728.90

৬ মার্চ, ২০২১

বিড়ালের লেজের পিছন দিয়ে এক ধরনের গামা রশ্মি বের হয় যা মানুষকে বিভ্রান্ত করে

কালো বিড়াল দেখলে রাস্তায় দাঁড়িয়ে যান।
 না কোন কুসংস্কার নয় ।
নাসা কি বলছে শুনুন পুরান কোথা থেকে রাস্তায় যদি কোনো, বিশেষ করে কালো বেড়াল যদি রাস্তা পার হয় কিছুক্ষণ থেমে যেতে হয় অথবা পিছিয়ে যেতে হয় ।

তার কারণ বর্তমান আধুনিক যুগে এটাকে কু-সংস্কার বলে কিন্তু বর্তমানে আমেরিকা চীনের উপরে গোপনে তার স্যাটেলাইট যন্ত্র দিয়ে নজরদারি করত ।

একবার একটি গভীর জঙ্গলে তাদের সেই যন্ত্রটি খারাপ হয়ে ভেঙে পড়ে যায় পরে আবার আমেরিকা ওইখানেই আরো একটি যন্ত্র পাঠায় সেই যন্ত্র বিকল হয়ে যায় পরে আমেরিকার গুপ্তচরেরা তদন্ত করে জানতে পারলো ওই চীনের ওই জঙ্গলের মধ্যে একটি বিড়ালের মন্দির আছে।

 সেখানে অনেক বিড়ালও আছে ওই বিড়ালের মন্দির থেকে গামা রশ্মি বের হচ্ছিল সেই রশ্মির কারণে ওই যন্ত্রাংশ ক্ষতি হয়েছিল পরবর্তীকালে নাসা একটি বিড়াল নিয়ে তাদের গবেষণাগারে রেখে গবেষণা করে বুঝতে পারেন বিড়ালের পেছনের অংশ দিয়ে এক ধরনের তীব্র গামা রশ্মি বের হয় ।

অবশ্য যখন বিড়াল মানুষ দেখতে পায তখন ওই রশ্মি বের হতে থাকে। ় সেই রশ্মি মানুষের মস্তিষ্ক কে বিভ্রান্ত করে দেয়, কিছু জায়গা জুড়ে ছড়িয়ে পড়ে ।
যার জন্য মানুষ বিড়াল দেখলে খানিকটা পিছিয়ে যায় অথবা বাড়ি ফিরে যায় কিছুক্ষণ পরে আবার যাত্রা শুরু করে ।

তার একটাই কারণ ওই রশ্মি কিছুক্ষণের জন্য ওই এলাকায় বিশেষ করে অন্য প্রাণীদের মস্তিষ্কের মধ্যে বিভ্রান্তি তৈরি করে যার কারণে মানুষের ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা থাকে বিড়াল রাস্তা কাটলে এই জন্যে দাঁড়িয়ে যেতে হয় কিছুক্ষণের জন্য কারণ ওই রশ্মির প্রভাব যতক্ষণ না শেষ হয়ে যাচ্ছে বিশেষ করে বিড়াল যখন মানুষের দিকে তাকায় বা মানুষের সামনাসামনি চলে আসে তখন তার লেজের পিছন দিয়ে ওই রশ্মি বের হতে থাকে ।
 অন্যান্য বিড়ালের তুলনায় একদম পুরো শরীর কালো হলে সেই বিড়ালের ওই রশ্মির প্রভাব বেশি থাকে এটা পুরাণের মুনি-ঋষিরা বুঝতে পেরেছিলেন যার কারণে তাদের পুরাণের বইগুলোতে উল্লেখ করে গিয়েছিলেন অবশ্য একটা কথা মানতেই হয় কিছু না ঘটলে কিছু রটে না কেউ যদি কিছু বলে তার সঠিকভাবে খোঁজখবর করে মন্তব্য করা উচিত বা কাজ করা উচিত।

