728.90

১৮ অক্টো, ২০২২

দুঃখ

দুঃখ হল সুখ সাধের মসলা।
 যদি দুঃখ মসলা সুখ সাধে না মেশানো হয় তাহলে সুখ স্বাদের কোন অনুভব করা যাবে না।
দুঃখ মসলা ছাড়া, সুখ সাধের ভালো মন্দ বিচার করা যাবে না

দুঃখ হলো সুখ সাধের মসলা দুঃখ মসলা না থাকলে সুখের স্বাদ পাওয়া যায় না।

আপনি কি মানুষ্য জীবনের ঘাত প্রতিঘাতে খুবই দুঃখ পান তাহলে এই কথাগুলি মেনে চলুন দুঃখ আর আসবে না মনে ।
ভগবান কৃষ্ণ বলেছেন পরিবর্তনই সংসারের নিয়ম,
আপনি যদি বড় কোন দুঃখ বা সুখ পান তা আপনার ভাগ্যে আগে থেকেই বিধাতা লিখে দিয়েছিল ।
আর ছোটখাটো ঘনঘন দুঃখ আর সুখ পান তাহলে আপনার নিজের কর্ম দোষেই তা হয়।
দুঃখ পেয়ে আপনি যদি মানসিকভাবে শারীরিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়েন ভেঙে পড়েন সেটাই আপনার জীবনের চরম ব্যর্থতা বলে প্রমাণ হয়।
 যখন দুঃখ আসবে সেটাকে যদি আপনি জীবনের অল্প সময়ের অভিনয়ে বলে অভিনয় করে যান তাহলে আপনার বা আপনি ততটা ভেঙে পড়বেন না। 
প্রকৃতি যদি আপনাকে জোর করে থামিয়ে দেয় তার পরে আবার নতুন জীবন শুরু হবে তাই এ নিয়ে মনে দুঃখ করে লাভ নেই ।
শরীর নশ্বর আমাদের আত্মা অবিনশ্বর এর মৃত্যু নেই। 
একটি পুরনো পোশাক ছেড়ে আরেকটি নতুন পোশাক পরার নামই জীবন।

২১ নভে, ২০২১

কৃষি আইন তিনটিতে কি ছিল যা প্রত্যাহার করল মোদি সরকার দেখুন ও পড়ুন বুঝুন।

1- অত্যাবশ্যক পণ্য আইন’ বা ‘দ্য এসেনশিয়াল কমোডিটিজ (অ্যামেন্ডমেন্ট) অ্যাক্ট।

 2 -কৃষি পণ্য লেনদেন ও বাণিজ্য উন্নয়ন আইন’ বা ‘ফারমার্স প্রডিউস ট্রেড অ্যান্ড কমার্স- (প্রমোশন অ্যান্ড ফ্যাসিলিয়েশন) অ্যাক্ট।

 3- কৃষক সুরক্ষা ও ক্ষমতায়ন {মূল্য এবং কৃষি পরিষেবাসংক্রান্ত} আইন’ বা ‘ফারমার্স {এমপাওয়ারমেন্ট অ্যান্ড প্রোটেকশন} অ্যাগ্রিমেন্ট অন প্রাইস অ্যান্ড ফার্ম সার্ভিসেস অ্যাক্ট>

কেন্দ্র সরকারের দাবি ছিল, মূলত তিনটি উদ্দেশ্য পূরণের জন্য এই তিনটি কৃষি আইন কার্যকর করা হচ্ছে।

 প্রথমটি  কৃষিক্ষেত্রে ফড়িয়া বা দালালদের আধিপত্য কমিয়ে কৃষকের আয় বাড়ানো।

 দ্বিতীয়টি -হচ্ছে রাজ্যগুলোতে চুক্তিভিত্তিক চাষের ব্যবস্থা আইনসিদ্ধ করা য়

তৃতীয়টি হচ্ছে কৃষিপণ্য বিপণন নিয়ে যে আইন রয়েছে, তা দূর করে আন্তরাজ্য কৃষিপণ্যের অবাধ বাণিজ্যের রাস্তা খুলে দেওয়া)

