728.90

২৪ জানু, ২০১৭

পাঁচ বছরের জন্য ভোটে জিতে ইচ্ছে মতো কাজ করার দিন শেষ হবে যদি ভারতীয় সংবিধানে এই সংযোজন টি করা হয় ।

পাঁচ বছর অন্তর ভোট হয় আর ভোটে জিতেই নেতা মন্ত্রী রা তাদের ইচ্ছে মতো কাজ করে ,
যারা ভোট দেয় তাদের জীবন দুর্বিষহ করে তোলে। সংবিধান অনুযায়ী এদের সব অন্যায় মুখ বুজে সহ্য করে যেতে হয় সাধারণ মানুষ দের।

 এই পাঁচ বছর আবার ক্ষমতায় থেকে কায়দা করে আবার কি ভাবে শত শত বছর গদি দখলে রাখা যায় তার সব রকম চেষ্টা অন্যায় ভাবে চালিয়ে যায় ,  

এটা কিসের গণতন্ত্র  ?

এর বিকল্প কিছু হওয়া দরকার, সংবিধান পরিবর্তন এবং সংযোজন হওয়া প্রয়োজন, 

ভোটে জিতে কাজ করা অবস্থায়  প্রতি সরকারিদপ্তরে পঞ্চায়েত অফিসে একটা বিকল্প ভোটের ব্যবস্থা হওয়া দরকার, এই রকম।


অফিসে একটা আঁধার কার্ডের লিঙ্ক যুক্ত ডিসপ্লে বোড় থাকবে আর সেইখানেই কাজ ভালো খারাপের ভোট দেওয়ার ব্যবস্থা থাকবে , ভোট ফিরিয়ে নেওয়া ।
1- কাজ খারাপ -ভোট
2- কাজ ভালো -ভোট
3- বিরোধী দলের নেতা ভালো - ভোট
যদি ' 1- নম্বরে বেশি ভোট পড়ে , তাহলে পঞ্চায়েতের উচিত্ ওই এলাকার সমস্ত ভোটার দের নিয়ে বসে তাদের ভালো কিসে হবে মতামত নিয়ে কাজ করা ,
আর যদি মানুষ বিরক্ত হয়ে 3 নম্বরে বেশি ভোট দেয় তাহলে বর্তমান পঞ্চায়েত কে চেয়ার ছেড়ে দিতে হবে  বিরোধী দলকে ।
ভোট হবে আধার কার্ডের লিঙ্কের মতো ওই এলাকার সমস্ত ভোটার দের লিঙ্ক থাকবে ।

  প্রতি ভোটারের আঙুলের ছাপ দিয়ে ভোট দেবে যাতে নকল হবে না ।একজন ভোটার যত খুশি ভোট দিক তার নামটাই বার বার দেখাবে , আবার 

নকল ভোট দিয়ে কেউই কোনও ব্যাক্তিকে ছোটও এবং বড় করতে পারবে না ।
যতদিন এই পঞ্চায়েত চলবে প্রতি দিন যে কোনও ভোটার তার ভোট দিতে পরবেন ইচ্ছে মতো , ভোট মাইনাস প্লাস হতে থাকবে ,
আমার মতে এতে শাসকদের কাজ করতে আরও সুবিধে হবে সত ভাবে । তাতে দুই দিনে হতে পারে আর দশদিনে যে দিকে ভোট বেশি পড়বে সেই নিয়ম লাগু হবে ।

আর একই পদ্ধতি তে সরকারি সমস্ত দপ্তরে কর্ম চারি দের ।

ক্ষেত্রে ও করা উচিত প্রতি থানা কোর্ট কাচারি অফিসে ভালো খারাপের ভোট নেওয়া উচিত ।

ওই অফিসে ওই এলাকার যতজন জনগণের কাজ হয় তারা  তাদের ভোট দিতে পারবে , অফিসে দেওয়ালে একটা ইলেকট্রনিক্স আধার কার্ড নম্বরে লিঙ্ক যুক্ত ডিসপ্লে বোর্ড আঙুলের ছাপের ভোট যন্ত্র ব্যবস্থা থাকবে ,

ওই অফিসে যতজন কর্ম চারি সবার নামের পাশে ভালো খারাপ ভোট অপশন থাকবে যার বেশি মাইনাস প্লাস হওয়ার উপরে তাকে চাকরি থেকে বসিয়ে দিতে হবে , যে যেমন কর্ম করবে তেমনই ফল পাবে ,

এখন তো অনেকে চাকরি পাওয়ার পর খামখেয়ালি পনা করে মনে করে আমি যাই করি না কেন কেউ আমাকে চাকরি থেকে সরাতে পারবে না ,ভোট ব্যবস্থা হলে অনেক দুর্নীতি কমে যাবে ।

আমাদের ভারত বর্ষে কোটি কোটি সত বেকার যুবক যুবতী থাকতে কেন যে আমারা অসত সরকারি কর্মিদের যেনেবুঝেও কাজ থেকে সরাই না । 

যারা এদের লক্ষ নজর করার দায়িত্বে থাকে তারাও তো অসত হয় যার জন্য এত অনাচার ।

আমার মতে এই ব্যবস্থা হলে ,

তবেই হবে আসল গণতন্ত্র ব্যবস্থা ,

রাম রাজত্ব, 
আপনাদের মতামত অবশ্য দেবেন ।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Thanks

শিক্ষার নামে ভারতবর্ষে লুঠতরাজ চলছে, ৫০ টাকার বই ৫০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

শিক্ষার নামে ভারতবর্ষে লুঠতরাজ চলছে প্রতি বছর একটি শব্দ দুটি শব্দ পাল্টে দিয়ে নতুন বই বিক্রি হচ্ছে প্রতিবছর বই বাতিল হয়ে যাচ্ছে। ৫০ টাকার ...