যেমন অনেকে বলে যারা বিড়াল পোষে বা বিড়ালের সঙ্গে একই বিছানায় শয়ন করে থাকে প্রতিদিন তাদের মস্তিষ্কের মধ্যে স্বাভাবিক সুস্থ মানুষদের থেকে একটু অন্যরকম চিন্তাভাবনা বিচরণ করে অনেকে বলে তাদের আত্মহত্যা করার প্রবণতা বেশিরভাগ মনের মধ্যে আসে,

 তাই আমার মতে যারা কমজোরি রা দুর্বল টাইপের তাদের বিড়াল পোষা উচিত নয় অবশ্য সবই আপনাদের চিন্তাভাবনার উপরে নির্ভর করে

 পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

৩০ এপ্রি, ২০২০

কোরোনা ভাইরাস অভিশাপ এবং আশীর্বাদ ও বটে

করোনা ভাইরাস অভিশাপ আশীর্বাদও বটে।
এই করোনাভাইরাস সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ার জন্য কিছু কিছু দেশে প্রচুর সংখ্যক মানুষ মারা গিয়েছে।
 অনেক মানুষের অসুবিধেও হচ্ছে হয়েছে। অবশ্য যে সংখ্যক মানুষ মারা গেছে কিছু কিছু রাষ্ট্রের ব্যতিক্রম।
 না হলে এমনিতেই রোগভোগে গাড়ি এক্সিডেন্টে প্রচুর মানুষ মারা যায় বা মারা যেত।

 কিন্তু তার সঙ্গে প্রাকৃতিক ভারসাম্য অনেকটা সুফল হয়েছে যেমন রাস্তাঘাট নদী জল বায়ু দূষণ মুক্ত হয়েছে ।
এবং লক্ষ লক্ষ মানুষ যে সারা বিশ্বে যান চলাচলের জন্য অ্যাক্সিডেন্টে মারা যেত তারাও রক্ষা পেয়েছে,
 পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল অনেকটা পরিষ্কার শুদ্ধ হয়েছে কোটি কোটি অর্থ যেমন লোকসান হয়েছে তেমন অপচয় বন্ধ হয়েছে।
 পশু পাখিদের ক্ষেত্রে শতকরা 100% ভালো জলবায়ু প্রকৃতির ক্ষেত্রেও শতকরা হানডেট পারসেন ভালো হয়েছে ।
খারাপ হয়েছে শত শত প্রেম চার দেওয়ালের মধ্যে নীরবে-নিভৃতে আটকে রয়েছে শতশত বিবাহ বন্ধ হয়েছে হাজার হাজার ধর্ষণ বন্ধ রয়েছে অনেক অপরাধ হয়নি যেমন চুরি ডাকাতি ছিনতাই ইত্যাদি।
 হাসপাতালগুলোতে সাধারণ রোগীদের যে ভিড় লেগে থাকত সেটাও অনেক কমেছে।

 শুধু করোনা ছাড়া সবথেকে ভালো দিক যেটা পৃথিবী দূষণমুক্ত হয়েছে মানুষের অত্যাচারে প্রাণীরা অতিষ্ঠ হয়েছিল এই কদিন যাবত তারা মুক্তি পেয়েছে জঙ্গলের প্রাণী দের কথা বলছি।

 করোনা ভাইরাস এর একদিক যেমন খারাপ দিক তেমন ভালো দিকও আছে এর আগে পৃথিবী আমার মনে হয় না কোনদিন এই মানুষের সভ্যতার দেশেগুলোতে এভাবে কোলাহল থেমে গিয়েছিল দীর্ঘদিন।
যুগ যুগ একনাগাড়ে পৃথিবীর বুকে মানুষের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়েছিল পৃথিবীর বুকটা তা থেকে একটুখানি অন্তত শান্তি পাচ্ছে।
 মনে হচ্ছে পৃথিবী একটু শান্তিতে নিঃশ্বাস নিচ্ছে ।