অত্যাবশ্যক পণ্য {সংশোধনী} আইনের মাধ্যমে বেসরকারি সংস্থাগুলোকে সরাসরি কৃষকদের থেকে কৃষিপণ্য কিনে মজুত ও বিক্রির অধিকার দেওয়া হয়। 

আন্দোলনকারী কৃষক এবং বিরোধীদের অভিযোগ, এই আইন আসলে সরকারি সহায়ক মূল্য তুলে দেওয়ার গোড়াপত্তন। কৃষকের উৎপাদিত কৃষিপণ্য কেনার দায় সরকার নিজেদের মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলতে চাইছে। আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়, বর্তমানে সরকার কৃষকদের যে পরিমাণ সহায়ক মূল্য দেয়, তা বেসরকারি সংস্থা বা কোনো ব্যবসায়ী দেবে না। 

_তা ছাড়া সরকার চাল, ডাল, গম, ভোজ্যতেল, তৈলবীজ ইত্যাদি অত্যাবশ্যকীয় পণ্য মজুতের ঊর্ধ্বসীমা বলে কিছু না রাখায় অত্যাবশ্যকীয় পণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা ঘুরপথে চলে যাবে বড় ব্যবসায়ীদের হাতে/

বিতর্কিত কৃষি আইনে নতুন আইনে একসঙ্গে খামারের পণ্য বিক্রয়, মূল্য নির্ধারণ ও সংরক্ষণ সম্পর্কিত নীতিগুলো শিথিল করা হয়। এ নীতিগুলো কয়েক দশক ধরে ভারতের কৃষকদের মুক্ত বাজার থেকে রক্ষা করেছে। সবচেয়ে বড় পরিবর্তনগুলোর মধ্যে একটি হলো, আইনে কৃষকদের পণ্যগুলো সরাসরি বেসরকারি ক্রেতাদের কাছে বাজারমূল্যে বিক্রি করার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। অধিকাংশ কৃষক বর্তমানে তাঁদের বেশির ভাগ পণ্য সরকারনিয়ন্ত্রিত পাইকারি বাজারে বিক্রি করে।

 এ আইনে ক্রেতারা ভবিষ্যতে বিক্রির জন্য চাল, গম ডালের মতো খাবার মজুত করার অনুমতি পাবেন, যা আগে সরকারি-অনুমোদিত এজেন্টরা করতে পারত,

বিক্ষোভকারী বলছে, কৃষিপণ্য বিক্রয় এবং উচ্চ ভর্তুকির ভারতের কঠোর আইন কয়েক দশক ধরে কৃষকদের বাজার শক্তি থেকে রক্ষা করেছে, তাই এটি পরিবর্তন করার দরকার নেই.

কিন্তু সরকারের যুক্তি ছিল, ছোট কৃষকদের চাষকে লাভজনক করার সময় এসেছে এবং নতুন আইনে তা করা সম্ভব হবে।

মোদি তাঁর বক্তৃতায় বলেছেন, দেশের ছোট কৃষকদের কথা ভেবেই তিনটি কৃষি বিল আনা হয়েছিল। দেশের কৃষক সংগঠন, কৃষি অর্থনীতিবিদদের এই দাবি বহুদিনের।

ভারতীয় কিষান ইউনিয়ন( BKU )নেতা রাকেশ টিকাত বলেছেন, বিতর্কিত কৃষি আইন দেশটির পার্লামেন্টে বাতিল হলেই কেবল তাঁদের চলমান আন্দোলন প্রত্যাহার করা হবে/

এদিকে মোদির সমর্থনে টুইট বার্তায় অমিত শাহ বলেছেন, কৃষি আইন নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ঘোষণা এক দৃষ্টান্তমূলক পদক্ষেপ।

