগৃহীত

২১ অক্টো, ২০২২

দুর্নীতি মুক্ত রাষ্ট্র গড়তে পড়ুন

 দুর্নীতি ঘুষ হয়রানি থেকে মুক্ত হতে গেলে ।
ভারতের সমস্ত সরকারি প্রশাসনিক দপ্তরে বিশেষ করে পুলিশ জমি দপ্তর এইসব কর্মচারীদের শরীরের ভেতরে মাইক্রোচিপ অডিও লোকেশন সিস্টেম চিপ লাগানো হোক ।
অনেক দুর্নীতি কমবে ,
এদের সমস্ত যাবতীয় তথ্য সরকারি ভারতীয় সার্ভারে মজুদ থাকবে। এবং চোখের মনিতে মাইক্রো ক্যামেরা ফিটিং করলেও ভালো হবে
 যা শুধুমাত্র প্রয়োজন পড়লে এই সার্ভারের সমস্ত কিছু ডিটেলস সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি প্রধানমন্ত্রী এবং রাষ্ট্রপতি দপ্তর পরীক্ষা করতে পারবে। 
এবং যদি সম্ভব হয় ভারতবর্ষ প্রতি রাজ্যে বিশেষ করে পুলিশের পুরো দায়িত্বটি হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির একটি কমিটি গড়ে তাদের হাতে রাখা উচিত। তাহলে পুলিশ নিরপেক্ষভাবে কাজ করতে পারবে।
যদি এই সার্ভার কেউ হ্যাক করে বেআইনিভাবে তাহলে তাকে তৎক্ষণাৎ ফাঁসি এবং তার পুরো পরিবারকে ১০০ বছরের জেলে বন্দি রাখা হবে। আপনাদের কি মত ?

১৮ অক্টো, ২০২২

আত্মা হলো অবিনশ্বর

পৃথিবীতে সমস্ত প্রাণী দেহই নশ্বর ।
দেহ হল পচনশীল যার শেষ আছে।
 মৃত্যুই চিরসত্য ।
দেহের মধ্যে যে প্রাণ থাকে যা জীবন্ত মনে হয় সেই প্রাণ হলো অবিনশ্বর ,যার অপর নাম আত্মা।
 আত্মার মৃত্যু নেই।
 আত্মার পুনর্জন্ম হয়।
 আমাদের এই ব্রহ্মাণ্ডে লক্ষ কোটি গ্লাকসি আছে, আত্মা বিভিন্ন গ্যালাক্সিতে বিভিন্ন সময় কোটি কোটি বছর বিচরণ করতে করতে জন্ম নেয়।
 পুরানো পোশাক ছেড়ে যেমন আমরা নতুন পোশাক ধারণ করি ,
আত্মাও পুরনো পচনশীল দেহ ছেড়ে নতুন দেহে প্রবেশ করে ।
ওম নমঃ শিবায়।

দুঃখ

দুঃখ হল সুখ সাধের মসলা।
 যদি দুঃখ মসলা সুখ সাধে না মেশানো হয় তাহলে সুখ স্বাদের কোন অনুভব করা যাবে না।
দুঃখ মসলা ছাড়া, সুখ সাধের ভালো মন্দ বিচার করা যাবে না

মনোরঞ্জন মিনি পার্ক কে প্লট সুন্দর বন

MANORANJAN Mini park Kplot  মনোরঞ্জন মিনি পার্ক কে প্লট মনোরঞ্জন মিনি পার্ক কেপ্লট এটির প্রথমে নাম ছিল।  প্রথমে আরতি মিনি পার্ক মানে আরতি রা...