৫ মার্চ, ২০২০

কোরোনা ভাইরাস থেকে মুক্তি পেতে পড়ুন,

করোনা ভাইরাস থেকে মুক্তির উপায়,
 কিছু টিপস ।
বর্তমানে বিশ্বে করোনা ভাইরাস একটি মহামারীর রূপ নিয়েছে,
 করোনা হল একটা আতঙ্ক যার ওষুধ এখনো বের হয়নি ।
তাই যাতে করে আপনার পরিবার সুরক্ষিত থাকে তার জন্য কিছু ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারেন ,পড়ুন,

 সকালে ঘুম থেকে উঠে গোবর জল বাড়ির চারদিকে ছড়িয়ে দিন।
 প্রতিদিন বাড়িতে সকাল সন্ধ্যা ধুনো জ্বালিয়ে বাড়ির ভেতর বাড়ির বাইরে আসে পাশে ঘোরান, তাতে যার্ম নষ্ট হবে ।

সরষের তেলের প্রদীপ জ্বালাবেন তুলসী তলায় অবশ্যই বাড়ির চারপাশে তুলসী গাছ লাগান, যত বেশি পরিমাণে লাগান ।কারণ তুলসীগাছ ভাইরাস জীবাণু নষ্ট করে ।
বাড়ির বাইরে বের হলে আপনার ছেলে বা আপনার পকেটের তুলসী পাতা দিয়ে দিন তুলসী পাতা খান ।

প্রতিদিন মধু কাঁচা আদা কাঁচা হলুদ কাঁচা রসুন টক জাতিয় খাবার এগুলো খেতে পারেন খুব ভালো উপকার শরীরে হঠাৎ করে রোগ বাসা বাঁধে না ।
ঠাণ্ডা লাগাবেন না বর্তমান ওয়েদার অনুযায়ী গরম পোশাক ব্যবহার করুন মুখে মাক্স লাগান,
অতিরিক্ত ঠান্ডা খাবার ফ্রিজের খাবার এড়িয়ে চলুন ,গরম গরম খান ।
করোনা ভাইরাস এর উপসর্গ হলো মাথা ধরা সর্দি কাশি জ্বর শরীর দুর্বল.   ভাব,

 এটি হলো একটি ছোঁয়াচে রোগ হ্যান্ডশেক করবেন না হাত জড়ো করে সম্মান জানান কোলাকুলি করবেন না বাচ্চাদের চুমু খাবেন না করোনা ভাইরাস এই কেউ মারা গেলে তাকে পুড়িয়ে দিতে হয় না হলে তার থেকে জীবাণু ছড়িয়ে পড়ে।

 বাড়ির ভেতরে বাইরে ন্যাপথলিন কর্পূর ব্যবহার করুন ।
মশার কয়েল জ্বালাবেন না কারণ এই মশার কয়েল এর থেকে অনেক কয়েল আছে যা থেকে গলা খুসখুস কাশি রোগ ছড়িয়ে পড়ে মশার জন্য    ঘী,কর্পূর  রসুন পেষ্ট প্রদীপে করে জালাতে পারেন তাতে জীবাণু নষ্ট হবে এবং মশা পালিয়ে যাবে,

সব সময় আপনি আপনার পরিবারের ছেলেমেয়েদের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখুন থাকুন কয়েক মাস নিরামিষ খান সর্দি কাশি মাথা ধরা জ্বর হলে পাশের হাসপাতালে গিয়ে পরীক্ষা করান।

 ডাক্তার দেখান পারলে পকেটেও দু-একটা কর্পূর এর দানা ধুনোর দানা রাখতে পারেন কোথাও বের হলে তুলসী পাতা টা অবশ্যই কাছে রাখবেন, কারণ তুলসীপাতা জীবানুনাশক সবাই সুস্থ থাকুন সুস্থ রাখুন ।

আরো কোন কিছু আপনাদের জানা থাকলে কমেন্ট বক্সে জানান সবার উপকৃত হবে কারণ করোনাভাইরাস এমন একটি রোগ যা এক জনের হলে পুরো পাড়া গ্রাম শহর ছড়িয়ে পড়বে কেউ বাঁচতে পারবে না বংশ শেষ হয়ে যাবে পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