এই ছিল নতুন কৃষি আইন যা প্রত্যাহার হয়েছে।

এই আইনের কিছু ভালোমন্দ পর্য আলোচনা করছি সরকার চাইছিল সারা ভারতবর্ষের শতকরা মাত্র 6 জন কৃষক ন্যূনতম তার মনের মতন কৃষি পণ্যের দাম পায় সাথে সারা ভারতবর্ষের ছোট-বড় সমস্ত কৃষকরা তারা তাদের মনের মতো নিজের ইচ্ছায় যেকোনো ব্যবসায়ীকে তাদের ফসল মনের মত দাম পেতে বিক্রি করতে পারে সেই স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছিল নতুন কৃষি আইনে এবং তার সাথে সরকার ও ন্যূনতম দাম দিয়ে ফসল কিনবে।

 সকলের এটা নিয়ে ভয়ের কোন কারণ নেই কিন্তু তারপরে কৃষকদের যেসব বড় বড় মান্ডিতে ধান বিক্রয় করতে হয় সেখানে একটা টাকা দিতে হয়।

 কৃষকদের এই নতুন আইনের ফলে সেই মান্ডি গুলো সব বন্ধ হয়ে যাবে আবার যারা আন্দোলন করছে তাদের যুক্তি ভবিষ্যতে যদি কৃষক তার ইচ্ছামতো যেকোনো ব্যবসায়ীকে ফসল বিক্রি করে আর সরকার সরাসরি কৃষকের থেকে ফসল না কেনে তাহলে হয়তো ব্যবসায়ীরা জোট বেঁধে তাদের মনের মত দাম নির্ধারণ করবে এবং কৃষকদের থেকে কম মূল্যে ।

এবং সরকারের হাত কৃষকদের মাথার উপর থেকে উঠে যাবে তাতে কৃষকদের ক্ষতি হতে পারে।

 এই কারণে কৃষক আন্দোলন তবে এই কৃষক আন্দোলন সারা ভারতবর্ষের মধ্যে মাত্র 2---3 টি রাজ্যের লোকেরা বেশি করেছে অন্যান্য রাজ্যের লোকেরা এই কৃষি আইন নিয়ে সেভাবে প্রতিবাদ করেনি

। তবে আমার মতে কেন্দ্র সরকারের উচিত ছিল প্রতি পাড়ায় পাড়ায় বিভিন্ন ভাষাভাষী এলাকায় সেই ভাষাতে মাইকিং করে পোষ্টার দিয়ে বাংলায় বড় বড় হরফে লিখে পুরনো কৃষি আইন এবং সুবিধা এবং নতুন তিনটি কৃষি আইনের সুবিধা সম্পর্কে জানানো উচিত ছিল

 প্রতি ছোট-বড় কৃষকদের গ্রামগুলোতে এই নতুন তিনটি কৃষি বিল ভারতের 100 জনের 90 জন কৃষক জানিনা আইনটিতে কি ছিল তার সুবিধা কি এটা কেন্দ্র সরকারের অপদার্থতা তাদের কর্মচারীদের অপদার্থতা আসলে বর্তমান দিনে সরকারি অফিসে চাকরি পায় বেশিরভাগ অযোগ্যরাই চাকরি পায় যার কারনে দেশের হাল এইরকম ।

যেকোনো নতুন আইন বের হলে তা পাড়ায় পাড়ায় সারা গ্রামে প্রতিটা মানুষকে মাইকিং করে জানানো উচিত আইন সম্পর্কে মানুষ যদি না জানে জানতে পারে তাহলে সে আইনের মূল্য কি থাকবে আসলে এটি প্রতিটি রাজ্য সরকার এবং কেন্দ্র সরকারের ব্যর্থতা এখানে প্রমাণ করে বুদ্ধিহীন সরকার চালাচ্ছে।



৬ মার্চ, ২০২১

বিড়ালের লেজের পিছন দিয়ে এক ধরনের গামা রশ্মি বের হয় যা মানুষকে বিভ্রান্ত করে

কালো বিড়াল দেখলে রাস্তায় দাঁড়িয়ে যান।
 না কোন কুসংস্কার নয় ।
নাসা কি বলছে শুনুন পুরান কোথা থেকে রাস্তায় যদি কোনো, বিশেষ করে কালো বেড়াল যদি রাস্তা পার হয় কিছুক্ষণ থেমে যেতে হয় অথবা পিছিয়ে যেতে হয় ।

তার কারণ বর্তমান আধুনিক যুগে এটাকে কু-সংস্কার বলে কিন্তু বর্তমানে আমেরিকা চীনের উপরে গোপনে তার স্যাটেলাইট যন্ত্র দিয়ে নজরদারি করত ।

একবার একটি গভীর জঙ্গলে তাদের সেই যন্ত্রটি খারাপ হয়ে ভেঙে পড়ে যায় পরে আবার আমেরিকা ওইখানেই আরো একটি যন্ত্র পাঠায় সেই যন্ত্র বিকল হয়ে যায় পরে আমেরিকার গুপ্তচরেরা তদন্ত করে জানতে পারলো ওই চীনের ওই জঙ্গলের মধ্যে একটি বিড়ালের মন্দির আছে।

 সেখানে অনেক বিড়ালও আছে ওই বিড়ালের মন্দির থেকে গামা রশ্মি বের হচ্ছিল সেই রশ্মির কারণে ওই যন্ত্রাংশ ক্ষতি হয়েছিল পরবর্তীকালে নাসা একটি বিড়াল নিয়ে তাদের গবেষণাগারে রেখে গবেষণা করে বুঝতে পারেন বিড়ালের পেছনের অংশ দিয়ে এক ধরনের তীব্র গামা রশ্মি বের হয় ।

অবশ্য যখন বিড়াল মানুষ দেখতে পায তখন ওই রশ্মি বের হতে থাকে। ় সেই রশ্মি মানুষের মস্তিষ্ক কে বিভ্রান্ত করে দেয়, কিছু জায়গা জুড়ে ছড়িয়ে পড়ে ।
যার জন্য মানুষ বিড়াল দেখলে খানিকটা পিছিয়ে যায় অথবা বাড়ি ফিরে যায় কিছুক্ষণ পরে আবার যাত্রা শুরু করে ।

তার একটাই কারণ ওই রশ্মি কিছুক্ষণের জন্য ওই এলাকায় বিশেষ করে অন্য প্রাণীদের মস্তিষ্কের মধ্যে বিভ্রান্তি তৈরি করে যার কারণে মানুষের ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা থাকে বিড়াল রাস্তা কাটলে এই জন্যে দাঁড়িয়ে যেতে হয় কিছুক্ষণের জন্য কারণ ওই রশ্মির প্রভাব যতক্ষণ না শেষ হয়ে যাচ্ছে বিশেষ করে বিড়াল যখন মানুষের দিকে তাকায় বা মানুষের সামনাসামনি চলে আসে তখন তার লেজের পিছন দিয়ে ওই রশ্মি বের হতে থাকে ।
 অন্যান্য বিড়ালের তুলনায় একদম পুরো শরীর কালো হলে সেই বিড়ালের ওই রশ্মির প্রভাব বেশি থাকে এটা পুরাণের মুনি-ঋষিরা বুঝতে পেরেছিলেন যার কারণে তাদের পুরাণের বইগুলোতে উল্লেখ করে গিয়েছিলেন অবশ্য একটা কথা মানতেই হয় কিছু না ঘটলে কিছু রটে না কেউ যদি কিছু বলে তার সঠিকভাবে খোঁজখবর করে মন্তব্য করা উচিত বা কাজ করা উচিত।

যেমন অনেকে বলে যারা বিড়াল পোষে বা বিড়ালের সঙ্গে একই বিছানায় শয়ন করে থাকে প্রতিদিন তাদের মস্তিষ্কের মধ্যে স্বাভাবিক সুস্থ মানুষদের থেকে একটু অন্যরকম চিন্তাভাবনা বিচরণ করে অনেকে বলে তাদের আত্মহত্যা করার প্রবণতা বেশিরভাগ মনের মধ্যে আসে,