৪ নভে, ২০১৯

ভারতীয় অর্থব্যবস্থা মজবুত সম্ভব যদি এরকম কিছু করা হয় ।

বর্তমান দেশের অর্থনীতির বেহাল দশা ,অর্থনৈতিক ঊর্ধ্বগামী আর হচ্ছে না, তার একটাই কারণ চিটফান্ডের সমস্যা সমাধান না হওয়ায়।

 মানুষ আগের থেকে পরিশ্রম করা কম করেছে, ইনকাম করছে যতটা প্রয়োজন রোজ খাওয়ার জন্য ততটা ইনকাম করছে ,
আমার ব্যক্তিগত মতে এর কারণ হলো মানুষ ব্যাংকে ও তার সঞ্চয় করা অর্থ রাখতে ভয় পাচ্ছে ।
যদি অর্থ নষ্ট হয়ে যায় ,দেশের আইন ব্যবস্থার উপরে মানুষের আর ভরসাও নেই কারণ একের পর এক চাক্ষুষ ঘটনাগুলো তা প্রমাণ করে, অনেকের মুখে শোনা যদি আপনি দশ লক্ষ টাকা ব্যাঙ্কে রাখেন ,হঠাৎ করে ওই ব্যাংক যদি বন্ধ হয়ে যায় ওই দশ লক্ষ টাকা ওই ব্যাংক আপনাকে ক্ষতিপূরণ দিতে বাধ্য অনেকে বলে না কিঞ্চিৎ মাত্র টাকা দিতে বাধ্য,

 তাহলে একবার ভাবুন মানুষ কেন বেশি অর্থ উপার্জন করে সঞ্চয় করবে ?
কোথায় টাকা রাখবে ।
চিট ফান্ডে কোটি কোটি মানুষ প্রতারিত হওয়ার পর মানুষের মনে ভয় চরম ভয় ঢুকে গেছে।
 মানুষের মনের শান্তি ও নেই । তাই অর্থ সঞ্চয় করার দিকেও আর মনোনিবেশ করে না কেউ ।যদি অর্থ আপনার ক্ষতি হয়ে যায় আইনের শরণাপন্ন হলেও সঠিক বিচার মেলে না ।দোষি ছাড়া পায় ।
তাই মানুষ ভিত সন্ত্রস্ত,
 ভারতের অর্থনৈতিক ব্যবস্থা আরো সুদৃঢ় হবে অর্থ সংকট কেটে যাবে ভারতের অর্থব্যবস্থা আরো ভালো হবে যদি,
 খুব তাড়াতাড়ি চিটফান্ডের সমস্যা সমাধান করা হয় মানুষের টাকা ফেরত দেওয়া হয় মানুষের মনে আবার আইনের প্রতি বিশ্বাস আসবে এবং টাকা সঞ্চয় করার প্রতিও আগ্রহ দেখা দিবে এতে করেই ভারতের অর্থনৈতিক ব্যবস্থা সুদৃঢ় হবে ।
অবশ্য এটা আমার ব্যক্তিগত মত ।
আপনারা কি বলেন ?

১৭ জুন, ২০১৯

ফেসবুক হ্যাক হয়েছে কিনা বুঝবেন কিভাবে ,

আপনার ফেসবুক কেউ হ্যাক করেছে কিনা বুঝবেন কিভাবে
একটানে লিখবেন কোন প্রেস দেবেন না লিখলে কমেন্ট বক্স এ লিখবেন লিখলেই দেখতে পাবেন ভেসে উঠবে মার্ক জুকেরবার্গ ।
@ [4:0] এইভাবে কমেন্ট করুন ।

মনোরঞ্জন মিনি পার্ক কে প্লট সুন্দর বন

MANORANJAN Mini park Kplot  মনোরঞ্জন মিনি পার্ক কে প্লট মনোরঞ্জন মিনি পার্ক কেপ্লট এটির প্রথমে নাম ছিল।  প্রথমে আরতি মিনি পার্ক মানে আরতি রা...