 তাই আমার মতে যারা কমজোরি রা দুর্বল টাইপের তাদের বিড়াল পোষা উচিত নয় অবশ্য সবই আপনাদের চিন্তাভাবনার উপরে নির্ভর করে

 পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

৩০ এপ্রি, ২০২০

কোরোনা ভাইরাস অভিশাপ এবং আশীর্বাদ ও বটে

করোনা ভাইরাস অভিশাপ আশীর্বাদও বটে।
এই করোনাভাইরাস সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ার জন্য কিছু কিছু দেশে প্রচুর সংখ্যক মানুষ মারা গিয়েছে।
 অনেক মানুষের অসুবিধেও হচ্ছে হয়েছে। অবশ্য যে সংখ্যক মানুষ মারা গেছে কিছু কিছু রাষ্ট্রের ব্যতিক্রম।
 না হলে এমনিতেই রোগভোগে গাড়ি এক্সিডেন্টে প্রচুর মানুষ মারা যায় বা মারা যেত।

 কিন্তু তার সঙ্গে প্রাকৃতিক ভারসাম্য অনেকটা সুফল হয়েছে যেমন রাস্তাঘাট নদী জল বায়ু দূষণ মুক্ত হয়েছে ।
এবং লক্ষ লক্ষ মানুষ যে সারা বিশ্বে যান চলাচলের জন্য অ্যাক্সিডেন্টে মারা যেত তারাও রক্ষা পেয়েছে,
 পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল অনেকটা পরিষ্কার শুদ্ধ হয়েছে কোটি কোটি অর্থ যেমন লোকসান হয়েছে তেমন অপচয় বন্ধ হয়েছে।
 পশু পাখিদের ক্ষেত্রে শতকরা 100% ভালো জলবায়ু প্রকৃতির ক্ষেত্রেও শতকরা হানডেট পারসেন ভালো হয়েছে ।
খারাপ হয়েছে শত শত প্রেম চার দেওয়ালের মধ্যে নীরবে-নিভৃতে আটকে রয়েছে শতশত বিবাহ বন্ধ হয়েছে হাজার হাজার ধর্ষণ বন্ধ রয়েছে অনেক অপরাধ হয়নি যেমন চুরি ডাকাতি ছিনতাই ইত্যাদি।
 হাসপাতালগুলোতে সাধারণ রোগীদের যে ভিড় লেগে থাকত সেটাও অনেক কমেছে।

 শুধু করোনা ছাড়া সবথেকে ভালো দিক যেটা পৃথিবী দূষণমুক্ত হয়েছে মানুষের অত্যাচারে প্রাণীরা অতিষ্ঠ হয়েছিল এই কদিন যাবত তারা মুক্তি পেয়েছে জঙ্গলের প্রাণী দের কথা বলছি।

 করোনা ভাইরাস এর একদিক যেমন খারাপ দিক তেমন ভালো দিকও আছে এর আগে পৃথিবী আমার মনে হয় না কোনদিন এই মানুষের সভ্যতার দেশেগুলোতে এভাবে কোলাহল থেমে গিয়েছিল দীর্ঘদিন।
যুগ যুগ একনাগাড়ে পৃথিবীর বুকে মানুষের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়েছিল পৃথিবীর বুকটা তা থেকে একটুখানি অন্তত শান্তি পাচ্ছে।
 মনে হচ্ছে পৃথিবী একটু শান্তিতে নিঃশ্বাস নিচ্ছে ।

৫ মার্চ, ২০২০

কোরোনা ভাইরাস থেকে মুক্তি পেতে পড়ুন,

করোনা ভাইরাস থেকে মুক্তির উপায়,
 কিছু টিপস ।
বর্তমানে বিশ্বে করোনা ভাইরাস একটি মহামারীর রূপ নিয়েছে,
 করোনা হল একটা আতঙ্ক যার ওষুধ এখনো বের হয়নি ।
তাই যাতে করে আপনার পরিবার সুরক্ষিত থাকে তার জন্য কিছু ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারেন ,পড়ুন,

 সকালে ঘুম থেকে উঠে গোবর জল বাড়ির চারদিকে ছড়িয়ে দিন।
 প্রতিদিন বাড়িতে সকাল সন্ধ্যা ধুনো জ্বালিয়ে বাড়ির ভেতর বাড়ির বাইরে আসে পাশে ঘোরান, তাতে যার্ম নষ্ট হবে ।

সরষের তেলের প্রদীপ জ্বালাবেন তুলসী তলায় অবশ্যই বাড়ির চারপাশে তুলসী গাছ লাগান, যত বেশি পরিমাণে লাগান ।কারণ তুলসীগাছ ভাইরাস জীবাণু নষ্ট করে ।
বাড়ির বাইরে বের হলে আপনার ছেলে বা আপনার পকেটের তুলসী পাতা দিয়ে দিন তুলসী পাতা খান ।

প্রতিদিন মধু কাঁচা আদা কাঁচা হলুদ কাঁচা রসুন টক জাতিয় খাবার এগুলো খেতে পারেন খুব ভালো উপকার শরীরে হঠাৎ করে রোগ বাসা বাঁধে না ।
ঠাণ্ডা লাগাবেন না বর্তমান ওয়েদার অনুযায়ী গরম পোশাক ব্যবহার করুন মুখে মাক্স লাগান,
অতিরিক্ত ঠান্ডা খাবার ফ্রিজের খাবার এড়িয়ে চলুন ,গরম গরম খান ।
করোনা ভাইরাস এর উপসর্গ হলো মাথা ধরা সর্দি কাশি জ্বর শরীর দুর্বল.   ভাব,

 এটি হলো একটি ছোঁয়াচে রোগ হ্যান্ডশেক করবেন না হাত জড়ো করে সম্মান জানান কোলাকুলি করবেন না বাচ্চাদের চুমু খাবেন না করোনা ভাইরাস এই কেউ মারা গেলে তাকে পুড়িয়ে দিতে হয় না হলে তার থেকে জীবাণু ছড়িয়ে পড়ে।

 বাড়ির ভেতরে বাইরে ন্যাপথলিন কর্পূর ব্যবহার করুন ।
মশার কয়েল জ্বালাবেন না কারণ এই মশার কয়েল এর থেকে অনেক কয়েল আছে যা থেকে গলা খুসখুস কাশি রোগ ছড়িয়ে পড়ে মশার জন্য    ঘী,কর্পূর  রসুন পেষ্ট প্রদীপে করে জালাতে পারেন তাতে জীবাণু নষ্ট হবে এবং মশা পালিয়ে যাবে,

সব সময় আপনি আপনার পরিবারের ছেলেমেয়েদের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখুন থাকুন কয়েক মাস নিরামিষ খান সর্দি কাশি মাথা ধরা জ্বর হলে পাশের হাসপাতালে গিয়ে পরীক্ষা করান।

 ডাক্তার দেখান পারলে পকেটেও দু-একটা কর্পূর এর দানা ধুনোর দানা রাখতে পারেন কোথাও বের হলে তুলসী পাতা টা অবশ্যই কাছে রাখবেন, কারণ তুলসীপাতা জীবানুনাশক সবাই সুস্থ থাকুন সুস্থ রাখুন ।

আরো কোন কিছু আপনাদের জানা থাকলে কমেন্ট বক্সে জানান সবার উপকৃত হবে কারণ করোনাভাইরাস এমন একটি রোগ যা এক জনের হলে পুরো পাড়া গ্রাম শহর ছড়িয়ে পড়বে কেউ বাঁচতে পারবে না বংশ শেষ হয়ে যাবে পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

মনোরঞ্জন মিনি পার্ক কে প্লট সুন্দর বন

MANORANJAN Mini park Kplot  মনোরঞ্জন মিনি পার্ক কে প্লট মনোরঞ্জন মিনি পার্ক কেপ্লট এটির প্রথমে নাম ছিল।  প্রথমে আরতি মিনি পার্ক মানে আরতি রা...